মাস্টার্স । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় । সুত্রঃ কিছু কৌতুক বন্ধুদের কাছে শোনা এবং কিছু ইন্টারনেট থেকে নেয়া। কাজেই কোনটি কমন পড়লে চিৎকার চেঁচামেচি না করে হাসতে চেষ্টা করুন।
হাসতে হাসতে গলা শুকিয়ে গেলে ১ গ্লাস পানি খান, তারপর দেখবেন আবার দ্বিগুণ গতিতে হাসতে পারছেন।
হাসি মোবারক !!
আরেকটা কথা, সবগুলা কৌতুক কিন্তু ১৮++ বা ৩৬++ না, সুতরাং ১৮- বাচ্চারা কিছু কৌতুক পড়তে পারবে ।
১। এক দম্পতি হানিমুনের জন্য ট্রেনে করে যাচ্ছেন। পথে এক স্টেশনে ট্রেন থামলে একজন বৃদ্ধলোক হঠাত্ করে তাদের কম্পার্টমেন্টে উঠে পরে। লোকটি জানায় তারকাছে পয়সা না থাকায় টিকেট কাটতে পারেনি।
বৃদ্ধের প্রতি দয়া হওয়ায় তারা লোকটিকে তাদের কম্পার্টমেন্টে জায়গা দেয়।
রাতে ঘুমাবার সময় স্বামীটি বৃদ্ধলোকটিকে বলে -"চাচা আপনি বৃদ্ধমানুষ, আপনি নিচেই সীটে ঘুমান। আমরা স্বামী-স্ত্রী ওপরের বাঙ্কারে ঘুমাবো। "
লোকটি সম্মতি দিয়ে শুয়ে পড়ে।
কিন্তু ঘুমাবার আগে স্ত্রী স্বামীকে চিন্তিত হয়ে জিজ্ঞেস করে, " আচ্ছা, রাতে আমরা যখন 'ইয়ে' করবো তখন শব্দ হলে একটা লজ্জার ব্যাপার হবে।
"
স্বামীটি বলে, "চিন্তা করোনা, তুমি তখন 'আম-জাম' বলো, অন্যকোন শব্দ করোনা"
তো স্বামী-স্ত্রী কথামতো এভাবে সারারাত 'আম-জাম' করে কাটালো।
সকালে সবার ঘুম ভাঙলে স্বামীটি বৃদ্ধকে জিজ্ঞেস করল রাতে ঘুম কেমন হয়েছে।
বৃদ্ধ জবাব দিলেন, " বাবা, ঘুম তো ভালই হয়েছে, কিন্তু সারারাত তোমরা বাঙ্কারে শুয়ে যে আম-জাম খেয়েছ তার 'সব রস' নিচে আমার গায়ে পড়েছে।
২। দাদা আর নাতি ডাইনিং টেবিলে বসে গল্প করছে
দাদা : তোরা কি খাস … খাওয়াদাওয়া করেছি আমরা … হাতি খেয়ে হজম করতে পারতাম।
নাতি : তখন বাথরুম করতে কোথায় ?
৩। একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে। তাই সে বলেছে:
দুদু বার করে লিখ।
........... বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারাইছে। –
৪। এক ভদ্রলোকের খামারে ব্রিডিং এর দরকার হলো। তিনি বাজারে গিয়ে তরতাজা এক মোরগ পছন্দ করলেন এবং দোকানিকে দাম জানতে চাইলেন। দোকানদার বলল, ২০ ডলার, তবে এর চেয়ে এই শুকনা মোরগটা নিয়ে যান আপনার কাজে লাগবে।
ভদ্রলোকের ঠিক পছন্দ না হলেও দোকানদার শুকনা মোরগ এর জন্য ৪০ ডলার চাইল। ভদ্রলোক শুকনা মোরগ টাই নিলেন।
প্রথমদিন মোরগটা খামারির সব মুরগিগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল,
দ্বিতীয়দিন সব ছাগলগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল,
তৃতীয়দিন সব গরুগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল
এবং
পরদিন
ভদ্রলোক ঘুম থেকে উঠে দেখেন তার মোরগ মাঠের মাঝে মৃত পড়ে আছে। ভদ্রলোক হা হা করে কাছে ছুটে যেতেই মোরগ লাফ দিয়ে উঠে বলল, হতচ্ছাড়া তোর জন্য আমার টার্গেট করা কাক গুলো মিস হয়ে গেল।
৫।
মহিলা শিক্ষক ইংরেজি ক্লাস নিচ্ছেন।
মহিলা শিক্ষকঃ সবাই HAND দিয়ে একটা sentence লিখ।
বল্টু মিয়াঃ My penis in your hand.
মহিলা শিক্ষকঃ এক থাপ্পর দিয়ে দাত ফেলে দিবো। এটা কি লিখছো?
বল্টু মিয়াঃ সরি ম্যাডাম, pen আর is এর মাঝে space দিতে ভুলে গেছি।
৬।
হোস্টেলে থাকা এক ছাত্রের টাকা চেয়ে বাবার কাছে পত্র—‘বাবা,
টাকা নাই!
কী খাই?
ইতি—তোমার ছেলে নিতাই। ’
ছেলের চিঠির জবাবে বাবা—‘টাকা সাফ,
করো মাফ।
ইতি—তোমার গরিব বাপ’
৭। প্রেমিকার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রেমিক দেখে বাড়ি খালি, শুধু প্রেমিকার ছোট ভাই আছে। তার হাতে বিশ টাকা দিয়ে বলল, যাও সিনেমা দেখে আস।
মাত্র বিশ টাকা? অন্যরা তো পঞ্চাশ টাকার নিচে দেয় না।
৮। ভাইভা পরীক্ষায়,
শিক্ষকঃ এমন একটা জিনিসের নাম বল যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত।
ছাত্রঃ চুল।
শিক্ষকঃ যেমন?
