আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ঘুষের টাকার ভাগ নিয়ে জালিয়াতির ঘটনা ফাঁস, পানির দরে কড়াইলে জমি কিনেছে পপুলার ইনস্যুরেন্স ঃ জাল দলিলে সরকারের আড়াই হাজার কোটি টাকা বেহাত

রাজধানীর গুলশানের কড়াইল এলাকায় সরকারের অধিগ্রহণ করা ৪০০ কাঠা জমি বেহাত হয়ে গেছে। সরকারি হিসাবেই এর বর্তমান দাম দুই হাজার ৫০০ কোটি টাকা। কিছু অসৎ ভূমি কর্মকর্তার সহায়তায় একটি চক্র জাল দলিলের মাধ্যমে জমিটি পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের কাছে বিক্রি করেছে বলে আইন মন্ত্রণালয়ের তদন্তে জানা গেছে। তদন্তে উল্লেখ করা হয়েছে, গুলশানের কড়াইল মৌজার সব জমিই ১৯৫৭ সালে সরকারের টেলিগ্রাফ ও টেলিফোন বিভাগের নামে অধিগ্রহণ করা হয়। এই মৌজায় ব্যক্তিমালিকানায় কারও জমি থাকার কথা নয়।

কিন্তু জালিয়াত চক্র জাল দলিল বানিয়ে এখানকার ৬৫ খতিয়ানের ৫০১, ৫০২ ও ৫০৩ নম্বর দাগের ৬ দশমিক ৬৭ একর জমিকে (৪০৪ দশমিক ৫৮ কাঠা) ব্যক্তিমালিকানাধীন দেখিয়ে বিক্রি করে দিয়েছে। ঢাকার জেলা প্রশাসনের হিসাব অনুযায়ী, বর্তমান বাজারে এই জমির দাম দুই হাজার ৫০০ কোটি টাকা। তবে জালিয়াত চক্র কাগজে-কলমে জমিটির দাম ২৯৪ কোটি টাকা নির্ধারণ করার পর মাত্র ৯১ কোটি টাকার বিনিময়ে তা পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সকে লিখে দিয়েছে। এদিকে ত্রুটিপূর্ণ ভূমি রেকর্ডের কারণে এই জটিলতার সূচনা হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে গণপূর্ত অধিদপ্তর রেকর্ড সংশোধনের জন্য ভূমি জরিপ বিভাগকে চিঠি দিয়েছে। জাল দলিলমূলে নিবন্ধন হওয়ায় বিমা কোম্পানিটি জমির দাতা নাজমা বেগমের বিরুদ্ধে দলিল সংশোধনের মামলা করেছে।

আর বিধিবহির্ভূতভাবে জমি নিবন্ধন করায় আইন মন্ত্রণালয় থেকে গুলশানের সাবরেজিস্ট্রার হেলালউদ্দিনকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। ঘুষের টাকা নিয়ে বিরোধ?: আইন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ২০১০ সালের ২ সেপ্টেম্বর গুলশানের সাবরেজিস্ট্রার হেলালউদ্দিন পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের ৩৬ দিলকুশার অফিসে গিয়ে রাত ১১টায় জমিটির নিবন্ধন করেন। জেলা রেজিস্ট্রারের অনুমতি না নিয়েই তিনি বিধিবহির্ভূতভাবে এ কাজ করেন। মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, পরে ঘুষের টাকার ভাগবাটোয়ারা নিয়ে হেলালউদ্দিনের সঙ্গে জেলা নিবন্ধন অফিসের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরোধ সৃষ্টি হলে বিষয়টি জানাজানি হয়ে যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আইন মন্ত্রণালয় বিষয়টি তদন্তের জন্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব আবু আহমেদ জামাদারকে সদস্য করে এক সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে।

কমিটি সম্প্রতি এর তদন্ত প্রতিবেদন চূড়ান্ত করেছে। এতে বের হয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য। কড়াইলে ব্যক্তিমালিকানার জমি নেই: তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার জেলা প্রশাসন ১৯৫৭ সালের নভেম্বরে গুলশানের কড়াইল মৌজার সব জমি অধিগ্রহণ করে। তখনকার টেলিফোন কর্তৃপক্ষের উত্তরসূরি বর্তমান বিটিসিএলের নামেই থাকার কথা জমিটি। কিন্তু ১৯৬৮ সালের আরএস ও ২০০০ সালের সিটি জরিপে দেখা গেছে, এই মৌজার ৫০১, ৫০২ ও ৫০৩ দাগের জমি জনৈক ফজলুল করিমের নামে রেকর্ড হয়েছে।

