আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যেই ফুল ঝরে গেছে / হায়নার অস্পৃশ্য ছোবলে

আমি সেই নক্ষত্রের অপেক্ষায় থাকব চিরকাল এই নির্মম বর্বরতা ,এ কোন আদিমতা ! প্রাণের বিনিময়ে সতীত্ব গাজীপুর, ১৬ জুলাই (শীর্ষ নিউজ ডটকম): গাজীপুরের শ্রীপুরে নিজের প্রাণের বিনিময়ে সতীত্ব রক্ষা করলেন মুনিয়া আক্তার (১৩) নামের এক মাদরাসা ছাত্রী। ধর্ষণ করতে ব্যর্থ হয়ে তাকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওই কিশোরী স্থানীয় শালদহপাড়া মোল্লা হোসাইন দাখিল মাদরাসার পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী। শুক্রবার রাতে উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের শিড়িশগুঁড়ি পশ্চিমপাড়ার বটতলা গ্রাম থেকে মুনিয়ার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মুনিয়ার মা ফাতেমা বেগম শীর্ষ নিউজ ডটকমকে জানান, তার স্বামী মিয়ার উদ্দিন দুবাই প্রবাসী।

তিন মেয়ের মধ্যে মুনিয়া ছিল বড়। শুক্রবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে তিনি মেঝো মেয়েকে নিয়ে চিকিৎসার জন্যে পাশের ফুলবাড়ীয়া বাজারে যান। সেখান থেকে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে বাড়ি ফিরে দেখেন মুনিয়া বাড়িতে নেই। আড়াই বছরের ছোট মেয়ে সুমাইয়া আক্তার ঘরে একা। বহু খোজাখুঁজির পর বাড়ির পাশের আকাশি বনের ভেতর তার লাশ পাওয়া যায়।

তার গলায় গামছা পেঁচানো এবং জিব্বা বের হয়ে ছিল। পরনের কাপড়-চোপড় ছেঁড়া অবস্থায় এবং শরীরের স্পর্শকাতর জায়গায় কয়েকটি কামড়ের দাগ ছিল। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাজমুল হক ভূঁইয়া শীর্ষ নিউজ ডটকমকে জানান, হত্যার ধরন দেখে ধারণা করা হচ্ছে হত্যাকারী কিশোরীকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে ধর্ষণ করতে চেয়েছিল। কিন্তু ব্যর্থ হয়ে এবং চিনে ফেলায় তাকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। (শীর্ষ নিউজ ডটকম/ প্রতিনিধি/ এস/ এআইকে/২১.০০ ঘ.)চট্টগ্রামে ধর্ষণ চেষ্টার মামলা: ওসির বিরুদ্ধে কলেজছাত্রীর জবানবন্দি চট্টগ্রাম, ১৬ জুলাই (শীর্ষ নিউজ ডটকম): ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানার ওসি চট্টগ্রামে কলেজ ছাত্রীকে হোটেলে আটকে রেখে জোর করে ধর্ষণ চেষ্টা চালায় বলে অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

এ মামলায় আজ শনিবার আদালতে ১৬৪ ধারায় ওসি মিজানের বিরুদ্ধে জবানবন্দি দিয়েছেন নির্যাতনের শিকার সানজিদ আরা (১৭)। বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে সাড়ে ৫টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম মহানগর ম্যাজিস্ট্রেট জজ এইচএম ফজলুল বারীর আদালতে এ জবানবন্দি রের্কড করা হয়েছে। আদালতে দায়িত্বে থাকা সিএমপি'র এসি (প্রসিকিউশন) মোহাম্মদ মাইন উদ্দিন কলেজছাত্রীর জবানবন্দি দেয়ার কথা স্বীকার করেন। তবে নির্যাতিতা কলেজছাত্রী আদালতে কি বলেছে তা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন। উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নাসিরাবাদ ইস্পাহানি স্কুল এন্ড কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী সানজিদ আরা তার এক ছেলে বন্ধুর সঙ্গে নগরীর ফয়'স লেক এলাকায় বেড়াতে যায়।