ছাত্রঃ মাথায় থাকলে চুল, চোখের উপরে ভ্রু, ঠোঁটের উপরে গোফ, গালে দাড়ি, বুকে লোম!!
শিক্ষকঃ ব্যস ব্যস।
তুমি পাস !!
৯। এক পতিতা রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল , একটা চার্চের সামনের দেয়ালে একটা লেখা দেখে সে দাড়িয়ে পড়ল । দেয়ালে বড় করে লেখা ছিল , '' যারা পাপ করেছ , তারা আমার শরণ নাও ''।
মেয়েটা ওই দেয়ালের লেখাটার নিচে বড় করে তার মোবাইল নাম্বার টা লিখল , তারপর আরো বড় করে লিখল . '' আর যারা এখনো পাপ করনাই , তারা আমার শরণ নাও ''
১০। ক্রিং ক্রিং !!!!! বেজে উঠলো পাগলাগারদের টেলিফোনটা ।
রিসিপশনিস্ট মেয়েটা ফোন ধরে বললেন ,'' হেল্লো , কিভাবে সাহায্য করতে পারি ??? ''
ওপাশ থেকে উত্তর দিল , '' আপা , দেখেন তো রুম নাম্বার ৪৭ এ কেউ আছেনি ?? ''
মেয়েটা জবাব দিল , '' জ্বিনা ,কেউ নাই ,আপনি কাকে চাচ্ছেন ?? ''
লোক তা আবার বলল , , '' দেখেন তো ভালো মত , কেউ আছে কিনা , সিউর হইয়া বলেন না প্লিজ । ''
মেয়েটা রুম নাম্বার ৪৭ এ গেল , ভালমত দেখে এসে নললো , '' না রে ভাই , কেউ নাই .....আপনি কাকে চাচ্ছেন ??? ''
অপরপ্রান্ত হতে উত্তর আসলো , '' হুমমমম , তাইলে ঠিক মতই পালাইছি '' !!!!
১১। সুন্দরী রোগীঃ ডক্টর আমি শুধু একটা জিনিসই চাই।
ডাক্তারঃ সেটা কি?
সুন্দরী রোগীঃ বাচ্চা।
ডাক্তারঃ আপনি নিশ্চিত থাকুন, এ ব্যাপারে আমি একবারও ব্যর্থ হই নি।
১২। এক প্রফেসর তার সাইকোলজি ক্লাসে এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেন, মানুষের শরীরের কোন অঙ্গটা উত্তেজিত অবস্থায় সাধারণ অবস্থার চেয়ে দশগুণ বড় হয়ে যায়? মেয়েটি লজ্জায় লাল হয়ে বলল, স্যার এটা আমার পক্ষে বলা সম্ভব না। তখন একই প্রশ্ন প্রফেসর এক ছাত্রকে করলেন। ছেলেটি দাঁড়িয়ে বলল, স্যার চোখের মণি। তখন প্রফেসর মেয়েটিকে বললেন, এক নম্বর কথা, তুমি পড়াশোনায় যথেষ্ট অমনোযোগী, দুই নম্বর কথা তোমার মনমানসিকতা অশ্লীল এবং তিন নম্বর হচ্ছে বিয়ের পর তুমি অবশ্যই হতাশ হবে।
১৩। পতিতা ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, “ আমার গর্ত অনেক বড়,অপারেশন করে ছোট করতে হবে” ডাক্তার পরীক্ষা করতে গিয়ে গড...........গড...........গড বলতে লাগলো। পতিতা ভয় পেয়ে বলল( না জানি তার কি হয়েছে), “ তুমি বার বার গড বলছো কেন” আআআ
ডাক্তার বলল, “ আমি একবারই বলেছি, বাকি গুলো প্রতিধ্বনি”
১৪। গড়পরতা ৬-৭ ইঞ্চি লম্বা যা পেন্টের ভিতর থাকে এবং মেয়েরা খুব পছন্দ করে।
জিনিষটা কি? বলেন দেখি-
?
?
?
চিন্তাটা সবসময় খারাপ দিকে থাকে কেন ?? আরে মিয়া উত্তর- ১০০০ টাকার নোট।
১৫। জসিমের সেভ করা দরকার হলো ....তাই সে গেল তার পাড়ার নাপিতের কাছে ।
নাপিত মাত্র জসিমের গালে ফোম লাগিয়েছে , এমন সময় জসিম বলল , '' আমার গাল তা একটু ভাঙ্গা , তাই মসৃন সেভ হয়না , দয়া করে খুব সাবধানে মসৃন সেভ করে দাও ''।
নাপিত করলো কি , একটা কাঠের ছোট গোল বল জসিমের গালের ভিতরে ঢুকিয়ে দিল , তারপর সেভ করা শুরু করলো । কিছুক্ষণের মাঝেই জসিম বুঝতে পারল , আসলেই খুব ভালো ও মসৃন সেভ হচ্ছে ।
গালের ভিতর বলটি নিয়ে জড়ানো গলায় জসিম বলল , '' খুব ভালো .... কিন্তু এখন যদি আমি বল টি গিলে ফেলি , তাহলে কি হবে ?? ''
নাপিত একটুও বিচলিত না হয়ে বলল , '' ঐটা কোনো বেপার না , সবাই যেমনে পরের দিন ফিরত দিয়া যায় , আপনেও কাইলকা আইসা ফিরত দিয়া যাইয়েন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।