সংশ্লিষ্টদের মতে, ভূমি জরিপ অফিসের অসাধু লোকজনের যোগসাজশে এ কাজ হয়। জমিটি পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের কাছে বিক্রি হয়ে যাওয়ার পর আইন মন্ত্রণালয় তদন্ত পর্যায়ে জমি অধিগ্রহণকারী কর্তৃপক্ষ ঢাকার জেলা প্রশাসন, গণপূর্ত ও ভূমি জরিপ অধিদপ্তরের কাছে তথ্য চেয়ে পাঠায়। জেলা প্রশাসন জানিয়েছে, অধিগ্রহণের পর কড়াইল মৌজার সব জমি তৎকালীন টেলিযোগাযোগ সংস্থার নামে রেকর্ড করা হয়। এখানকার জমি ব্যক্তিমালিকানায় রেকর্ডের কোনো সুযোগ নেই। জেলা প্রশাসন আরও বলেছে, জরিপ বিভাগ অবৈধভাবে এই জমি একই ব্যক্তির নামে দুবার রেকর্ড করেছে।

এ কারণে তেজগাঁওয়ের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ফজলুল করিমের স্ত্রী নাজমা বেগম ও ছেলে ওসমান গণির নামজারির আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছেন। গণপূর্ত অধিদপ্তরও গত ১৫ জুন আইন মন্ত্রণালয়কে জানায়, এই জমির মালিক সরকার এবং বর্তমানে অধিদপ্তর জমিটি তত্ত্বাবধান করছে। এ ছাড়া ৪ জুলাই ভূমি জরিপ অধিদপ্তর থেকে আইন মন্ত্রণালয়কে বলা হয়, ৫০১, ৫০২ ও ৫০৩ দাগের জমি ফজলুল করিমের নামে রেকর্ড হওয়ার বিষয়টি ‘বোধগম্য নয়’। কিন্তু ফজলুল করিমের স্ত্রী নাজমা বেগমের আমমোক্তার ও ভূমি জরিপ অফিসের কর্মচারী হোসাইন মো. মামুনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত বছরের ২৮ এপ্রিল বিটিসিএলের পরিচালক এ বি এম মমশাদ মাশরেকী আবেদনকারীকে বলেন, ওই তিন দাগের জমি বিটিসিএলের নয়। বিটিসিএলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান (চলতি দায়িত্ব) আবু সাঈদ খানও একই ধরনের কথা বলেছেন।

প্রথম আলোকে তিনি বলেন, অধিগ্রহণ করা জমির মধ্যে ৯০ একর বিটিসিএল ১৯৯০ দশকের শুরুর দিকে গণপূর্ত অধিদপ্তরকে বুঝিয়ে দেয়। বর্তমানে বিটিসিএলের কাছে রয়েছে ৮০ একর। আলোচিত দাগের জমি এর মধ্যে নেই। তবে গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী দেওয়ান মোহাম্মদ ইয়ামিন প্রথম আলোকে জানান, ৫০১, ৫০২ ও ৫০৩ দামের জমি সরকারের অধিগ্রহণ করা। ভূমি জরিপ অধিদপ্তর ভুলভাবে এই জমি ফজলুল করিমের নামে রেকর্ড করেছে।

তাই গণপূর্ত অধিদপ্তর রেকর্ড সংশোধনের জন্য ভূমি জরিপ বিভাগকে চিঠি দিয়েছে। ওই দাগে কিছু অবৈধ স্থাপনা আছে। সমন্বিতভাবে উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত হলে তা রমজানের পর হতে পারে। জাল দলিলমূলে নিবন্ধন: নাজমা বেগম জমিটির নাম জারি করিয়ে দেওয়ার জন্য ভূমি জরিপ অধিদপ্তরের কর্মচারী আলী আকবর খান ও হোসাইন মামুনের শরণাপন্ন হন। এ জন্য তিনি এই দুজনকে জমির আমমোক্তার নিযুক্ত করে তাঁদের হাতে মূল দলিল তুলে দেন।

