কাপুরুষের শেষ আশ্রয় হল দেশপ্রেম এ ঘটনা যদি Caretaker government থাকতে হইলে আজকের সরকার খিসতি খেইড় দেখতেন। একটা সংসদিয় কমিটি বসত, ভিসি, পুলিশ, শিক্ষক, ছাএ সবাই থেকে বয়ান নিত। যে দেশে থাকত না তার জন্য বিদেশে দূতাবাসের মাধ্যমে চিঠি পাঠাইত। না আসতে চাইলে লাইভ কনফারেনস এ বয়ান চাইত!কত যে কিসসা কাহিনী দেখতেন জননেতাদের। এই মন্তব্যটি করেছেন জনৈক কুদ্দুস আজকের প্রথম আলোর মন্তব্য অংশে। সংবাদের বিষয়বস্তু- কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সোনার ছেলেদের ছিনতাই কর্ম এবং সেই কুকর্মের প্রতিবাদকারী শিক্ষকদের উপর ন্যাক্কারজনক হামলা, ভাঙ্চুর! মূল সংবাদটি এখানে মন্তব্যকারীর সাথে একমত হয়েই বলছি, বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে এক সেনাসদস্যের সাথে মেহেদী নামে জনৈক ছাত্রের বাগবিতন্ডা এবং হাতাহাতির ঘটনায় কি কুরুক্ষেত্র তৈরি হয়েছিল পুরো ক্যাম্পাসজুড়ে! আনোয়ার হোসেন, হারুন উর রশীদ প্রভূত শিক্ষক নামধারী আওয়ামী লেজুড়বৃত্তিকারীর উস্কানীতে এবং ছাত্রনেতাদের প্রত্যক্ষ ইন্ধনে কি অরাজকতা তৈরি হয়েছিল! তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে অস্থিতিশীল করে ফায়দা লোটার চেষ্টা করেছিল কুচক্রীরা! সেই ঘটনার রেশ এখনও কাটেনি! ইনু-মেনন-বাদল গং এখনও সেটাকে পূজি করে নোংরা রাজনৈতিক খেলা খেলে যাচ্ছে। তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের ম্যাৎকার এখনও থামেনি। অথচ আজ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত শিক্ষকদের যেভাবে লাঞ্ছিত করা হল, তাদের গাড়িতে আগুন দেয়া হল- সেটার প্রতিবাদ করার জন্য কোন দালাল শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, বাম-কে আতশ কাঁচ দিয়েও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না! কুচক্রী দালালগুলোর মুখে আরও একবার থুথু দিলাম!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।