থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি।
আমাদের মন্ত্রী সভায় একজন যোগাযোগ মন্ত্রী আছেন। তাঁর দায়িত্ব হচ্ছে মাটির উপর দিয়ে যা যা চলে, সেই সব যানবাহনগুলোর ব্যবস্থাপনা দেখাশোনা করা। এই যানবাহনগুলোর ভেতরে আছে যাবতীয় সড়ক এবং রেল।
এর বাইরে আকাশ পথ দেখাশোনা করার জন্য আছেন একজন মন্ত্রী, এবং নৌ পথ দেখাশোনার জন্য আছেন আরেকজন মন্ত্রী।
প্রত্যেক মন্ত্রীই আদের দায়িত্ব নেবার আগে পুর্বে কৃত বা সম্পৃক্ত থাকা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে সরে আসেন। যেমন বিম্পি আমলে মোর্শেদ খান সিটিসেল থেকে পদত্যাগ করেন, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী সরে আসেন হোন্ডার ডিলারশিপের ব্যবসা থেকে।
কিন্তু আমাদের নৌ পরিবহন মন্ত্রী এখন পর্যন্ত সড়ক পরিবহন ফেডারেশনের সভাপতির পদ থেকে সরে আসেন নাই। এইটা কি তার মন্ত্রীত্বের শপথের সাথে কনফ্লিক্ট তৈরী করছে না?
হাত-পা বাধা অন্ধ বিচারকদের কাছে যেয়ে লাভ নাই, তারা এর বিহিত দেবেন না।
সুশীল সমাজের গাছের আগারটা খাওয়া, গোড়ারটা কুড়ানো লোলচর্ম ঐ বৃদ্ধদের কাছে গিয়েও লাভ নাই।
তারা পাঁচ বছর অনেক বলেছেন, এখন একটু রেস্টে আছেন।
বাকি থাকে খালি আপনার আমার মত মানুষেরা। আসেন না, একবার একটু প্রতিবাদ করি। বলি যে এই অনিয়ম থেকে আমাদের বাঁচতে হবে।
সড়ক পরিবহন ফেডারেশনের সভাপতি যতই ৩০ লাখ শ্রমিকের প্রতি সমবেদনামূলক কথা বলুন না কেন, আপনি আমি কি আমাদের প্রিয়জন হারাবার ব্যথা ভুলতে পারি? কেন বার বার এই লোক সড়ক পরিবহন নিয়ে ওকালতি করবে?
আমরা কি একটুও সচেতন হবো না? প্রতিবাদ করবো না? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।