দলিলটি ১৯২৪ সালের ১১ মার্চের (নম্বর ১৫৭৭)। এই দলিলে দেখা যায়, ব্রিটিশ আমলের এসএ জরিপ অনুযায়ী কড়াইলের ১৫ নম্বর খতিয়ানের ৪ ও ১০ দাগের জমিগুলোর মালিক ফজলুল করিমের বাবা মুন্সী আবদুল করিম। নাজমা বেগম প্রথম আলোকে বলেছেন, দুই আমমোক্তার নামজারি না করে জমিটি দিদারুল আলম নামের এক ব্যক্তির কাছে বিক্রির উদ্যোগ নেন। এ কারণে তিনি আমমোক্তারনামা বাতিল করেন। এরপর দৃশ্যপটে উপস্থিত হন নাজমা বেগমের দূর সম্পর্কের আত্মীয় বেলায়েত হোসেন ওরফে লিটন মাঝি ও মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার চেয়ারম্যান কাজী ওয়াহিদুজ্জামান।

ওয়াহিদুজ্জামান নতুন আমমোক্তার নিযুক্ত হন। এর কয়েক দিন পর দিদারুল আলম ও টি এম সামছুত তাব্রিজ নামের আরেক ব্যক্তি পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সকে ক্রেতা ঠিক করে লিটন মাঝি ও নাজমা বেগমের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। আইন মন্ত্রণালয়ের তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের অফিসে জমি হস্তান্তরের দালিলিক কাজ সম্পন্ন হয়। নাজমা বেগম তদন্ত কমিটিকে জানান, নতুন করে নিবন্ধনের সময় ভূমি জরিপ অধিদপ্তরের কর্মচারী হোসাইন মামুন ও আলী আকবর খান এবং তাব্রিজ, দিদারুল ও লিটন মাঝি পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সকে ১৯২৪ সালের মূল দলিলের (নম্বর ১৫৭৭) পরিবর্তে একটি জাল দলিল (নম্বর ২৯১২) ধরিয়ে দেন। নাজমা বেগমের ভাষ্য, তিনি এ বিষয়টি পরে জেনেছেন।

কারণ ওই সময় তাঁকে কোনো দলিলই দেখতে দেওয়া হয়নি। ১৯৬২ সালের ৪ মের ২৯১২ নম্বরের জাল দলিলে লেখা হয়েছে, ফজলুল করিম জনৈক আবদুস সালামের কাছ থেকে ১০ একর জমি কেনেন। কিন্তু আইন মন্ত্রণালয়ের তদন্তে দেখা গেছে, ২৯১২ নম্বরের মূল দলিলটি নিবন্ধিত হয় ১৯৬২ সালের ৩১ মার্চ ঢাকার সদর সাবরেজিস্ট্রি অফিসে। এটি কেনাবেচার নয়, বরং ইজারা দলিল। এর মাধ্যমে সরকার মিরপুরের সেনপাড়ার ১৩১ একর জমি ১৫ বছরের জন্য জনৈক মোহাম্মদ ইসমাইলকে ইজারা দিয়েছিল।

পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বি এম ইউসুফ আলী প্রথম আলোকে জানান, নাজমা বেগম পরে তাদের জমির মূল দলিলটি সরবরাহ করেন। এর ওপর ভিত্তি করে তাঁরা নাজমা বেগমের বিরুদ্ধে দলিল সংশোধনের মামলা করেছেন। ইউসুফ আলী দাবি করেন, ওয়ারিশ সূত্রে এ জমির মালিক যে নাজমা বেগম সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। অধিগ্রহণ করা জমির মধ্যে তাঁর জমি নেই। সিএস দাগের ৫ ও ১০ নম্বর দাগ রূপান্তরিত হয়ে আরএস ও সিটি জরিপে ৫০১, ৫০২ ও ৫০৩ নম্বর দাগে পরিণত হয়েছে।

পপুলার লাইফের কর্মকর্তা প্রশ্ন তোলেন, ‘এই জমির মালিক ফজলুল করিম না হলে তাঁর নামে জমি দুবার রেকর্ড হলো কীভাবে? আর ভুলভাবে রেকর্ড হলে তা সংশোধনের জন্য সরকার এত বছর কোনো মামলা করেনি কেন?’ ৯১ কোটি টাকা ভাগাভাগি: আইন মন্ত্রণালয়ের তদন্ত প্রতিবেদনে দেখা গেছে, পপুলার ইনস্যুরেন্সের অনুকূলে নিবন্ধিত দলিলে (নম্বর ৯৫৬০) পৌনে সাত একর জমির দাম উল্লেখ করা হয় ২৯৪ কোটি টাকা। তবে পপুলার ইনস্যুরেন্স এ জন্য ব্যয় করে মাত্র ৯১ কোটি টাকা। এর মধ্যে জমির মালিক নাজমা বেগমকে দেওয়া হয় সাড়ে ১৩ কোটি। আলী আকবর খান ও হোসাইন মামুন ১০ কোটি টাকা করে পান। এ ছাড়া রিচি অটোমোবাইল সাড়ে ১৩ কোটি, লেক্সাস ভিশন ছয় কোটি, মনজুর আহমদ তিন কোটি, গাজী সালাউদ্দিন আহমেদ তিন কোটি এবং বাচ্চু মিয়া আড়াই কোটি টাকা করে পান।

