চার বন্ধু চাঁদপুর থেকে ঘুরে এলাম। যদিও চারজনের বয়স চার রকম। কিন্তু বয়স দিয়ে তো আর বন্ধু মাপা যায় না। আমরা চারজন একে অপরের ভালো চাই, ভালো কাজের প্রশংসা করি, ভালো না লাগলে অকপটে বলে ফেলি কিংবা চুপ থাকি। সবাই আমার চেয়ে বয়সে বড়।
গুরুজন। আশরাফুল আলম পিনটু ভাই, ধ্র“ব এষ মানে আমাদের ধ্র“বদা আর হুমায়ূন কবীর ঢালী ভাই। গিয়েছিলাম ঢালী ভাইয়ের গ্রামের বাড়ি। চাঁদপুরের মতলবের ছেঙ্গারচর। ভয় নেই, বাংলাদেশের আর গ্রামে যে পরিমাণ ছেংগা থাকে, ছেংগারচরে তার চেয়ে একটাও বেশি নেই।
দুপুর বারোটায় লঞ্চে উঠলাম নারায়ণগঞ্জ থেকে। দুটোয় পৌছে গেলাম মতলবের ছেংগারচরে। আবার বিকেল ছয়টার লঞ্চে ফিরে এলাম। নারায়ণগঞ্জ পৌঁছলাম রাত পৌনে আটটায়। আটটা পাঁচের ট্রেনে করে নারায়ণগঞ্জ থেকে কমলাপুর।
মাত্র এক ঘণ্টা লাগল নারায়ণগঞ্জ থেকে কমলাপুর আসতে। ভ্রমণটা দারুণ হয়েছিল সেদিন। সেদিন মানে গত রোববার-২৪ জুলাই। বাস, ট্রেন আর লঞ্চের এমন একটা শর্ট ঘোরাঘুরিতে যাবেন নাকি?
ছবিগুলো ঢালী ভাইয়ের তোলা, একটা ছবি বাদে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।