আমিতো দেখিনা হায়, বন্ধচোখে অন্ধচোখে তুমি দাড়িয়ে ছিলে বৃক্ষের তলে ____________________ তীব্র স্রোত বয়ে চলেছে অন্তরনিহিত..... ঠিক এইখানে মাটি তার নীচে মাটি এর নীচের পাথরের ঘুর্নায়মান ঘর্ষনে জলের স্ফুলিঙ্গ, আঘাতে আঘাতে ক্ষয়ে যাওয়া মাটির দানায় জমায়ত মেঘেরা বরফ থেকে পাথরে বিকৃত, মাটি জল পাথর ও শূন্যতার আত্মিক অনুভবে উর্ধমূখী স্ফুলিঙ্গ, তখন তপ্তসময় তুমি দাড়িয়ে ছিলে বৃক্ষের তলে.... তোমার পদতলে পুতে থাকা তৃণের মূলে উত্তাপ ছোয়া দিয়ে গেলে ছায়া ও দেহের আকর্ষনে স্ফুলিঙ্গরা স্তিমিত হয়ে আসে, তারা দ্বিধান্বিত অধঃগামী হতে থাকে, ঠিক সে মুহূর্তে বহু পাথর নীচে সময়ের টানে নদী হয়ে গেলো ক্ষরস্রোতা। আজ ভূমিটা ডেবে গেলো অবয়ব নিয়ে, বহুসময়ের বক্ররেখায়..... এখন দু'পাশে পাথরের বাগান ফুটে আছে ছায়া ফুল, আমি ঠিক বসে আছি কিনারায়, তুমি বয়ে চলো উষ্ণ প্রস্ব্রবন হয়ে ক্ষরস্রোতায়।। __________________________ __________বাকী অরিন্দম
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।