থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি। শান্তিতে নোবেল জয়ী তিন নারীকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন অভিনন্দন জানাই নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত তিন নারীকে। পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় নারীদের অংশগ্রহন যে আবশ্যক, তা আরেকবার প্রমাণিত হল এই পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে। এইবারেও বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাম নোবেল শান্তি পুরস্কারের তালিকায় আসে নাই। ফলাফল হল, উনার মন্ত্রী-শান্ত্রীদের উচ্চস্বরে গলাবাজিই সার হয়েছে। এখন প্রশ্ন হল এতো গলাবাজি করেও কেন আমাদের বর্তমান সরকারের মন্ত্রীরা তাদের টিম লিডারের জন্য একটা সামান্য নোবেল পুরস্কার নিয়ে আসতে পারলেন না? তা হলে কি তাদের এই গলাবাজি খালি বিরোধী দলের বিরুদ্ধে ছিল? না-কি তা ছিল আমাদের একমাত্র নোবেল বিজয়ীকে হেনস্থা করার অভিপ্রায়ে পরিচালিত। কেন আমাদের মন্ত্রীরা বলতে গেলেন যে শেখ হাসিনা সাহায্য না করলে ড. মোহাম্মদ ইউনুস নোবাল পুরস্কার পেতেন না? এইটা অনেকটা বিম্পি-র মত করে শহীদ জিয়াকে বড় করে দেখানোর মত নয় কি, যেখানে তারা শেখ সাহেবের অবদানকে খাটো করে দেখাতে চায়? কোন আন্দোলন সংগ্রাম না করেই হঠাৎ করেই কি মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল? দুই দলের ভাবনাই ছিল বড় একটা আহাম্মকির পরিচয়!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।