লিবিয়ার সব মানুষ এ আন্দোলন-এ (তথাকথিত বসন্ত) শরীক হয়নি। এ কারণেই ন্যাটোকে প্রায় আট মাস বিমান হামলা করতে হয়েছে।
আমার দৃষ্টিতে গাদ্দাফি বীর। কোন সন্দেহ নেই। তা নাহলে নেলসন ম্যান্ডেলার নাতীর নাম গাদ্দাফি হয় না।
হিটলারের পর একমাত্র গাদ্দাফিই বীরের মত পশ্চিমাদের সাথে যুদ্ধ করেছে।
তাঁর সাথে অনেক লোক ছিল বলেই, সারা বিশ্বের সব শক্তি মিলে তাঁকে হত্যা করতে এত সময় লাগলো।
লিবিয়রা একজন দেশপ্রেমিক নেতা হারালো। গাদ্দাফি আসলে সে দেশের জনগণকে এত বেশী সুখি করে তুলেছিলেন বলেই-ওই প্রবাদটির মত 'সুখে থাকতে ভুতে কিলায়' - তারা নিজেদের পায়ে নিজেরা কুড়াল মারলো।
আমরা যেমন ৭৫-এ মেরেছিলাম।
ইরাকি নেতার পতনের পর যখন সাদ্দামের স্ট্যাচু শহরের প্রাণ কেন্দ্র থেকে রশি দিয়ে অপমানজনকভাবে ফেলে দেয়া হচ্ছিল, তখনও হাজার দু'য়েক মানুষকে উল্লাস করতে দেখা গিয়েছিল।
একজনকে দেখা গিয়েছিল-সাদ্দামির ছবির উপর লুঙ্গি তুলে..........
আজ তাদের আবার দেখতে মন চাইছে
যখন ইরাকের অনেক নারী পতিতালয়ে পেটের দায় মেটাচ্ছে।
হায় ইতিহাস।
নপুংশক সংঘকে ভালোবাসো
ভালোবাসো জঘন্যতন্ত্রের আমেরিকাকে
নতুবা তুমি শেখ মুজিব, লাদেন, সাদ্দাম
আই এম এফকে সহযোগিতা করো
নতুবা তুমি কিবরিয়া অথবা তুমি গাদ্দাফি
হায় স্বার্থ
চোখ কানা হচ্ছে না দেশ কানা হয়ে যাচ্ছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।