i am student. কোরবান আলী
.দিন তো গেল, সন্ধ্যা হলো, পার করো আমারে…’ এই গানটির মধ্য দিয়ে কাঙাল হরিনাথের ১৭৮তম জন্মোৎসব পালন করল কুমারখালী বন্ধুসভা। মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ সমিতির সদস্যসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল মনছুর মজনু বলেন, হরিনাথের তথ্যনিষ্ঠ এবং দুঃসাহসী সাংবাদিকতার কারণে বিভিন্ন স্থান থেকে সংবাদ সংগ্রহের জন্য তাঁকে ডাকা হতো। মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হোসনেয়ারা রুবী বলেন, কাঙাল হরিনাথ ১৮৫৪ সালের ১৩ জানুয়ারি কুমারখালীতে বাংলা স্কুল স্থাপন করেন এবং সেখানে অবৈতনিক শিক্ষকতায় নিযুক্ত হন। বর্তমানে সেটি কুমারখালী মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় হিসেবে পরিচিত। পূজা উদ্যাপন কমিটির সাবেক সভাপতি বাবু নিতাই কুমার কুন্ডু বলেন, গ্রামবার্তার জন্য হরিনাথ যেমন সর্বস্ব উজাড় করে দিয়েছিলেন তেমনি সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রেও হরিনাথ ছিলেন অত্যন্ত নিষ্ঠাবান।
বন্ধুসভার এ বি এম কায়সার রেজা পাশা বলেন, ‘…দিন যে গেল সন্ধ্যা হলো পার করো আমারে…’ গানের চরণটি শুনলে অনেকের চোখে ভেসে উঠতে পারে সত্যজিৎ রায়ের কালজয়ী ছবি পথের পাঁচালীর দৃশ্য। ডা. মজিবর রহমান কাঙাল হরিনাথের লেখা, ‘…দিন তো গেল, সন্ধ্যা হলো, পার করো আমারে…’ এ গানটি ও কুমারখালী একাডেমির শিল্পী মিন্টু কাঙালের লেখা ‘রবে না দিন চিরদিন, সুদিন কুদিন, একদিন দিনের সন্ধ্যা হবে’… গানটি পরিবেশন করেন। উপস্থিত ছিলেন পাবলিক লাইব্রেরির সহসভাপতি ও নাগরিক পরিষদের সভাপতি আকরাম হোসেন, অধ্যাপক শিশির কুমার রায়, অ্যাডভোকেট জয়দেব বিশ্বাস (এপিপি), রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি কে এম সিদ্দিকুর রহমান। উপস্থাপন করেন বন্ধুসভার সাংগঠনিক সম্পাদক সাইদুল ইসলাম, সমন্বয় করে প্রথম আলোর প্রতিনিধি দীপু মালিক। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মহিলা পরিষদের শামিমা পারভীন, স্মৃতি মুখার্জি, নিজেরা করি সংগঠনের রেশমা সুলতান, তাছলিমা আক্তার, অনুজা মন্ডল, লিলি শিখারী, কামাল হোসেন, নজরুল ইসলাম, বাবুল আলম, মাসুদ রানা, সুজয় চাকী, রেবেকা সুলতানা, সৈয়দ তানভীর আলম, কোরবান আলী, সৌরভ, শাহিন, তুহিন, শামীম, আলীম, ফিরোজ, রাসেল মোশারফ ও এম এ ওহাব।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।