আমার অহংকারে, অহংকারী হয়ে , উষ্ণতার আগুন মেখে, পোড়াও আমাকেই : অচেনা দহনে...
ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীনের ফেসবুক ওয়ালে প্রতিবাদের বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছে ব্লগার ও অনলাইন একটিভিস্টরা।
দিবাকর আইচ লিখেছেন ,
' নপুংসক পুলিশ আর অথর্ব রাষ্ট্রব্যাবস্থা নিপাত যাক,
ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীন নিঃশর্তে মুক্তি পাক। '
আনিসুল ইসলাম লিখেছেন,
' জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ইস্যুতে ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীনকে আটক করেছে পুলিশ।
তার ফেসবুক স্ট্যাটাস এবং ব্লগের নানান পোস্ট ধরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে । জগন্নাথ ইস্যুতে ব্লগ এবং ফেসবুকে "জাতীয় স্বার্থে ব্লগার-অনলাইন একটিভিস্ট" এবং তার প্রচার প্রচারণা, জগন্নাথের সাথে সম্পৃক্ততা এবং কারা কারা কিভাবে এই প্লাটফর্ম থেকে কাজ করছে সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে ।
আসিফ ভাইয়ের আশু মুক্তি দাবি করছি... '
ইমতিয়াজউদ্দিন খোকন লিখেছেন ,
' হাসিনা কি বাকশাল কায়েম করতে চাচ্ছে নাকি? মানুষের বাক স্বাধীনতার উপর ও এখন হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে | আসিফ মহিউদ্দিনের ব্লগ এবং ফেসবুক এর বিভিন্ন পোস্ট এবং কমেন্ট কে কেন্দ্র করে ডিবি পুলিশ তাকে আটকিয়ে রেখে বিভিন্ন জবাবদিহিতা করে যাচ্ছে তীব্র ধিক্কার জানাই সরকারের এহেন আচরণের এবং অবিলম্বে আসিফ মহিউদ্দিনের মুক্তি কামনা করছি। '
কুঙ থাং লিখেছেন,
' একই দিনে নষ্ট রাষ্ট্রের নোংরামীর দুইটা নজির... ১ম টি পার্ভার্টেড কানিজ আলমাসের পারসোনায় চেঞ্জিং রুমের হিডেন ক্যামেরা আর ২য় টি পুলিশ নামক রাষ্ট্রীয় লেঠেল বাহিনী দ্বারা ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীনের এরেস্ট... আজ আসিফ মহিউদ্দিনকে ডিবি আঁটকে রেখেছে, কাল হয়তবা আমাকে বা আপনাকে ধরে নিয়ে যাবে... অপমান/নির্যাতনের কথা বাদই দিলাম, তাদের পছন্দ হলে পা খেয়ে নিতে পারে, বেশী পছন্দ হলে জানটাও কবজ করে রেখে দিতে পারে লাশটা...
বিদ্রোহের সকল উপাদান মজুদ, শুধু মানুষগুলোর জেগে উঠার অপেক্ষা...'
