আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যদি মানসিক রোগী হতাম বা যদি প্রতিবন্ধী হতাম!!!

ব্লগে লেখার অভ্যাস আমার নেই। তারপরও আজ লেখছি। মানুষ মনে হয় আজ বড়ই বেরসিক হয়ে গিয়েছে। মনে হয় যেন রোবট। এখনকার যুগে আমাদের দেশে আমরা কিভাবে চলব, কি করব, সব কিছুই পূর্ব নির্ধারিত।

একটি ছেলে বা মেয়ে জন্মগ্রহন করার সাথে সাথেই তার কাঁধে চাপিয়ে দেয়া হয় মস্ত বড় ব্যাগের বোঝা। হয়তো অনেক সময় তা বহন করার সামর্থ্যও থাকেনা তার। তারপর একটা সোজা রেললাইন ধরে তাকে হেঁটে জেতে হয়। একটা সময় প্রাইমারী স্কুল এর গন্ডি পেরিয়ে হাই স্কুলে যায়, সেখান থেকে কলেজ, তারপর ভার্সিটি। তারপর শুরু হয় অন্ন জীবন।

কিন্তু এই ধরা বাঁধানিয়ম ছাড়াও যে জীবনে অনেক কিছুই করার আছে। কিন্তু তা করার সুযোগ আমরা পাই না। কারন আজকের দিনের সিস্টেম আমাদের তা করতে দিবে না। আর তাই মাঝে মাঝে আমার মনে হয়, আমি স্বাভাবিক মানুষ না হয়ে একটু অস্বাভাবিক হলেই মনে হই ভাল হত। মানে, যদি মানসিক রোগী হতাম বা যদি প্রতিবন্ধী হতাম!! কেন বলছি এ কথা? যদি আমি স্বাভাবিক মানুষ হয়ে থাকি, তাহলে আমাকে সেই ধরাবাধা সিস্টেমের মধ্য দিয়েই চলতে হবে।

কিন্তু আমি যদি একটু অস্বাভাবিক হতাম, তাহলে এই পৃথিবীটাও আমার সাথে আর স্বাভাবিক আচরন করবে না। আর তাই আমাকেও আর এই সিস্টেমের মধ্য দিয়ে চলতে হবে না। তখন আমি আপনার ইচ্ছে মত সব কিছু করতে পারতাম। তখন কেউ আর আমাকে জোর করে বলতনা, “অ্যাই তুই স্কুলে যা”। কেউ জোর করে বলতনা যে তকে “ডাক্তার ই হতে হবে বা “ইঞ্জিনিয়ার” ই হতে হবে।

তখন হয়ত আমি আমার ইচ্ছে মত সব গুলো কাজই করতে পারতাম। তখন আর আমাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা, দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়তো না অল্প একটু সখের কাজ করার জন্য। তখন কত সুখই না ভাবতাম নিজেকে। যারা কিনা মানসিক রোগী বা প্রতিবন্ধী, তারা যদিও আমাদের মত সব কাজ করতে পারে না বা আমাদের মত স্বাভাবিক নয়, তারপরও মাঝে মাঝে আমার মনে হয় তারা আমাদের চেয়েও ভাল মানুষ। মানুষ মনে হয় আজ বড়ই বেরসিক হয়ে গিয়েছে।

মনে হয় যেন রোবট। এখনকার যুগে আমাদের দেশে আমরা কিভাবে চলব, কি করব, সব কিছুই পূর্ব নির্ধারিত। একটি ছেলে বা মেয়ে জন্মগ্রহন করার সাথে সাথেই তার কাঁধে চাপিয়ে দেয়া হয় মস্ত বড় ব্যাগের বোঝা। হয়তো অনেক সময় তা বহন করার সামর্থ্যও থাকেনা তার। তারপর একটা সোজা রেললাইন ধরে তাকে হেঁটে জেতে হয়।

