আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নাম যদি হয়ে যায় চিনি ফারুক!

অসুখ-বিসুখ বাড়লেই সিডনি চলে আসেন কাজী জাফর আহমদ। অস্ট্রেলিয়ার রেসিডেন্সি থাকাতে তার এখানে চিকিৎসা ফ্রি। পুরনো পরিচয়ের সূত্রে সিডনি এলেই ফোন করেন। তাকে দেখতে যেতে অনুরোধ করেন। দেখতে যাওয়া মানে একটা রিপোর্ট! যে কোনওভাবে মিডিয়ার আলোয় থাকতে চান এক সময়কার প্রভাবশালী বাম শ্রমিকনেতা কাম আজকের জাতীয় পার্টির নেতা।

তার অবস্থা দেখে খারাপও লাগে। কিন্তু তাকে নিয়ে কিছু লিখতে গেলেই পাঠকদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়। আপনি সেই ‘চিনি জাফরকে’ নিয়ে লিখলেন! মাঝে মাঝে ভাবি আজকাল অনেকের কাছে অনেকটা সহনীয় হয়ে গেছেন কাজী জাফরের ‘স্যার’ স্বৈরাচারী এরশাদ! কিন্তু স্বৈরাচারের ছাত্র কাজী জাফরের আর কোন গ্রহণযোগ্যতা হলো না! তিনি রয়ে গেলেন সেই ‘চিনি জাফর’ হয়েই! এরশাদ শাসনামলের সেই চিনি কেলেংকারির নিচে এমন চাপা পড়ে গেছে এক সময়কার প্রভাবশালী বাম রাজনীতিকের ইমেজ-----জীবনের সব অর্জন! হালে চরমভাবে ব্যর্থ বলে চিহ্নিত বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খানের কাণ্ডকীর্তি দেখে মনে হয় তার নাম আগামীতে না হয়ে যায় ‘চিনি ফারুক’! বা তার নিজেরও কি এমন কিছুর ভয়-ডর করে না? ফারুক সাহেবকে নিয়ে বুঝি অনেকদিন ধরেই মুসিবতে আছে শেখ হাসিনার সরকার। আবুল-ফারুক-শাহজাহান এই ‘ত্রিরত্ম’ এখন নৌকা ডোবাচ্ছেন প্রতিনিয়ত! তোফায়েল-সুরঞ্জিত-ইনু-মেননসহ উদ্বিগ্ন সওয়ারিরা প্রতিনিয়ত সতর্ক-সাবধান করছেন সরকারকে। কিন্তু কে শোনে কার কথা! চোরের বড় গলার মতো দেশের সব মানুষ-মিডিয়া সবকিছুর বিরুদ্ধে উল্টো চিল্লান আর শাসান! এমনভাবে চিল্লান যেন শেখ হাসিনা তাদের এমনটাই বলে দিয়েছেন, অথবা পছন্দ করেন! সত্যি কি তাই? রোজার শুরুতে দেশের বাজারে হঠাৎ অস্বাভাবিক চিনি সংকট দেখা দেয়।

বাংলাদেশে এমন কেন হঠাৎ ফটকাবাজি, কেন এই সঙ্কট? মানে ভোক্তাদের পকেট থেকে বাড়তি কোটি কোটি টাকা গায়েব! ভোক্তা লোকজনের ছোট বাচ্চা-কাচ্চা আছে। অনেকের ঘন ঘন চায়ে আবার চিনি ছাড়া চলে না। এমন হঠাৎ চিনি সঙ্কটে উদ্বিগ্ন ভোক্তারা বাজারে হামলে পড়লে চিনির শুধু দামই বাড়ে না, মুনাফাখোর মজুতদারদের কারসাজিতে বাজার থেকে উধাও হয়ে যায় চিনি। অনেকে পরিস্থিতির সঙ্গে স্বাধীনতা পরবর্তী বাজারের লবণ সঙ্কটের সঙ্গে মিল খুঁজে পান। বঙ্গবন্ধু সরকার শুরুতে যে সব ঘটনায় অজনপ্রিয় হয়, লবণ সংকট ছিল তার অন্যতম।

