ক্লিক
আজ এমন একটি বিষয় নিয়ে লিখতে বসেছি, যার সাথে মিশে আছে ৩০ লাখ বাঙ্গালির রক্ত, হ্যাঁ আমি মুক্তি যুদ্দের কথা বলছি। আজ দেশের কয়েকটা দল দাবি করে দেশ স্বাধীন করেছেন তারা, বি এন পি বলে জিয়া নাকি দেশ স্বাধীন করেছেন, তাই তারা আমাদের প্রাথমিক বিদ্দালয়ের ইতিহাস বইয়ে জিয়ার নামে বর করে গল্প ছাপাল। জিয়া কে যদি মুক্তি যুদ্দের ঘুষক না বলা হয় তাহলে তারা দেশে জ্বালাও পুড়াও সর করে । যাক বাবা আমরা শান্তি চাই তাই আমরা তাদের জ্বালাও পুড়াও থেকে বাচার জন্য মুখ বোঝে শোনে যাই জিয়ার ইতিহাস।
আবার যখন লিগ ক্ষমতায় আসে তখন তারা পুরো ইতিহাস বদলে ফেলে, তারা দাবি করে শধু দেশ স্বাধীনই নয় দেশের মালিকই হলেন হাসিনার বাপ মুযিব শাহেব, সে আবার কোটি কোটি টাকা খরচ করে ইতিহাস পরিবর্তন করে জিয়ার নাম কেটে মুযিব শাহেব এর নাম বসায়।
কোটি টাকা খরচ করে মুযিব এর নামে এয়ারপোর্ট করতে চায়, যদিও জনগনের তুপের মুখে সফল হতে পারে নাই।
এক দলের দাবি জিয়া দেশ স্বাধীন করেছে আর একদলের দাবি মুযিব দেশ স্বাধীন করেছে। তাহলে মাওলানা ভাসানি,সেরে বাংলা একে ফযলুল হক ওনারা কি করেছেন? ওনারা কি যুদ্দের সময় বসে বসে আঙ্গুল চুসেছেন? আজ কেন কোন দলই এই স্রধেও বেক্তিদের নাম বলেন না?
আজ আওয়ামীলীগ কথায় কথায় বলে ৭১ এর চেতনায় বিশ্বাসী তারা, তাহলে কেন আজ প্রকৃত মুক্তি যুদ্দাদের কোন নাম নাই মুক্তি যুদ্দা লিস্টে? তাদের জন্য কি করেছেন তারা ?আমার ফ্রেন্ড এর বাবা একজন মুক্তি যুদ্দা অথচ তার নাম নাই মুক্তি যুদ্দা লিস্টে। শধু তাই নয় আমি আর এক জন মানুষ কে অনেক কাছ থেকে চিনি ,যিনি একজন মুক্তি যুদ্দা হয়েও ঝালমুড়ি বিক্রি করে বেচে আছেন (ক্লিক করেন এই লিঙ্কে)।
অথচ রাজাকারেরা আজ সংসদে।
হাসিনা এইবার রাজাকারদের বিচার করবে বলে আমি সহ হাজার তরুন সমাজ হাসিনাকে ভোট দিলাম, যাতে করে আর কোন দিন রাজাকারেরা সংসদে বসতে না পারে , তারা আজ ৩ বছর পার করে দিল বিচারত করলইনা বরং তাদের সরকারি খাবার খাইয়ে জনগনের টাকা নস্ত করতেসে, আমরা এখন বঝে গেছি হাসিনা জিবনেও রাজাকারদের বিচার করবে না কারন ২ টা
১ নাম্বার হলও এটা তার নির্বাচনী ইসসু,(যদিও এই ইস্যু আর কাজে লাগাতে পারবে না)
২ নাম্বার হলও অনার নিজের বিয়াই (ইঙ্গিনিয়ার মুশারফ)সহ আর অনেক রাজাকার রয়েছেন নিজের দলে।
আজ আমার প্রশ্ন আপনাদের কাছে আর কত জনগনের মাথায় কাঁঠাল ভাঙ্গার সুযোগ দিবেন তাদেরকে?
আমরা তরুন সমাজ আজ এই নোংরা দলগুলির নোংরামি মেনে নিচ্ছি বলেই তারা এত সাহস পায়।
একবার ভাবুন ,১বার ভাবুন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।