একটা সময় প্রাইমারী স্কুল এর গন্ডি পেরিয়ে হাই স্কুলে যায়, সেখান থেকে কলেজ, তারপর ভার্সিটি। তারপর শুরু হয় অন্ন জীবন। কিন্তু এই ধরা বাঁধানিয়ম ছাড়াও যে জীবনে অনেক কিছুই করার আছে। কিন্তু তা করার সুযোগ আমরা পাই না। কারন আজকের দিনের সিস্টেম আমাদের তা করতে দিবে না।

আর তাই মাঝে মাঝে আমার মনে হয়, আমি স্বাভাবিক মানুষ না হয়ে একটু অস্বাভাবিক হলেই মনে হই ভাল হত। মানে, যদি মানসিক রোগী হতাম বা যদি প্রতিবন্ধী হতাম!! কেন বলছি এ কথা? যদি আমি স্বাভাবিক মানুষ হয়ে থাকি, তাহলে আমাকে সেই ধরাবাধা সিস্টেমের মধ্য দিয়েই চলতে হবে। কিন্তু আমি যদি একটু অস্বাভাবিক হতাম, তাহলে এই পৃথিবীটাও আমার সাথে আর স্বাভাবিক আচরন করবে না। আর তাই আমাকেও আর এই সিস্টেমের মধ্য দিয়ে চলতে হবে না। তখন আমি আপনার ইচ্ছে মত সব কিছু করতে পারতাম।

তখন কেউ আর আমাকে জোর করে বলতনা, “অ্যাই তুই স্কুলে যা”। কেউ জোর করে বলতনা যে তকে “ডাক্তার ই হতে হবে বা “ইঞ্জিনিয়ার” ই হতে হবে। তখন হয়ত আমি আমার ইচ্ছে মত সব গুলো কাজই করতে পারতাম। তখন আর আমাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা, দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়তো না অল্প একটু সখের কাজ করার জন্য। তখন কত সুখই না ভাবতাম নিজেকে।

যারা কিনা মানসিক রোগী বা প্রতিবন্ধী, তারা যদিও আমাদের মত সব কাজ করতে পারে না বা আমাদের মত স্বাভাবিক নয়, তারপরও মাঝে মাঝে আমার মনে হয় তারা আমাদের চেয়েও ভাল মানুষ। মানুষ মনে হয় আজ বড়ই বেরসিক হয়ে গিয়েছে। মনে হয় যেন রোবট। এখনকার যুগে আমাদের দেশে আমরা কিভাবে চলব, কি করব, সব কিছুই পূর্ব নির্ধারিত। একটি ছেলে বা মেয়ে জন্মগ্রহন করার সাথে সাথেই তার কাঁধে চাপিয়ে দেয়া হয় মস্ত বড় ব্যাগের বোঝা।

হয়তো অনেক সময় তা বহন করার সামর্থ্যও থাকেনা তার। তারপর একটা সোজা রেললাইন ধরে তাকে হেঁটে জেতে হয়। একটা সময় প্রাইমারী স্কুল এর গন্ডি পেরিয়ে হাই স্কুলে যায়, সেখান থেকে কলেজ, তারপর ভার্সিটি। তারপর শুরু হয় অন্ন জীবন। কিন্তু এই ধরা বাঁধানিয়ম ছাড়াও যে জীবনে অনেক কিছুই করার আছে।

কিন্তু তা করার সুযোগ আমরা পাই না। কারন আজকের দিনের সিস্টেম আমাদের তা করতে দিবে না। আর তাই মাঝে মাঝে আমার মনে হয়, আমি স্বাভাবিক মানুষ না হয়ে একটু অস্বাভাবিক হলেই মনে হই ভাল হত। মানে, যদি মানসিক রোগী হতাম বা যদি প্রতিবন্ধী হতাম!! কেন বলছি এ কথা? যদি আমি স্বাভাবিক মানুষ হয়ে থাকি, তাহলে আমাকে সেই ধরাবাধা সিস্টেমের মধ্য দিয়েই চলতে হবে। কিন্তু আমি যদি একটু অস্বাভাবিক হতাম, তাহলে এই পৃথিবীটাও আমার সাথে আর স্বাভাবিক আচরন করবে না।

