দ্বিধা-দ্বন্দের সমীকরণ ! . প্রিয়তমা, শোনো স্ট্রেটকার্টই বলছি- নিয়মের বেড়াজাল মেইনটেন আমাকে দিয়ে হবেনা কখনো হয়নি, হবেওনা... তুমিতো ভালো করেই জানো আমি প্রচণ্ড রকমের এলোমেলো আর আত্মভোলা কিছুটা পাগলাটে টাইপের । কখনো শিখিনি ওসব মেইনটেন হয় কিভাবে এলে, এখনি এমনি এমনিই এসো মেঘের রোদেলা দুপুরে দেখো কতটা এলোমেলো ! আমিতো জানি, আমাকে ছাড়া চলবেনা তোমার চলছেনা আমারো তাই বলি, এ জীবনে এসো এখনই ! জানাতে হবেনা কাউকেই, সঙ্গেও আনতে হবেনা কিছুই খুব যতনে আমার তোমাকে নিয়ে চলে এসো আসার পথে হৃদয় পেতেছি খানিকখানি বিপদও হবেনা তোমার । অপেক্ষা ? আবার কেনো ? রাখতে চেয়ো না টিয়ে পাখি এই অপেক্ষাটুকুই অভিমান, সহ্য হচ্ছেনা সহ্য হচ্ছেনা একদমই ! দেখো, যা দেখার দেখে নিয়েছি আমি দেখেছো তুমিও... অজস্রবার ঠোঁটে ঠোঁট ছুঁইয়ে বুঝেছিও যা বোঝার জেনে নাও এই আড়ালটুকুও নয়, একদমই নয় চুমুর বদলে এসো এবার দস্যুতাই সুদে-আসলে ! বলো শুধু কী আমি একাই জানি, তোমার ভেতরে ভেতরেও প্রস্তুতি কত শত ! দেখো, জেনে গেছে সায়দাবাদ-কমলাপুর জেনে গেছে সংসদভবন কিংবা জিয়া উদ্যানও আজ ! তাই বলি প্রিয়তমা এখনই উন্মুখ হও এসো শোষণে আশ্লেষে এসো, এসো প্রগাড় অনুভবেও । তুমিতো জানো, তোমাকে ছাড়া চলছেনা আর এবারে নাহয় চলেই এলে- জানাতে হবেনা কাউকেই, সঙ্গেও আনতে হবেনা কিছুই আমার তোমাকে সযতনে নিয়ে চলে এসো আসার পথে হৃদয় পেতেছি খানিকখানি বিপদও হবেনা তোমার । তোমার জন্য আমি কিংবা আমার জন্য তুমি এ গল্পটাই পড়িয়ো কিংবা শুনিয়ো নাহয় না যাও, কথা দিলাম খুব বেশী দস্যুতাও করবো না এই ধরো, ব্রা’র রংটা মেরুন নাকি গোলাপি ছিলো সেদিন ? মেরুন কিংবা গোলাপি রংটাই চিনিয়ো নাহয় প্রেমের জোনাকি সাজিয়ে অতঃপর প্রতীক্ষায় রেখো কথা দিচ্ছি- অজস্র জীবনেও ধরা না দিলেও তোমায় ছুঁয়েও দেখবো না । এসো, এখনই নাহয় চলে এসো- দূরত্ব নামক এই অভিমানটুকুই সহ্য হচ্ছেনা, হচ্ছেনা একদমই ! ১৮ মার্চ ২০১৩ বিকেল, উত্তরা ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।