ইরফানুর রহমান লিখেছেন ,
" ব্লগে পোস্ট দিলে, ফেবুতে স্ট্যাটাস দিলে ডিবি ডেকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে দেখে বিস্মিত হইলাম। বিকল্প মিডিয়া আর বেশিদিন বিকল্প থাকবে না। আসিফ মহিউদ্দিনের মুক্তি চাই। "
শ্রাবণ আকাশ লিখেছেন,
'আসিফ মহিউদ্দীনকে আটক করার ঘটনাটাই বলে দিচ্ছে সরকার শুভাকাঙ্খীদের চেনে না, চেনে শুধু চামচাদের।
'
তন্ময় ফেরদৌস লিখেছেন,
" সরকারী আমলাতন্ত্র সম্ভবত বিকল্প মিডিয়ার শক্তি সম্পর্কে অনভিজ্ঞ। আসিফ মহিউদ্দিন হতে পারে একটা মাত্র নাম - তবে ভার্চুয়াল অঙ্গনে এখন লাখো আসিফ মহিউদ্দিন সরব হয়ে আছেন। কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া এমন আটকের ঘটনা দেশের পুলিশী ব্যবস্থাপনার ঘৃণ্য চরিত্র উন্মোচিত করে।
আসিফ মহিউদ্দিনের মুক্তি এখন হোক প্রতিটা ব্লগারের একমাত্র দাবী।
( কৌশিকদার পোস্ট থেকে) "
প্রীতম অংকুশ লিখেছেন,
'সরকারের ফ্যাসিস্ট আচরণের জ্বলজ্বলে উদাহরণ ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীন এর গ্রেপ্তার।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কালাকানুন ছাত্রজনতার মনে যে ক্ষোভের আগুন জ্বেলেছে তা এতো সহজে নিভবে না। দাবি আদায় করে তারপর কথা। মুক্তির আন্দোলন থেকে ছাত্ররা পিছু হটবে না- এটাই প্রত্যাশিত। '
জাতীয় স্বার্থে ব্লগার-অনলাইন একটিভিস্ট নোট দিয়েছে,
ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীন এর মুক্তির দাবীতে আসুন একত্র হই আগামীকাল (০২/১০/২০১১, রবিবার) ঠিক বিকাল চারটায় শাহবাগ মোড়ে। আমাদের কথা আমরা বলতে চাই।
মুক্তবুদ্ধির চর্চার পথে কাঁটাগুলো আমরাই উপরে ফেলবো। আমরা, ব্লগার রা। আমাকে যদি গ্রেফতার করে, করুক। চালিয়ে যাবেন আন্দোলন। কতোজন ব্লগার-লেখক-বুদ্ধিজীবি-শিল্পী-সাহিত্যিক-সাংবাদিক-শিক্ষক কে আটক করবে? এ আমাদের প্রাণের দাবী, এ আমাদের মৌলিক অধিকারের দাবী! আমরা কলম ধরেছি, ছুরি/পিস্তল না! আমরা লেখক, সন্ত্রাসী না! আমরা বুদ্ধিজীবি, পেশীজীবি না! চলে আসেন ঘর-অফিস-রেস্টুরেন্ট-বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজ-মেডিকেল থেকে।
আমরা দেখাবো, শুধু লিখতে নয়, প্রয়োজনে আমরা রাজপথে নামতে পারি। সবাই যোগ দিন। সবাই যোগ দিন।
ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীনের ফেসবুক ওয়ালে প্রতিবাদের বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছে ব্লগার ও অনলাইন একটিভিস্টরা।
দিবাকর আইচ লিখেছেন ,
' নপুংসক পুলিশ আর অথর্ব রাষ্ট্রব্যাবস্থা নিপাত যাক,
ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীন নিঃশর্তে মুক্তি পাক।
'
আনিসুল ইসলাম লিখেছেন,
' জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ইস্যুতে ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীনকে আটক করেছে পুলিশ।
তার ফেসবুক স্ট্যাটাস এবং ব্লগের নানান পোস্ট ধরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে । জগন্নাথ ইস্যুতে ব্লগ এবং ফেসবুকে "জাতীয় স্বার্থে ব্লগার-অনলাইন একটিভিস্ট" এবং তার প্রচার প্রচারণা, জগন্নাথের সাথে সম্পৃক্ততা এবং কারা কারা কিভাবে এই প্লাটফর্ম থেকে কাজ করছে সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে ।
আসিফ ভাইয়ের আশু মুক্তি দাবি করছি... '
ইমতিয়াজউদ্দিন খোকন লিখেছেন ,
' হাসিনা কি বাকশাল কায়েম করতে চাচ্ছে নাকি? মানুষের বাক স্বাধীনতার উপর ও এখন হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে | আসিফ মহিউদ্দিনের ব্লগ এবং ফেসবুক এর বিভিন্ন পোস্ট এবং কমেন্ট কে কেন্দ্র করে ডিবি পুলিশ তাকে আটকিয়ে রেখে বিভিন্ন জবাবদিহিতা করে যাচ্ছে তীব্র ধিক্কার জানাই সরকারের এহেন আচরণের এবং অবিলম্বে আসিফ মহিউদ্দিনের মুক্তি কামনা করছি। '
কুঙ থাং লিখেছেন,
' একই দিনে নষ্ট রাষ্ট্রের নোংরামীর দুইটা নজির... ১ম টি পার্ভার্টেড কানিজ আলমাসের পারসোনায় চেঞ্জিং রুমের হিডেন ক্যামেরা আর ২য় টি পুলিশ নামক রাষ্ট্রীয় লেঠেল বাহিনী দ্বারা ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীনের এরেস্ট... আজ আসিফ মহিউদ্দিনকে ডিবি আঁটকে রেখেছে, কাল হয়তবা আমাকে বা আপনাকে ধরে নিয়ে যাবে... অপমান/নির্যাতনের কথা বাদই দিলাম, তাদের পছন্দ হলে পা খেয়ে নিতে পারে, বেশী পছন্দ হলে জানটাও কবজ করে রেখে দিতে পারে লাশটা...