আওয়ামী লীগের আজকের প্রভাবশালী নেতা আমির হোসেন আমু’র নামের সঙ্গে সেই যে লবণের ক্ষার যোগ হয়েছিল, আজতক তা ধুয়েমুছে যায়নি! এখনও ভোটের সময় তা ঝালকাঠিতে ইস্যু হয়। এবার হঠাৎ চিনি সঙ্কটে দেশের কোটি কোটি ভোক্তার পকেট উজাড় করার পর কুশীলব বাণিজ্যমন্ত্রী ঘোষণা দেন আর কোনও সঙ্কট থাকবে না! শিল্পমন্ত্রী বলেন ‘সার যেমন কৃ্ষককে খুঁজে বেড়ায় তেমন চিনি খুঁজবে ভোক্তাদের’। (এই আরেক কিসিমের মন্ত্রী! কি কেন কোথায় কোন উদ্দেশে বলেন, তা তিনি নিজেও জানেন-বোঝেন কিনা আল্লাহ মালুম)! তা বাণিজ্য আর শিল্পমন্ত্রীর তেমন আশ্বাসের পর বাজারে আবার কেন হঠাৎ চিনিসঙ্কট? ঈদকে সামনে রেখে হঠাৎ কেন চিনির জাহাজ উধাও’এর ঘোষণা দিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী! তা কি দেশের মানুষের পকেটে জমা ঈদ প্রস্তুতি অথবা বোনাসের বাড়তি টাকাগুলোও বের করে নিয়ে যাবার জন্য? নিজস্ব অযোগ্যতা আর লোভ দিয়ে দেশের মানুষকে আর কত ফতুর করবেন মন্ত্রী? আপনাদের বিশ্বাস করে ভোট দেওয়াতে আর কত শাস্তি দেবেন দেশের মানুষকে? নতুন সংকট প্রকাশের পর বাণিজ্য মন্ত্রী সুধালেন, ‘রমজান মাসের শুরুতে চিনিসংকটের জন্য চারটি প্রতিষ্ঠান দায়ী। ইতিমধ্যে তাদের শোকজ করা হয়েছে এবং তারা জবাবও দিয়েছেন। কিন্তু একটি প্রতিষ্ঠানের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য হয়নি।

আর একটি প্রতিষ্ঠানের আমদানি করা চিনির জাহাজের হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। তদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ’ সংসদ ভবনে ডেপুটি স্পিকারের অফিসে (১৮-০৮-২০১১) মন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ‘পারটেক্স, মেঘনা, দেশবন্ধু ও এস আলম এই চারটি প্রতিষ্ঠানের কারণে রমজানের শুরুতে চিনি নিয়ে সঙ্কট দেখা দেয়। এজন্য ওই চারটি প্রতিষ্ঠানকে শোকজ করা হয়।

নানা অজুহাতে তারা উৎপাদন বন্ধ করে দেয়। ’ ‘তিনটি প্রতিষ্ঠানের বক্তব্য গ্রহণযোগ্য হলেও পারটেক্স গ্রুপের বক্তব্য নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। সেটা তদন্ত করা হচ্ছে। এছাড়াও মেঘনা গ্রুপের একটি জাহাজ চিনি নিয়ে ব্রাজিল থেকে রওনা হওয়ার পর তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। আন্তর্জাতিক বাজারে চিনির দাম বেড়ে যাওয়ায় পথিমধ্যে কোনো দেশে তা বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে’ বলেন বাণিজ্যমন্ত্রী। তদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পর এবিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান। এই হচ্ছে বাজারের চলতি সঙ্কটের ব্যাপারে আমাদের চিনিমন্ত্রী ফারুক খান সাহেবের আত্মপক্ষ সমর্থন! আপনি তদন্ত করে চিহ্নিত আমদানিকারক কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেবেন, বা আদৌ নেবেন কিনা বা নিতে পারবেন কিনা তা পরের ব্যাপার। কিন্তু এখন ঈদের আগ মূহুর্তে যেখানে ভোক্তাদের চিনির অনেক বেশি দরকার হবে তখন চিনির সরবরাহ বা দাম নিয়ন্ত্রণের কি করবেন? র‌্যাব দিয়ে আপনারা একটা নিরীহ কলেজছাত্র লিমনকে সারা জীবনের জন্যে পঙ্গু করে দিয়ে হজম করতে পারলেন বা এত কিছু করাতে পারেন, তা এই পারটেক্স বা মেঘনা গ্রুপের লোকজনের দেখভালের দায়িত্ব একটু র‌্যাবকে দিয়ে দেখতে পারেন না? অথবা দেশের আম-জনতা পাবলিককে! দেখতেন চিনির নিখোঁজ জাহাজ কি তরতর চলে আসতো পারতো চট্টগ্রাম বন্দরে! এসব কোম্পানি বাছাই কে করেছিল মিঃ বাণিজ্যমন্ত্রী? তাতো আপনিই আপনার মন্ত্রণালয়ের মালিক-মুনিব, দণ্ডমুণ্ডের কর্তা, তাই নয় কি? না আড়ালে-আবডালে অন্য কেউ আছেন? থাকলে তাদেরও নাম বলুন। নতুবা স্বীকার করেন আজ যাদের অসৎ বলছেন, কিসের বিনিময়ে তাদের তখন চিনি আমদানির লাইসেন্স-অনুমোদন দিয়েছিলেন? কোনও কিছুর বিনিময় ছাড়া লাইসেন্সপ্রাপ্তদের কি এমন সাহস হবার কথা? তেমন প্রশয় ছাড়াতো এভাবে চশমখোর কোম্পানির মতো ঈদের আগ মূহুর্তে বাজারে তাদের এমন চিনি সংকট তৈরি করে মুনাফা লোটার কায়দা করার কথা না! সে উদ্দেশে তাদের চিনির জাহাজ এমন পথ থেকে নিখোঁজ হয়ে যাবার কথা না, তাই না? আপনি অথবা আপনার সরকারের রুইকাতলা কারও দূর্নীতি ছাড়া চিনিওয়ালাগো কি এতটা সাহস হবার কথা মিঃ বাণিজ্যমন্ত্রী! একটু সাফ সাফ জবাব দেন না কেন? শেয়ার কেলেংকারির সঙ্গেও আপনার পারিবারিক ব্যবসার সম্পৃক্তির কথা এসেছে।

