‘না বন্ধু না শত্রু’ কর্মক্ষেত্রে এমন সহকর্মীদের দেখা পাওয়া যায় প্রায়ই। তাদের এড়িয়ে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ। কর্মক্ষেত্রে এসে কাউকে খুব বেশি আপন না করাই শ্রেয়। আবার একইভাবে এড়িয়ে চলা দরকার কারও সঙ্গে শত্রুতাকেও। এখন প্রশ্ন হল এটা কীভাবে সম্ভব? এজন্য দরকার কিছু কৌশল।
সবচে স্বর্ণ সূত্রটি হল, নিজের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে সহকর্মীদের বেশি কিছু না বলা। ব্যক্তিগত জীবনের সুখ দুঃখ সহকর্মীদের না জানানোই ভাল। কারণ অনেক ক্ষেত্রে সহানুভূতির বদলে এগুলোকেই তাঁরা আপনার বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে। সহকর্মীদের সঙ্গে আড্ডা দিতে পারেন। কিন্তু আড্ডার বিষয়বস্তু হতে হবে হালকা।
আবহাওয়া, খেলা, গান বা সিনেমা এ ধরনের বিষয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা ভাল।
সহকর্মীদের কথাবার্তা বা আচরণকে খুব বেশি গুরুত্বের সঙ্গে না নেওয়াই ভাল। তাদের আচরণ, মন্তব্য বা মতামতকে বেশি গুরুত্ব দেবেন না। সহকর্মীদের কেউ কেউ ইচ্ছে করে অনেক সময় বিরক্ত করতে চায়। রাগাতে চায়।
কিন্তু তাদের সেই উদ্দেশ্য পূর্ণ হতে না দেওয়াই ভাল।
আর সাবধান। ভুলেও এ ধরনের সহকর্মীদের নিজের বন্ধুদের সঙ্গে পরিচয় করাবেন না। কারণ অনেক সময় এসব ছদ্মবেশী বন্ধুরা সত্যিকার বন্ধুদের ওপর প্রভাব ফেলে। টাইমস অব ইন্ডিয়া ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।