জাতীয় দলের চার গোলের দুটোই স্ট্রাইকার জাহিদ হাসান এমিলির। অন্য গোল দুটো করেন ডিফেন্ডার আরিফুল ইসলাম ও ফরোয়ার্ড সোহেল রানা। বাফুফে একাদশের দুটি গোলই করেন জীবন।
বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে খেলা শেষে ডি ক্রুইফ বলেন, “শেষ ৩০ মিনিট জাতীয় দলের পারফরম্যান্স খুবই হতাশাজনক ছিল। মনে হচ্ছিল তারা যেন খেলাই ভুলে গেছে।
ফিটনেস থেকে শুরু করে মানসিক অবস্থা সব কিছুতেই দুর্বলতা ফুটে উঠছিল। ”
“প্রতিপক্ষকে গোল করার সুযোগ জাতীয় দলই তৈরি করে দিয়েছে। তাদের কাছ থেকে এমন বাজে পারফরম্যান্স আশা করিনি। তবে আমার বিশ্বাস, ধীরে-ধীরে সব সমস্যা কাটিয়ে উঠবে তারা। ”
জাতীয় দলের কোচ আরো বলেন, “সাফ ফুটবলের জন্য আমি একটা দল তৈরি করে ফেলেছিলাম।
কিন্তু শেষ ৩০ মিনিটের পারফরম্যান্স আমাকে ভাবনায় ফেলে দিয়েছে। বিশেষ করে ডিফেন্ডাররা আমাকে ভীষণ হতাশ করেছে। নাসিরউদ্দিন ও কেষ্ট কুমারের পারফরম্যান্স খুবই অনুজ্জ্বল। ”
“বরং বাফুফে একাদশের ডিফেন্ডার রেজাউল করিম রেজা দারুণ খেলেছে। রোববার সকালে তার সঙ্গে আমি কথা বলবো।
প্রয়োজনে তাকে ক্যাম্পে ডাকবো। ”
দুই গোল করা এমিলির অবশ্য প্রশংসা করেছেন ডি ক্রুইফ। তিনি বলেন, “এমিলি খুবই ভালো ফুটবলার। আজ তার দুই গোলের মধ্যে একটি ছিল দুর্দান্ত। ”
প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচে ওয়াহেদ আহমেদের জোড়া গোলে বিজেএমসিকে ২-০ গোলে হারিয়েছিল জাতীয় দল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।