এরকারণে আপনার দলের অনেকে আড়ালে আপনাকে শেয়ার ফারুক ডাকেন। এরপর যদি শুরু হয়, ‘চিনি ফারুক’! আর কত নাম-বদনাম কিনবেন মিঃ বাণিজ্যমন্ত্রী! আজকাল নানাভাবে সংবাদ শিরোনাম হচ্ছেন আপনি বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান। সরকারের যে ৩-৪ জন মন্ত্রী সবচেয়ে ব্যর্থ বলেচিহ্নিত, আপনি কি তাদের চ্যাম্পিয়ন? না কম্পিটিশন করছেন চ্যাম্পিয়নশিপের? আপনিতো ভালোবাসতেন টকশো। বিরোধীদলে থাকতে এমন প্রতিরাতে কোনও না কোনও টিভি চ্যানেলের টকশো’তে চান্স পাবার জন্য কোথায় কি করতেন, ঢাকা শহরটা খুব ছোটতো, তাই তা অনেকে জানেন। এরপর সেই আপনি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েও মিডিয়াপ্রেম ভোলেননি।

বাজারে যখন যেদিকে গেছেন সঙ্গে নিয়ে গেছেন মিডিয়া। কিন্তু হঠাৎ মিডিয়া আবিষ্কার করলো, ডালমে কুছ কালা হ্যায়!’ অর্থাৎ আপনি যেদিন বাজারের যে পথ দিয়ে হাঁটেন, সেদিকে জিনিসপত্রের দাম বাড়ে! এসব সহ এর মাঝে আপনার নানাকিছু মিডিয়ায় আসা শুরু হলে আপনি গেলেন ক্ষেপে! মিডিয়ার বিরুদ্ধে লাগলেন। বলা শুরু করলেন, বাজার পরিস্থিতির জন্য মিডিয়া দায়ী! মিডিয়া পয়সা খেয়ে উল্টাপাল্টা লিখে ইত্যাদি! তা আপনিও সেভাবে মিডিয়ায় নিয়মিত থাকার চেষ্টা করতেন নাকি! তাই যদি করে থাকেন, রোজা-রমজানের দিনে একটু নাউজুবিল্লাহ পড়ে আল্লাহর কাছে মাপ চান না কেন। কবিগুরু বলেছেন না, অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে....! এরপর বাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ মন্ত্রী হিসাবে আপনি দেশের মানুষকে নসিহত করলেন, কম খাওয়ার। সব মিডিয়ায় রিপোর্ট কম খাওয়ার পরামর্শ দিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী! দেশের মানুষ যখন না খেয়ে খেয়ে ক্ষুধার্ত, বা বাজারের অগ্নিমূল্যে দিশেহারা, তখন তারা বিষয়টিকে আপনি তথা বাণিজ্যমন্ত্রীর ফাজলামো হিসাবেই দেখেছে।

