আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পথ ক্লান্ত মুসাফিরের একান্ত বকবক

আমি ফ্রা ঙ্কে স্টা ই ন......... মাঝে মাঝে ইচ্ছা হয় সব কিছু ছেড়ে বের হয়ে যাই আমার অজানার পথে। যে পথ আমায় ডেকে নিয়ে যাবে সেই আদিমতম সত্তার কাছে। যাকে আমারা নিরন্তর খুজে বেড়াই। মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় স্বভাব কবির মতো ঘড় দুয়ার সব ছেরে বের হয়ে যাই আমার আজানার পথে। মাইলের পর পাইল তো পড়াই আছে।

মুসাফিরের আবার ঘর বাড়ির চিন্তা কি সে শুধু হেঁটে যায় তার অজানার উদ্দেশ্যে। যে অজানা শেষ হয় না কোন দিনও। আমরা প্রত্যেকেই তো মুসাফির এই দুনিয়ায়। এই রংগমঞ্চে অভিনয় করছি আমাদের মতো করে। এই বিশান মঞ্চে একবার ই প্রবেশ করা যায় আর একবার ই বের হয়ে যাওয়া যায়।

সবার অভিনয় আলাদা। সবার অভিনয় এক। সুখে থাকার অভিনয়। একটা পাখির চোখ ফোটাতে কয়েকদিন পর। মানুষের চোখ ফোটে সাথে সাথে।

কিন্তু দেখে সে অন্য ভাবে অনেক পরে। মানুষ বুঝে তার পর দেখে। মানুষ প্রেমে পরে তার পর ভালোবাসে। সবাই এই মঞ্চের স্টেজ সাজাতে ব্যস্ত আছি কিন্তু নাম তো হচ্ছে অই আর্ট ডিরেক্টরের। পরিচালক আছেন পর্দার আড়ালে যাকে আমরা দেখতে পাই না।

যার খোজে সারা জীবন গেলো। আমার সেই মুর্শিদের খোঁজ পাবো কই? যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে...... এই একা পথে আর কত হাটবো? হাটতে হাটতে তো আমি পৌছে গেছি জীবন নদীর শেষ পাড়ে। যে পরের ওপারে আছে পরমেশ্বরের অবস্থান। সেইখানে যাইতে সবার যত ভয় যদি হারিয়ে যাই অন্ধকারে। মানুষ কি কোন দিনো দেখা পাবে সেই পরমেশ্বরের যে বাস্তবিক অর্থে একজন মুসাফির।

তার ও তো চাল চুলো নেই কিছুই নেই। তার কোন আকার ও নেই। তাইলে তিনি কেন মুসাফির না? তিনিও মুসাফির। আমরা মুসাফিরেরা তারে পাই। মুহাম্মদ(সা) পাইছিলেন তারে, গৌতম পাইছিলেন।

আমরা তো পাবো না রে সেই সর্বময় পরমেশ্বরের দেখা। হিন্ধুরা কয় যেই আল্লাহ সেই ব্রক্ষ্মা। কে জানে কি সত্যি কি মিথ্যা। তারে খালি খুজি পাবো না জানি তার পরেও। আমার মনের মানুষ আছে প্রাণে তাই হেরিতাই সকল খানে।

আছে সে নতন তারায় কোন সে হারায় আলোক ধারায় .............. ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।