তারা দুজন রাস্তার ধারে হাঁটার সময় কসবা থানার ওসি মিজানুর রহমান নিজেকে পুলিশ কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে সানজিদ আরা ও বন্ধুকে আটক করে তাদের সম্পর্ক নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। পরে ওই পুলিশ কর্মকর্তা দুজনকে জোরপূর্বক তার প্রাইভেটকারে তুলে নগরীর চকবাজারস্থ হোটেল আকাবায় নিয়ে পৃথক দুটি কক্ষে রাখেন। রাতে সানজিদ আরার কক্ষে ঢুকে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা চালালে সে বাথরুমে ঢুকে আত্মরক্ষা করে। এ সময় জানালার কাচ দিয়ে নিজের হাত কেটে ফেলে মেয়েটি জোরপূর্বক কিছু করার চেষ্টা করা হলে আত্মহত্যা করবে বলে হুমকি দেয়। পরে তার চিৎকারে হোটেলে অবস্থান করা বোর্ডাররা তাকে উদ্ধার করে।

এ ব্যাপারে ওই রাতে মেয়েটির বাবা কোতোয়ালি থানায় মেয়ের নিখোঁজ হওয়ার ব্যাপারে জিডি করেন। পরে খবর পেয়ে পাঁচলাইশ থানা পুলিশ বুধবার ভোরে ওই হোটেল থেকে অচেতন অবস্থায় মেয়েটিকে উদ্ধার করে। এর আগেই পালিয়ে যায় ওসি মিজানুর রহমান। জানা গেছে, ওসি মিজানুর রহমান একটি মামলায় সাক্ষ্য দেয়ার জন্য পাঁচ দিনের ছুটি নিয়ে মঙ্গলবার চট্টগ্রাম এসেছিলেন। এদিকে সিএমপি পুলিশ, কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টার দায়ে অভিযুক্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানার ওসি মিজানুর রহমানকে গ্রেফতারের জন্য তার নিজ জেলা এবং ঢাকার বর্তমান ঠিকানায় সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তা বরাবর রিকুইজিশন লেটার পাঠিয়েছে।

সিএমপি'র পাঁচলাইশ জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান জানান, মিজানকে গ্রেফতারে তার নিজ জেলা চাঁদপুর জেলা পুলিশ সুপার বরাবর এবং ঢাকায় উত্তরা জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার বরাবর আমরা রিকুইজিশন লেটার পাঠিয়েছি। তাকে গ্রেফতারের জন্য বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি। (শীর্ষ নিউজ ডটকম/এসআই/এএএ/এআইকে/১৯.৪৪ঘ.)গাজীপুরে শিশু ধর্ষিত জেলা প্রতিনিধি আইএনবি গাজীপুর: গাজীপুরে ২য় শ্রেণীতে পড়–য়া ৮ বছরের শিশুকে ধর্ষণ করেছে এক পাষন্ড। এব্যাপারে ধর্ষিতার পিতা বাদি হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে বুধবার রাতে জয়দেবপুর থানায় একটি মামলা করেছেন। জানা গেছে, সদর উপজেলার কলমেশ্বর এলাকায় বাদশা মিয়ার বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে দিনমজুর আবুল কালাম তার স্ত্রী ও ৮ বছরের শিশু মেয়েকে সাথে নিয়ে বসবাস করছিলেন।

সোমবার সকালে ওই বাড়ি সংলগ্ন একটি মাঠে অন্যান্য শিশুদের সাথে মেয়েটি খেলাধুলা করছিল। এসময় স্থানীয় মুজিবুরের বাড়ির ভাড়াটিয়া ও ময়মনসিংহের পাহার কমলাপুর গ্রামের সাহাব উদ্দিনের ছেলে কামাল হোসেন (২৫) তাকে মাঠ থেকে ডেকে একটি ঘরে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে গাজীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত কামালকে গ্রেফতারের চেষ্টা করা হচ্ছে। সিলেটে ইমাম কর্তৃক মাদ্রসা ছাত্রী ধর্ষিত জেলা প্রতিনিধি আইএনবি সিলেট: সিলেটের কানাইঘাটে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণ করে মসজিদের এক ইমাম।