আর তাই আমাকেও আর এই সিস্টেমের মধ্য দিয়ে চলতে হবে না। তখন আমি আপনার ইচ্ছে মত সব কিছু করতে পারতাম। তখন কেউ আর আমাকে জোর করে বলতনা, “অ্যাই তুই স্কুলে যা”। কেউ জোর করে বলতনা যে তকে “ডাক্তার ই হতে হবে বা “ইঞ্জিনিয়ার” ই হতে হবে। তখন হয়ত আমি আমার ইচ্ছে মত সব গুলো কাজই করতে পারতাম।

তখন আর আমাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা, দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়তো না অল্প একটু সখের কাজ করার জন্য। তখন কত সুখই না ভাবতাম নিজেকে। যারা কিনা মানসিক রোগী বা প্রতিবন্ধী, তারা যদিও আমাদের মত সব কাজ করতে পারে না বা আমাদের মত স্বাভাবিক নয়, তারপরও মাঝে মাঝে আমার মনে হয় তারা আমাদের চেয়েও ভাল মানুষ। মানুষ মনে হয় আজ বড়ই বেরসিক হয়ে গিয়েছে। মনে হয় যেন রোবট।

এখনকার যুগে আমাদের দেশে আমরা কিভাবে চলব, কি করব, সব কিছুই পূর্ব নির্ধারিত। একটি ছেলে বা মেয়ে জন্মগ্রহন করার সাথে সাথেই তার কাঁধে চাপিয়ে দেয়া হয় মস্ত বড় ব্যাগের বোঝা। হয়তো অনেক সময় তা বহন করার সামর্থ্যও থাকেনা তার। তারপর একটা সোজা রেললাইন ধরে তাকে হেঁটে জেতে হয়। একটা সময় প্রাইমারী স্কুল এর গন্ডি পেরিয়ে হাই স্কুলে যায়, সেখান থেকে কলেজ, তারপর ভার্সিটি।

তারপর শুরু হয় অন্ন জীবন। কিন্তু এই ধরা বাঁধানিয়ম ছাড়াও যে জীবনে অনেক কিছুই করার আছে। কিন্তু তা করার সুযোগ আমরা পাই না। কারন আজকের দিনের সিস্টেম আমাদের তা করতে দিবে না। আর তাই মাঝে মাঝে আমার মনে হয়, আমি স্বাভাবিক মানুষ না হয়ে একটু অস্বাভাবিক হলেই মনে হই ভাল হত।

মানে, যদি মানসিক রোগী হতাম বা যদি প্রতিবন্ধী হতাম!! কেন বলছি এ কথা? যদি আমি স্বাভাবিক মানুষ হয়ে থাকি, তাহলে আমাকে সেই ধরাবাধা সিস্টেমের মধ্য দিয়েই চলতে হবে। কিন্তু আমি যদি একটু অস্বাভাবিক হতাম, তাহলে এই পৃথিবীটাও আমার সাথে আর স্বাভাবিক আচরন করবে না। আর তাই আমাকেও আর এই সিস্টেমের মধ্য দিয়ে চলতে হবে না। তখন আমি আপনার ইচ্ছে মত সব কিছু করতে পারতাম। তখন কেউ আর আমাকে জোর করে বলতনা, “অ্যাই তুই স্কুলে যা”।

কেউ জোর করে বলতনা যে তকে “ডাক্তার ই হতে হবে বা “ইঞ্জিনিয়ার” ই হতে হবে। তখন হয়ত আমি আমার ইচ্ছে মত সব গুলো কাজই করতে পারতাম। তখন আর আমাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা, দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়তো না অল্প একটু সখের কাজ করার জন্য। তখন কত সুখই না ভাবতাম নিজেকে। যারা কিনা মানসিক রোগী বা প্রতিবন্ধী, তারা যদিও আমাদের মত সব কাজ করতে পারে না বা আমাদের মত স্বাভাবিক নয়, তারপরও মাঝে মাঝে আমার মনে হয় তারা আমাদের চেয়েও ভাল মানুষ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।