_________অসৎ লোকের কর্মকান্ডে সমাজ ধ্বংস হয় না, ___________সমাজ ধ্বংস হয় ভালো মানুষের নিস্ক্রিয়তা।
IIUC-
এ দেশে যত গুলো বেসরকারী বশ্বিবিদ্যালয় আছে এর মধ্যে আর্ন্তজাতকি ইসলামী বশ্বিবদ্যিালয়,চট্টগ্রাম অন্যতম একট।
প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বভিন্নি ঘাত-প্রতিঘাত মোকাবলো করে আজ এ পর্যন্ত এসেছে।
সৎ এবং যোগ্য মানুষ তৈরীর এই বিশ্ববিদ্যালয়টি সর্ব প্রথম চট্টগ্রাম চকবাজার এ একটা বা দুইটা বিল্ডিং এ তার কার্যক্রম শুরু করে।
মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে সেই ছোট্ট যায়গায় শুরু করা কার্যক্রম ছোট থাকেনি, চট্টগ্রাম কুমিরায় বিশাল স্থায়ী ক্যাম্পাস হয়েছে।
মেয়েদের জন্যও স্থায়ী ক্যাম্পাস চালু হয়েছে বহদ্দারহাট এ। এখানে বিভিন্ন দেশের ছাত্র-ছাত্রীরা অধ্যায়ন করছে।
IIUC- র অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো মেয়েদের জন্য আলাদা ক্যাম্পাস। বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয় মনে হয় মেয়েদের জন্য আলাদা ক্যাম্পাসের ব্যবস্থা নেই । কিন্তু IIUC- এই কাজটি করে দেখিয়ে দিয়েছে।
IIUC- তে দল মত নির্বিশেষে এবং সকল ধর্মের ছাত্র-ছাত্রী আছে।
নেই কোন রাজনৈতিক মারামারি। নাই কোন টেনডারবাজি। ছাত্র-শিক্ষক এবং এখানকার সকল পর্যায়ের কর্মচারীদের মাঝে দারুন এক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ।
বর্তমান ফ্যাসিবাদি সরকারের কু-দৃষ্টি পড়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর ।
প্রভিসি ড.আবু বকর রফিক স্যার কে বিনা কারনে গ্রেফতার করেছে।
তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি নাকি মিছিলে গাড়ি ভেঙ্গেছেন
শয়তানেও এই কথা শুনলে কাঁদবে।
চট্টগ্রামে মিছিল হইছে ভাল কথা স্যার তো মিছিলে ছিলেন না। তিনি তো তখন ঢাকাতে ছিলেন।
আর তিনি তো সরাসরি কোন রাজনীতির সাথে জড়িতও নয়।
কিন্তু তারপরও কেন তাকে অন্যায় ভাবে গ্রেফতার করা হবে????
তিনি গ্রেফতার হবার পর পরই ছাত্রদের মাঝে গুজব ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে , এ বিশ্ববিদ্যালয় হতে পাশ করে বের হলে কোথাও ভাল চাকরী পাওয়া যাবে না।
তোমরা খুব অসুবিধায় পরবে। কি দরকার ছিল IIUC-তে ভর্তি হবার। এই জাতিয় আজাইরা কথা-বর্তা বলা হচ্ছে।
IIUC-র প্রতি সরকারের এতো খাউজানি কেন??
সরকার সব খানেই খোঁচ দেয় , কিন্তু সব খোঁচা দেয়া কিন্তু ভাল না।
আমরা প্রভিসি কে মুক্ত দেখতে চাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।