আজকে সকাল বেলায় কি যেন খুঁজতে গতসপ্তাহের পত্রিকাগুলো খুঁজছিলাম। সেইখানে একটি খবর পরে কিছুক্ষন নীরবে ভাবলাম, আর কেঁদে চোখ মুছলাম। ১৯শে জুন ‘প্রথম আলো’র পৃষ্ঠা ১২তে শিরোনাম ছিলো ‘সেইদিন কি ঘটেছিল প্রধান শিক্ষকের কক্ষে’? সেটাছিল এক ‘সনজিতা’র আত্মহননের কথা যা পড়ে মনে বাড়লো ব্যাথা। শিক্ষক আজ শিক্ষক নেই হয়ে গেছে দানব এই শিক্ষকেরা কি করে গড়বে জাতির শ্রেষ্ঠ মানব? আজ মোদের সবখানে সবজায়গাতে ঢুকে গেছে মানুষরূপী হিংস্র পশুর দল তাইতো দিন দিন বেড়েছে সনজিতার মায়েদের মনে ব্যথা আর চোখের জল। জানি সনজিতা আর কভু আসবেনা ফিরে দানবের বিচার হবে কিনা প্রশ্ন তোমাদের তরে সেই দানব হতে পারে কারো ভাই, কারো পিতা তাহার ঘরেও থাকিতে পারে এমন এক সনজিতা তাহার সনজিতা যদি কভু কোন দানবের কারনে বেছে নেয় আত্মহনন সেদিন হয়তো সে বুঝিতে পারিবে আজকের সনজিতার মায়ের মনের দহন । সবশেষে তাহারে সুধাই পাপ কভু ছাড়ে না বাপকেও একথাটি সব দানবেরা রাখিও স্মরণ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।