চক্রের উপস্থিত অন্য সদস্যদের মধ্যে বণ্টন হয় আরও সাড়ে ২৯ কোটি টাকা। পপুলার ইনস্যুরেন্স তাৎক্ষণিক নাজমা বেগমের কাছ থেকে এই মর্মে লিখিত নেয় যে, ৯১ কোটি টাকা তিনি বুঝে পেয়েছেন। তবে এ বিষয়ে নাজমা বেগম তদন্ত কমিটিকে বলেছেন, পপুলার ইনস্যুরেন্স দুই একর জমি কিনে নেওয়ার কথা বলে পুরো জমিই লিখে নিয়েছে। দলিল স্বাক্ষরের সময় এর বিষয়বস্তু তাঁকে পড়ে শোনানো হয়নি। জমির দাম যে ২৯৪ কোটি টাকা ধরা হয়েছে, তা-ও তিনি পরে জেনেছেন।

নাজমা বেগম প্রথম আলোকে জানান, তিনি নামজারির আগে জমি বিক্রি করতে রাজি ছিলেন না। কিন্তু প্রতারকচক্র কয়েক দফায় তাঁর ছেলে ওসমান গণিকে ধরে নিয়ে মারধর করে। জমি লিখে না দিলে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ায় তিনি বিক্রি করতে রাজি হন। আরও মিথ্যাচার: ২০১০ সালের ২ সেপ্টেম্বর রাতে জমি নিবন্ধন হয়। এর আগে বেলা ১১টায় গুলশানের সাবরেজিস্ট্রার হেলালউদ্দিন কোনো রসিদ না দিয়েই পপুলার ইনস্যুরেন্সের কাছ থেকে স্থানীয় সরকার কর বাবদ পাঁচ কোটি ৮৮ লাখ টাকা আদায় করে ভূমি নিবন্ধন ভবন শাখা সোনালী ব্যাংকে জমা দেন।

তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১২ ঘণ্টা আগে এভাবে ফি জমা দেওয়ার বিষয়টি নিবন্ধন বিধির পরিপন্থী। পপুলারের পক্ষে দলিল লেখক নাসিরউদ্দিন দাতা নাজমা বেগম ও ওসমান গণিকে অসুস্থ উল্লেখ করে কমিশনে (দাতা বা গ্রহীতার অসুস্থতার কারণে ভূমি নিবন্ধন কার্যালয়ের বাইরে) নিবন্ধনের আবেদন করেন। নাজমা বেগমের পান্থপথের বাসায় নিবন্ধন হবে বলে আবেদনে জানানো হয়। কিন্তু নাজমা বেগম তদন্ত কমিটিকে বলেছেন, বাস্তবে তিনি বা তাঁর ছেলে অসুস্থ ছিলেন না। পপুলার ইনস্যুরেন্সের অফিসে নিবন্ধন করার জন্যই এই আবেদন করা হয়।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, কমিশনে জমি নিবন্ধনের আবেদন তৎকালীন জেলা রেজিস্ট্রার আবদুস সবুর অনুমোদন করেননি। যে কারণে পপুলারের অফিসে নিবন্ধন কাজ হলেও সাবরেজিস্ট্রার হেলালউদ্দিন কাজটি তাঁর দপ্তরেই হয়েছে বলে কাগজে-কলমে উল্লেখ করেন। নাজমা বেগম প্রথম আলোকে বলেন, ‘হেলালউদ্দিন আমাকে অনুরোধ করে বলেছিলেন, আমি যেন বলি দলিলের কাজটি দিনের বেলায় হয়েছে। ’ এ বিষয়ে হেলালউদ্দিনের কাছে জানতে চাইলে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি। আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদ বলেন, ‘বিষয়টি এখনো তদন্ত পর্যায়ে রয়েছে।

চূড়ান্ত তদন্ত শেষ হওয়ার পর করণীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ’ সূত্র ঃ প্রথম আলো ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।