আমি স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক। আমি কিছু বলতে চাই। আমাকে বলতে দিন.। প্রথম আলো'র খেলার পাতাতে চোখ দিতেই দেখি " বিসিবি সভাপতির দায় স্বীকার " নামক একটি শিরোনাম। শিরোনাম টি দেখে খুব আগ্রহ পেলাম যে দেখি কি কইসে।
তার ভাষ্যমতে, খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স এর তদন্তের দরকার নেই। তদন্ত হলে আমাদের হওয়া দরকার। কথাটি খুব ভালো লাগল। বিষয় হল যে আসলেই মন থেকে কইসে নাকি পাবলিক আইওয়াশ এর জন্য বলছে। তার বিবৃতি ভালোই ছিল।
স্বীকার করে নিয়েছে যে আমাদের প্রথম শ্রেনীর খেলার জন্য মাঠ নেই। আর মাঠ না থাকলে তারা প্রস্তুতি নিবেই বা কিভাবে? দেরিতে হলেও নিজ মুখে স্বীকার করার জন্য ধন্যবাদ তাকে। এবং তার আরেকটি কথা খুব ভালো লাগলো সে বলেছে " ক্রিকেটারদের কে বোর্ডের পরিষদ থেকে বাদ দেওয়ার ঘোর বিরোধী সে নাকি তার সময় এরকম কিছু হতে দিবে না বরং কিভাবে স্থায়ী করা যায় সেদিক দেখছেন তিনি" । আরোও কিছু ঘোষনা দিলেন যে এই মৌসুম এ মাঠ ঠিক করা হবে এবং ৬ টা ফ্রাঞ্চচাইজার দিয়ে দল বানানো হবে।
কিছু আশার বানী পেলাম দেখা যাক কতখানি পূরন হয় ।
মূল খবরঃ প্রথম আলো ( যারা দেখেন নি তাদের জন্য )
ব্যর্থতায় এত দিন ক্রিকেটারদেরই মুণ্ডপাত করতেন বোর্ড কর্মকর্তারা। এবার ব্যতিক্রম। জিম্বাবুয়ে সফরে ব্যর্থতার জন্য ক্রিকেটারদের ওপর দায় না চাপিয়ে বিসিবি সভাপতি আ হ ম মুস্তফা কামাল স্বীকার করে নিলেন নিজেদের দায়। যে দেশের প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট এখনো পিকনিক ক্রিকেট, যেখানে নেই ভালো মানের উইকেট—সে দেশের ক্রিকেট তো ধুঁকবেই!
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ পরাজয়ে হতাশ বোর্ড সভাপতি। তবে কাল বিসিবি অফিসে বসে হতাশা ব্যক্ত না করে স্বীকার করে নিলেন ব্যর্থতা।
ব্যর্থতার কারণ অজানা না হলেও আনুষ্ঠানিকভাবে বোর্ডের কারোর এমন স্বীকারোক্তি সম্ভবত এই প্রথম। ‘মূল সমস্যা খেলোয়াড় না। আমাদের মূল সমস্যা দুই জায়গায়। প্রথম সমস্যা উইকেট। দেশে একটাও ভালো উইকেট নেই।
বাংলাদেশে এই মুহূর্তে কোনো প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটও নেই। যেটা আছে সেটা আদৌ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট নয়। এটা পিকনিক। ক্রিকেট বোর্ডের বাজেট আছে, সে অনুযায়ী খেলা হয়ে যাচ্ছে’—বলেছেন মুস্তফা কামাল।
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স তদন্ত করারও কারণ দেখছেন না সভাপতি, ‘আমাদের সমস্যা উইকেট আর প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট।
