আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

টক , মিষ্টি , ঝাল-ঝাল ১৮+ (রিপোস্ট)

##শোনার ভুল আমি তখন ক্লাস টেনে পড়ি। আমার পাশের বাসায় থাকত ক্লাস এইটে পড়া এক মেয়ে। আমরা একই স্কুলে পড়তাম। মেয়েটি ছিল খুবই সুন্দরী। তাই পাশাপাশি থাকার দরুন কিংবা মনের অজান্তেই মেয়েটিকে ভালোবেসে ফেলি।

মেয়েটিও একটু-আধটু তা জানত। তো যা-ই হোক, আমাদের স্কুল যখন ছুটি হতো, তখন সাইকেলে আমি একটু আগেই বাসায় চলে আসতাম। আর ও আসত তার পরপর। একদিন স্কুল ছুটির পর বাসায় এসে সাইকেলটা রেখে যখনই হাত-মুখ ধুতে যাব, ঠিক তখনই শুনি গেটে কে যেন আর্তনাদ করছে। কাছে এসে দেখলাম ও রক্তঝরা হাত নিয়ে খুব কাঁদছে আর আর্তনাদ করছে।

মনে হয় দরজা লাগাতে গিয়ে হাতে ছেঁচা লেগেছে। তাই অনতিবিলম্বে আমার মধ্যে ভালোবাসার টানে কিংবা অন্য কোনো কারণে মনুষ্যত্ব বোধটা এভারেস্টের চূড়ায় গিয়ে উঠল। তাই ওর জন্য স্যাভলন, তুলা আর কাপড় খুঁজতে লাগলাম। ইস! দরকারের সময় সবকিছু ঠিকমতো পাওয়া যায় নাকি? অনেক কষ্টে পাওয়ার পর ওর হাতের আঙুলে কাপড় পেঁচিয়ে দিচ্ছিলাম। আর ও তখনো কেঁদেই যাচ্ছে।

ওকে দেখে খুবই মায়া লাগছিল। যখন কাপড় বাঁধা হয়ে গেল, তখন ওকে বললাম, বাসায় গিয়ে আন্টিকে বোলো এক গ্লাস দুধ খেতে দিতে। ও মনে হয় আমার কথা ঠিক বুঝতে পারিনি যে আমি ওকেই দুধ খেতে বলছিলাম। তাই কিছুক্ষণ পর দেখি, দরজায় কে যেন নক করছে। দরজা খুলতেই দেখি, আন্টি এক গ্লাস দুধ হাতে নিয়ে বললেন, ‘বাবা, দুধটুকু খেয়ে নাও।

’ #সবাই মিলে মিষ্টি খাওয়া প্রশ্নঃ পাত্রী দুইখান, ১ম জন পরমা সুন্দরী, যৌবনবতী কিন্ত পুরা চরিত্রহীনা আর পরের জন মহা সতী-সাধ্বী, চরিত্রবতী কিন্ত চেহারা কুৎসিত- কারে বিয়া করবেন? উত্তরঃ সারাজীবন একা একা বিষ্ঠা খাওয়ার চাইতে- সবাই মিলে মিষ্টি খাওয়া ভালো। ##পানি যেন ভিতরে না পড়ে যুবতী ছাতি মিস্ত্রির নিকট ভাঙ্গা ছাতি নিয়ে গেল- মিস্ত্রী: “উপরের কাপড় খুলতে হবে, আর নীচে ডান্ডা লাগাতে হবে” যুবতী: “যা ইচ্ছা করো, কিন্তু পানি যেন ভিতরে না পড়ে। ” ##মোমবাতি ব্যবহার মহিলা হোষ্টেলে হঠাৎ বিদ্যুৎ নষ্ট হয়ে গেলে, ওয়ার্ডেন বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করলো, ”হ্যালো বিদ্যুৎ অফিস? আপনার লোকজন কে শিগ্গির পাঠিয়ে দিন, মেয়েরা সবাই মোমবাতি ব্যবহার করছে!” ##আমি কি কখনো হাঁড়ি চাই প্রোগ্রামার স্বামী ল্যাপটপ নিয়ে কাজে মগ্ন। স্ত্রী এসে বলল, দাও না গো, একটু খেলি? মনিটর থেকে চোখ না সরিয়ে উত্তর দিল প্রোগ্রামার, তুমি যখন রান্না করো, আমি কখনো হাঁড়ি চাই তোমার কাছে? ##পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো বিবাহে প্রবল অনিচ্ছুক এক লোককে বলা হলো: সারাটা জীবন একা একাই কাটাবে? ভেবে দ্যাখো, তুমি যখন মরণশয্যায়, তখন তোমার মুখে পানি দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না। কোনো প্রতিযুক্তি দেখাতে না পেরে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেল লোকটা।

অনেক বছর পরের কথা। দীর্ঘ সংসারজীবন যাপনের পর লোকটি বৃদ্ধ অবস্থায় শুয়ে আছে মৃত্যুর অপেক্ষায়। তাকে ঘিরে আছে তার স্ত্রী, পুত্র-কন্যা। শুয়ে শুয়ে সে ভাবছে: কেন যে বিয়ে করেছিলাম! পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো! ##অলস এক ভদ্রলোক এতই অলস ছিল যে বিয়ে করে বাসররাতে স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে অপেক্ষায় ছিলেন কখন ভূমিকম্প হয়। ##লিপস্টিক বের হয়ে গেছে বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে।

হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা! ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা! বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়, “তোমার মেকআপ বক্স খোলা” পরের দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি—– ছেলেঃ বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে। #ফোন নাম্বার লিখে রাখলেন ছোট্ট বাবুর ক্লাসে নতুন শিক্ষিকা মিস মিলি এসেছেন। তিনি প্রথমেই সকলের সঙ্গে পরিচিত হবেন। কাজেই বাচ্চাদের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি করে বললেন, ‘ছোট্ট সুজি, তোমার বাবা মা কী করেন?’ ‘আমার বাবা একজন বিজ্ঞানী, আর মা একজন ডাক্তার।

’ মিষ্টি হেসে মিস মিলি বললেন, ‘ছোট্ট টুনি, তোমার বাবা মা কী করেন?’ ‘আমার বাবা একজন শিক্ষক, আর মা একজন উকিল। ’ ‘বাহ! ছোট্ট বাবু, তোমার বাবা মা কী করেন?’ বাবু বলল, ‘আমার বাবা মারা গেছেন, আর মা একজন পতিতা। ’ মিস মিলি রেগে আগুন হয়ে প্রিন্সিপালের কাছে পাঠালেন বাবুকে। মিনিট পাঁচেক পর ছোট্ট বাবু ফিরে এল। ‘তুমি প্রিন্সিপালকে বলেছ, তুমি আমার সঙ্গে কেমন আচরণ করেছ?’ ‘জ্বি মিস।

’ বলল বাবু। ‘তিনি কী বললেন?’ ‘বললেন, আমাদের সমাজে কোনও কাজই তুচ্ছ নয়। তারপর আমাকে একটা আপেল খেতে দিলেন, আর বাসার ফোন নাম্বার লিখে রাখলেন। ’ ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।