আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রাজার হালে ছিলেন গাদ্দাফির প্রজারা! - বাংলাদেশের আন্দোলনরত প্রজাদের যেটা মনে রাখতে হবে ...

মেন্টাল উন্ডস নট হিলিং লাইফ'স আ বিটার শেইম আই এম গোইং অফ দ্যা রেইলস অন আ ক্রেজি ট্রেইন !! বিভিন্ন নিউজ মিডিয়া মারফত আমরা জেনে গেছি লিবিয়ার মানুষ কত সুখেই না ছিলো। কিন্তু পশ্চিমাদের উশকানি আর কানপড়ায় তারা নিজেদের পায়ে নিজেরাই কুড়াল মারছে। লিংকটা দেখে বলেন, লিবিয়াকে পৃথিবীর বেহেশত মনে হয় কিনা?? আমরা যারা ইদানিং "অকুপাই বাংলাদেশ"/ তেল-গ্যাস বাচাও/খালেদা-হাসিনা লৌড়াও টাইপ আন্দোলন করছি - তারা যেনো খেয়াল রাখি এইসব আন্দোলনে ভারত-পাকি-আমেরিকারা যেনো কোনোভাবে ঢুকে নিজেদের সুবিধা আদায় করতে না পারে। যাই হোক, যারা জানতে চান লিবিয়ার ব্যাপারটা সত্য কি না? তাদের বলি এটা চরম সত্য। আমি লিবিয় প্রবাসিদের কাছ থেকে আরও বেশি শুনেছি।

এই লোক তাবুতে থাকতেন, এটা বুঝাতে যে, তিনি একটা যাযাবর গোষ্টির সন্তান এবং এটা তিনি ভুলে যাননি। সত্যি হল তার কোন নিজেস্ব প্রসাদ নেই। যেটা মিডিয়া দেখিয়েছিল সেটা সরকারী, যেমনটা আমাদের গণভবন। তার আত্মীয় স্বজনরা সরকারের বড় বড় পদ দখল করে বসে নেই। যোগ্যতা বলেই তার এক সন্তান সেনা বাহিনীতে সম্মান জনক পদে ছিল।

ক দিন যাবত নারী দেহরক্ষী বিষয়ক একটা প্রচার চালানো হচ্ছে। টিক মনে নেই, এদের নিয়োগের সময় এমন একটা খবর ছিল, নারীদের চাকুরী এবং দ্বায়িত্ব পূর্ন কাজ দেয়া এবং সেনা বাহিনীর মত জায়গায় এদের কাজ দিয়ে একটা উদাহরন তৈরী করেছিলেন, প্রচুর বাহ্ বাহ্ ও পেয়েছিলেন মনে হয়। আজ সেই বাহ্ বাহ্ নারী কেলেংকারীতে ব্যবহার করছে পশ্চিমা মিডিয়া। সব চেয়ে বড় কথা সম্পুর্ন দুর্নীতি মুক্ত দেশ ছিল লিবিয়া। সৈরাচার আর দুর্নীতি আপন ভাই ।

কখনো কি দেখেছেন দুর্নীতিহীন সৈরাচার?!?! ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।