এটা খেলোয়াড়দের দোষ না। খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স তদন্ত করার কিছু নেই। তদন্ত হলে আমাদের হওয়া দরকার...। ’ অধিনায়ক সাকিব আল হাসানকে তলব করা হবে বলে পত্রপত্রিকায় যে সংবাদ এসেছে, সভাপতি সেটিও নাকচ করেছেন।
মুস্তফা কামাল মেনে নিয়েছেন, এই কয় বছরে জিম্বাবুয়ে অনেক উন্নতি করলেও বাংলাদেশের উন্নতি হয়নি, ‘আগের জিম্বাবুয়ে ফিরে এসেছে।
আমরা যে জিম্বাবুয়েকে হারাতাম, সেটা ছিল দ্বিতীয় সারির জিম্বাবুয়ে। ওরা সেখান থেকে অনেক উন্নতি করলেও আমরা যেখানে ছিলাম সেখানেই রয়ে গেছি। ’ প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটকে নতুন করে সাজাতে তিনি তাই তাকাচ্ছেন জিম্বাবুয়েরই ঘরোয়া ক্রিকেটের দিকে, ‘জিম্বাবুয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি দিয়ে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট করছে। এবার আমরাও সত্যিকারের প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট করব। এটা করতে পারলে সব দলই চেষ্টা করবে তাদের দলকে চ্যাম্পিয়ন করতে।
এই মৌসুম থেকেই এটা শুরু করব। ’ এ প্রসঙ্গে সভাপতি পুরোনো এক পরিকল্পনার কথা শোনালেন আবারও। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটের জন্য ছয়টা ফ্র্যাঞ্চাইজিকে ছয়টা দল দেবে বোর্ড ৫ বছরের জন্য। এর সঙ্গে বর্তমান জাতীয় লিগের কোনো সম্পর্ক থাকবে না। একইভাবে আগামী ছয় মাসের মধ্যে উইকেটের মানোন্নয়নেরও প্রতিশ্রুতি মিলেছে সভাপতির কাছ থেকে।
প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট যে বাংলাদেশে আজও প্রকৃত চেহারা পায়নি, স্বার্থের সংঘাতকেও সেটার একটা কারণ মনে করেন বোর্ড সভাপতি, ‘আমরা এখনো কমপ্রোমাইজ করি। আবাহনী-মোহামেডানকে চ্যাম্পিয়ন করতে হবে, কলাবাগানকে চ্যাম্পিয়ন করতে হবে, বিমানকে চ্যাম্পিয়ন করতে হবে...। তামিম-সাকিবরা খেলতে পারবে না বলে পুরো বছরের প্রোগ্রামই অনেক সময় বাতিল করা হয়। ’
সভাপতি কথা বলেছেন গঠনতন্ত্রের আলোচিত সংশোধনী প্রস্তাবের বিষয়েও। বোর্ডের সাধারণ পরিষদ থেকে ক্রিকেটারদের বাদ দেওয়ার যে পাঁয়তারা, সেটির ঘোর বিরোধীই মনে হলো মুস্তফা কামালকে, ‘ক্রিকেটারদের বাদ দেওয়ার প্রশ্নই আসে না।
আমার সময়ে এটা হবে না। কীভাবে তাঁদের বোর্ডে আরও স্থায়ীভাবে রাখা যায়, সে ব্যবস্থাই করা হবে। ’ব্যর্থতায় এত দিন ক্রিকেটারদেরই মুণ্ডপাত করতেন বোর্ড কর্মকর্তারা। এবার ব্যতিক্রম। জিম্বাবুয়ে সফরে ব্যর্থতার জন্য ক্রিকেটারদের ওপর দায় না চাপিয়ে বিসিবি সভাপতি আ হ ম মুস্তফা কামাল স্বীকার করে নিলেন নিজেদের দায়।
যে দেশের প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট এখনো পিকনিক ক্রিকেট, যেখানে নেই ভালো মানের উইকেট—সে দেশের ক্রিকেট তো ধুঁকবেই!