বিদ্রোহের সকল উপাদান মজুদ, শুধু মানুষগুলোর জেগে উঠার অপেক্ষা...'
ইরফানুর রহমান লিখেছেন ,
" ব্লগে পোস্ট দিলে, ফেবুতে স্ট্যাটাস দিলে ডিবি ডেকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে দেখে বিস্মিত হইলাম।
বিকল্প মিডিয়া আর বেশিদিন বিকল্প থাকবে না। আসিফ মহিউদ্দিনের মুক্তি চাই। "
শ্রাবণ আকাশ লিখেছেন,
'আসিফ মহিউদ্দীনকে আটক করার ঘটনাটাই বলে দিচ্ছে সরকার শুভাকাঙ্খীদের চেনে না, চেনে শুধু চামচাদের। '
তন্ময় ফেরদৌস লিখেছেন,
" সরকারী আমলাতন্ত্র সম্ভবত বিকল্প মিডিয়ার শক্তি সম্পর্কে অনভিজ্ঞ। আসিফ মহিউদ্দিন হতে পারে একটা মাত্র নাম - তবে ভার্চুয়াল অঙ্গনে এখন লাখো আসিফ মহিউদ্দিন সরব হয়ে আছেন।
কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া এমন আটকের ঘটনা দেশের পুলিশী ব্যবস্থাপনার ঘৃণ্য চরিত্র উন্মোচিত করে।
আসিফ মহিউদ্দিনের মুক্তি এখন হোক প্রতিটা ব্লগারের একমাত্র দাবী।
( কৌশিকদার পোস্ট থেকে) "
প্রীতম অংকুশ লিখেছেন,
'সরকারের ফ্যাসিস্ট আচরণের জ্বলজ্বলে উদাহরণ ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীন এর গ্রেপ্তার। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কালাকানুন ছাত্রজনতার মনে যে ক্ষোভের আগুন জ্বেলেছে তা এতো সহজে নিভবে না। দাবি আদায় করে তারপর কথা।
মুক্তির আন্দোলন থেকে ছাত্ররা পিছু হটবে না- এটাই প্রত্যাশিত। '
জাতীয় স্বার্থে ব্লগার-অনলাইন একটিভিস্ট নোট দিয়েছে,
ব্লগার আসিফ মহিউদ্দীন এর মুক্তির দাবীতে আসুন একত্র হই আগামীকাল (০২/১০/২০১১, রবিবার) ঠিক বিকাল চারটায় শাহবাগ মোড়ে। আমাদের কথা আমরা বলতে চাই। মুক্তবুদ্ধির চর্চার পথে কাঁটাগুলো আমরাই উপরে ফেলবো। আমরা, ব্লগার রা।
আমাকে যদি গ্রেফতার করে, করুক। চালিয়ে যাবেন আন্দোলন। কতোজন ব্লগার-লেখক-বুদ্ধিজীবি-শিল্পী-সাহিত্যিক-সাংবাদিক-শিক্ষক কে আটক করবে? এ আমাদের প্রাণের দাবী, এ আমাদের মৌলিক অধিকারের দাবী! আমরা কলম ধরেছি, ছুরি/পিস্তল না! আমরা লেখক, সন্ত্রাসী না! আমরা বুদ্ধিজীবি, পেশীজীবি না! চলে আসেন ঘর-অফিস-রেস্টুরেন্ট-বিশ্ববিদ্যালয়-কলেজ-মেডিকেল থেকে। আমরা দেখাবো, শুধু লিখতে নয়, প্রয়োজনে আমরা রাজপথে নামতে পারি। সবাই যোগ দিন।
সবাই যোগ দিন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।