এ ঘটনায সিলেটের কানাইঘাট থানায় ২জনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যতন দমন আইনে মামলা হয়েছে । প্রতারক ইমাম ও তার সহযোগী পালিয়ে গেছে। উপজেলার তিনচটি মহিলা মাদ্রাসার ছাত্রী রাজিয়া বেগম (১৯) এর সাথে পার্শ্ববর্তী গাছবাড়ি কামিল মাদ্রাসার ফাজিল শ্রেণীর ছাত্র ও স্থানীয় মসজিদের ইমাম কামাল আহমদ (২৫) এর তিন বছর ধরে প্রেম চলেছিল। শনিবার কামাল আহমদ ও তার সহযোগী মতিউর রহমান (৩২) কোর্ট ম্যারেজর করার কথা বলে রাজিয়াকে সিলেট নগরীতে নিয়ে দরগা গেইটের একটি হোটেলে উঠে। সেখানে ২ঘন্টা অবস্থান করে ছাত্রীকে ধর্ষণ করে কামাল ।

পরে আজ সময় নেই কাল কোর্ট ম্যারেজ হবে বলে সন্ধ্যায় বাড়ির সামনে নামিয়ে দিয়ে ছিটকে পড়ে সে। পরে কামাল আহমদের সাথে বার বার যোগাযোগ করলে সে বিয়ে করবে না বলে জানিয়ে দিলে মেয়ে তার বাবা-মাকে বিষয়টি অবহিত করে। আত্মীয়-স্বজনদের পরামর্শে ধর্ষিতা বাদি হয়ে লম্পট কামাল ও তার সহযোগী মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে কানাইঘাট থানায় ধর্ষণের অভিযোগ করে। তদন্ত শেষে সোমবার রাতে মামলা রেকর্ড করে পুলিশ। ধর্ষিতা রাজিয়া বেগমকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য মঙ্গলবার সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।

কানাইঘাট থানার ওসি শফিকুর রহমান খান জানান, রাজিয়া বেগমের অভিযোগ প্রাথমিক তদন্তের পর রেকর্ড করা হয়েছে এবং মামলার আসামীদের গ্রেফতারে পুলিশী তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। সিলেটে ৪র্থ শ্রেণীর মাদ্রাসা ছাত্রী ধর্ষিত জেলা প্রতিনিধি আইএনবি সিলেট: সিলেটের ওসমানীনগরে ৪র্থ শ্রেণীর এক মাদ্রাসা ছাত্রী ধর্ষিত হয়েছে। ঘটনার ৬দিন পর মঙ্গলবার রাতে থানায় মামলা হয়েছে। ধর্ষক ও তার সহযোগী পলাতক রয়েছে। ৭জুলাই রাতে ওসমানীনগর থানাধীন কোনাপাড়া ও পশ্চিম সিরাজনগরে এঘটনা ঘটে।

কোনাপাড়া গ্রামের ৪র্থ শ্রেণীর এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে(১৩) থানার পশ্চিম সিরাজনগরের গিয়াস উদ্দিনের পুত্র সাবুল মিয়া তার বন্ধু একই গ্রামের আতাউল্লাহর পুত্র লাকু মিয়ার সহযোগিতায় প্রথমে কোনাপাড়ার একটি ঘরে ও পরে তার নিজ বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করে। ঘটনাটি অভিভাবক মহলে জানাজানি হলে ওসমানীনগর থানায মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা না নিয়ে ওই ছাত্রীকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে পাঠিয়ে দেয়। চিকিৎসা শেষে ওসিসির মাধ্যমে এজাহার পেয়ে পুলিশ মঙ্গলবার মামল রেকর্ড করে। এরই মধ্যে ধর্ষক সাবুল ও তার সহযোগী লাকু আত্মগোপনে চলে যায়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ওসমানীনগর থানার এসআই জালাল উদ্দিন জানান, ওসিসির মাধ্যমে এজাহার পাওয়র পর প্রাথমিক তথ্যের সত্যতা পেয়ে মামলা নেয়া হয়েছে।

আসামীদের গ্রেফতারে তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে । Share ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।