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ পরাজয়ে হতাশ বোর্ড সভাপতি। তবে কাল বিসিবি অফিসে বসে হতাশা ব্যক্ত না করে স্বীকার করে নিলেন ব্যর্থতা। ব্যর্থতার কারণ অজানা না হলেও আনুষ্ঠানিকভাবে বোর্ডের কারোর এমন স্বীকারোক্তি সম্ভবত এই প্রথম। ‘মূল সমস্যা খেলোয়াড় না। আমাদের মূল সমস্যা দুই জায়গায়।
প্রথম সমস্যা উইকেট। দেশে একটাও ভালো উইকেট নেই। বাংলাদেশে এই মুহূর্তে কোনো প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটও নেই। যেটা আছে সেটা আদৌ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট নয়। এটা পিকনিক।
ক্রিকেট বোর্ডের বাজেট আছে, সে অনুযায়ী খেলা হয়ে যাচ্ছে’—বলেছেন মুস্তফা কামাল।
জিম্বাবুয়ে সিরিজে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স তদন্ত করারও কারণ দেখছেন না সভাপতি, ‘আমাদের সমস্যা উইকেট আর প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট। এটা খেলোয়াড়দের দোষ না। খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স তদন্ত করার কিছু নেই। তদন্ত হলে আমাদের হওয়া দরকার...।
’ অধিনায়ক সাকিব আল হাসানকে তলব করা হবে বলে পত্রপত্রিকায় যে সংবাদ এসেছে, সভাপতি সেটিও নাকচ করেছেন।
মুস্তফা কামাল মেনে নিয়েছেন, এই কয় বছরে জিম্বাবুয়ে অনেক উন্নতি করলেও বাংলাদেশের উন্নতি হয়নি, ‘আগের জিম্বাবুয়ে ফিরে এসেছে। আমরা যে জিম্বাবুয়েকে হারাতাম, সেটা ছিল দ্বিতীয় সারির জিম্বাবুয়ে। ওরা সেখান থেকে অনেক উন্নতি করলেও আমরা যেখানে ছিলাম সেখানেই রয়ে গেছি। ’ প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটকে নতুন করে সাজাতে তিনি তাই তাকাচ্ছেন জিম্বাবুয়েরই ঘরোয়া ক্রিকেটের দিকে, ‘জিম্বাবুয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি দিয়ে প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট করছে।
এবার আমরাও সত্যিকারের প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট করব। এটা করতে পারলে সব দলই চেষ্টা করবে তাদের দলকে চ্যাম্পিয়ন করতে। এই মৌসুম থেকেই এটা শুরু করব। ’ এ প্রসঙ্গে সভাপতি পুরোনো এক পরিকল্পনার কথা শোনালেন আবারও। প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটের জন্য ছয়টা ফ্র্যাঞ্চাইজিকে ছয়টা দল দেবে বোর্ড ৫ বছরের জন্য।
এর সঙ্গে বর্তমান জাতীয় লিগের কোনো সম্পর্ক থাকবে না। একইভাবে আগামী ছয় মাসের মধ্যে উইকেটের মানোন্নয়নেরও প্রতিশ্রুতি মিলেছে সভাপতির কাছ থেকে।
প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট যে বাংলাদেশে আজও প্রকৃত চেহারা পায়নি, স্বার্থের সংঘাতকেও সেটার একটা কারণ মনে করেন বোর্ড সভাপতি, ‘আমরা এখনো কমপ্রোমাইজ করি। আবাহনী-মোহামেডানকে চ্যাম্পিয়ন করতে হবে, কলাবাগানকে চ্যাম্পিয়ন করতে হবে, বিমানকে চ্যাম্পিয়ন করতে হবে...। তামিম-সাকিবরা খেলতে পারবে না বলে পুরো বছরের প্রোগ্রামই অনেক সময় বাতিল করা হয়।
’
সভাপতি কথা বলেছেন গঠনতন্ত্রের আলোচিত সংশোধনী প্রস্তাবের বিষয়েও। বোর্ডের সাধারণ পরিষদ থেকে ক্রিকেটারদের বাদ দেওয়ার যে পাঁয়তারা, সেটির ঘোর বিরোধীই মনে হলো মুস্তফা কামালকে, ‘ক্রিকেটারদের বাদ দেওয়ার প্রশ্নই আসে না। আমার সময়ে এটা হবে না। কীভাবে তাঁদের বোর্ডে আরও স্থায়ীভাবে রাখা যায়, সে ব্যবস্থাই করা হবে। ’
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।