মন্ত্রিত্বের গদিতে বসে দেশের অসহায় মানুষজনের সঙ্গে ফাজলামো! এরপর যখন পাবলিক আরও ক্ষেপলো, মনে মনে গালি দিয়ে উদ্ধার করলো আপনার চৌদ্দগোষ্ঠী (পাবলিক এখনো ভদ্র, নিয়ন্ত্রণে বলে ডাইরেক্ট এখনো কলার চেপে ধরছে না), তখন আপনি একটা ব্যাখ্যা দিলেন! বললেন আপনি কম খেতে বলেননি। বলেছেন ভেজাল খাবার কম খেতে! তা বাজারের কোন খাবারটি ভেজাল না বা কম ভেজাল তা একটু দেশের মানুষকে নিশ্চিত করে বলবেন কি? সবশেষ ব্যাখ্যার বক্তব্যের মাধ্যমে স্বীকার করলেন আপনার বাজারে ভেজাল সামগ্রী বিক্রি হয়! বাণিজ্যমন্ত্রী হিসাবে এর দায়দায়িত্ব বা ব্যর্থতাতো পয়লা আপনার! আর কোথায় কোন নিক্তিতে মাপলে আপনার ধারণা হবে আপনি পুরো ব্যর্থ! একটু ক্ষান্তি দেন না কেন! এই মণিহার তথা মন্ত্রিত্বতো আপনার পাবার কথা ছিল না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘সিনিয়রদের সাইজ করা কর্মসূচি’র গুণে আপনার মানের একজন হয়ে গেলেন গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অভাবিত ফুল মিনিস্টার! সরকারের জন্য সব মিনিস্ট্রিই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে গুরুত্বপূর্ণ বলার কারণ দ্রব্যমূল্য ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের অন্যতম ইলেকশন এজেন্ডা। এক্ষেত্রে পুরনো তোফায়েল আহমদ বা আব্দুল জলিলকে নিলে তারা যদি ‘ষড়যন্ত্রমূলক ব্লান্ডার’ কিছু করে বসেন, সে আশংকায় শেখ হাসিনা হয়তো সেখানে তুললামূলক নির্ভরযোগ্য-বিশ্বস্ত হিসাবে আপনাকে বেছে নিয়েছিলেন।

কিন্তু আপনার নেতৃত্বে বাজারে কতশত গুণ বেড়েছে দ্রব্যমূল্য। তেল-চিনি থেকে শুরু করে আপনার নেতৃত্বের কেলেংকারির ফর্দটা কত লম্বা? নেক্সট ইলেকশনে যে জিনিসপত্রের দামের কথা বলে যে আওয়ামী লীগ পাবলিকের কাছে ভোট চাইতে যাবে, সে পরিস্থিতি নেই। জরিপ রিপোর্ট বা দৈনিকগুলোর প্রতিদিনের নানা রিপোর্ট-কলামের নিচের পাঠক মন্তব্যগুলোতো সরকারি লোকজন পড়েন না! তাদের অত সময়ও নেই বা তারা তা দরকারও মনে করেন না। তা তাদের গোয়েন্দা রিপোর্টগুলো কি বলে? ওই রিপোর্টগুলার কোথাও কি দেশের পরিস্থিতির চলতি করুণ বাস্তব চিত্রটি নেই? তাই যদি থাকতো এসব পরিস্থিতির জন্য দায়ী কোনও অকর্মা-করাপ্ট মন্ত্রীর বিরুদ্ধেতো কোথাও কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখেন না দেশের মানুষ! আজকাল দেশের অবস্থা দেখে প্রবীণ সাংবাদিক এ বি এম মুসার সেই লেখাটির কথাই শুধু মনে পড়ে। চলতি মন্ত্রিসভা গঠনের পর একদল চামচা যখন ‘চমকের মন্ত্রিসভা’ বলে চিল্লাচ্ছে, মুসা ভাই তখন লিখেছিলেন, ‘শিক্ষানবিশদের দিয়ে দল চালানো যায়, সরকার চালানো যায় না।

’ এ বি এম মুসার সেই কথাটি এখন বেদবাক্য হয়েছে। যা শোনেননি শেখ হাসিনা। কৃতজ্ঞতা বাংলা নিউজ  ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।