আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

!!খুব মজা পাইছি!!

১। স্ত্রী কানে শুনতে পাচ্ছেন না, কিন্তু ডাক্তারের কাছেও যেতে চাইছেন না দেখে স্বামি নিজেই ডাক্তারের কাছে গেলেন!। ডাক্তার বল্লেন রুগি না দেখে কিভাবে হিয়ারিং এইড দিব!! তা তিনি কতদুর থেকে শুনতে পান না? সেটা স্বামি পরিক্ষা করে দেখেন নি,তাই ডাক্তার কে বল্লেন আমি সেটা পরিক্ষা করে বের করে আনছি! হন্ত দন্ত হয়ে স্বামি বাড়িতে ঢোকার সময় বাইরে থেকেই মাছ ভাজার গন্ধ পেলেন! দরজা খুলেই স্বাভাবিক গলায় স্বামি জানতে চাইলেন "কি মাছ ভাজছো?" স্ত্রীর কোন উত্তর নেই! এরপর এক পা এগিয়ে আবার বল্লেন" কি মাছ ভাজছো?" কোন উত্তর নেই!! দুই পা এগিয়ে আবার বল্লেন এবারও উত্তর নেই! এভাবে একপা করে এগিয়ে বলতে বলতে যখনই স্তীর কানের কাছে মুখ নিয়ে বল্লেন কানে পোকা ঢুকেছে নাকি? স্ত্রী ঝংকার দিয়ে উঠলেন,এরই মাঝে ১০বার বলে ফেলেছি ইলিশা মাছ ভাজছি!!স্ত্রী কানে শুনতে পাচ্ছেন না, কিন্তু ডাক্তারের কাছেও যেতে চাইছেন না দেখে স্বামি নিজেই ডাক্তারের কাছে গেলেন!। ডাক্তার বল্লেন রুগি না দেখে কিভাবে হিয়ারিং এইড দিব!! তা তিনি কতদুর থেকে শুনতে পান না? সেটা স্বামি পরিক্ষা করে দেখেন নি,তাই ডাক্তার কে বল্লেন আমি সেটা পরিক্ষা করে বের করে আনছি! হন্ত দন্ত হয়ে স্বামি বাড়িতে ঢোকার সময় বাইরে থেকেই মাছ ভাজার গন্ধ পেলেন! দরজা খুলেই স্বাভাবিক গলায় স্বামি জানতে চাইলেন "কি মাছ ভাজছো?" স্ত্রীর কোন উত্তর নেই! এরপর এক পা এগিয়ে আবার বল্লেন" কি মাছ ভাজছো?" কোন উত্তর নেই!! দুই পা এগিয়ে আবার বল্লেন এবারও উত্তর নেই! এভাবে একপা করে এগিয়ে বলতে বলতে যখনই স্তীর কানের কাছে মুখ নিয়ে বল্লেন কানে পোকা ঢুকেছে নাকি? স্ত্রী ঝংকার দিয়ে উঠলেন,এরই মাঝে ১০বার বলে ফেলেছি ইলিশা মাছ ভাজছি!! ২। ৩। -২০তলার উপড়ে এক লোকের রুমের বাইরে থেকে এক লোক চিৎকার করে বলছে, -বান্টু সিং... বান্টু সিং...তোমার মাইয়াতো মইরা গেল! ভিতরের লোক থতমত খেয়ে গেল! তারাহুরা করে নামতে গিয়ে সে জানালা দিয়ে লাফ দিল! -পরতে পরতে যখন ১৫তলায় আসল,তখন সে বল্ল,আমারতো কোন মাইয়া নাই!! -১০তলায় আসার পর...আরে আমিতো বিয়াই করিনাই!! -৫তলায় আসার পর...আবে হালায় বান্টু সিং আবার কেডায়??!! ৩। মা তার ছেলেকে ১০০ টাকা দিয়ে বল্লেন যাও বাবা বাজার থেকে একটা মুরগি নিয়ে এসো!! ছেলে বাজার থেকে মুরগি কিনে আনলে মা মুরগি দেখে বল্লেন, এতো রোগা পটকা মুরগি! রোগা পটকা মুরগি আমি নিব না! যাও ফেরত দিয়ে এসো!! ছেলে মুরগি ফেরত দিতে গিয়ে দেখে দোকানে লেখা "বিক্রিত মাল ফেরত নেয়া হয় না" এখন সে কি করবে!! বাসায় গেলেতো মা আচ্ছা মত বকা দেবেন! ভাবতে ভাবতে হটাৎ তার মনে হল তার এক খালাত বোন আছে! সে তাকে খুব আদর করেন,টাকা পয়শাও দেন! তার কাছে গেলে হয়ত একটা ব্যবস্থা হবে নিশ্চই! বোনের বাড়িতে ঢুকতে গিয়ে দেখে ড্রয়িং রুমে খুব অন্তরঙ্গ অবস্থায় একটি ছেলের সাথে তার খালত বোন বসে আছে!! ছেলে লজ্জা পেয়ে সেখানে না গিয়ে চুপচাপ স্টোর রুমে বসে রইল!! ইকটু পর গাড়ির হর্ন এর শব্দ! অর্থাৎ খালু এসেছেন! ড্রয়িং রুমের সেই ছেলেটিও তারাহুরা করে সেই স্টোর রুমে ঢুকে তার বরাবর বসল!! অন্ধকার ঘর,কেউ কারো মুখ দেখছে না! শুধু উপস্থিতি টের পাচ্ছে দুজনই! ইকটু পর ছেলেটি বল্ল -ভাই মুরগি নেবেন? মাত্র ১০০টাকা!! -ধুর,আছি বিপদে আর ইনি আসছে মুরগি বিক্রি করতে! না না মুরগি কিনব না! -ভাই,আপনি যদি মুরগিটা না নেন তবে আমি চিৎকার দেব! ভাল মুসিবতে ফেল্ল ছেলেটা! বাধ্য হয়ে মুরগি কিনতে হল ভদ্র লোকের! তার ঠিক ৫মিনিট পর ছেলেটি বলছে.. -ভাই মুরগিটা ফেরত দেন,নইলে আমি চিৎকার দেব! কপাল খারাপ হলে যা হয়,কি আর করা মুরগি ফেরত দিতে হল!! তার কিছুক্ষণ পর ছেলেটি আবার বল্ল, -ভাই মুরগি নেবেন? মাত্র ১০০ টাকা!! এইভাবে সে মুরগিটি ৫ বার বিক্রি করে মুরগি সহ ৫০০ টাকা নিয়ে বেড়িয়ে গেল! এলিফ্যন্ট রোড ধরে যখন সে আসছিল তখন দেখল সো রুমে একটা সুন্দর জিন্স প্যন্ট ঝোলান আছে! দাম লেখা ৬০০ টাকা! কিন্তু তার কাছে আছে ৫০০ টাকা! অর্থাৎ ১০০ টাকা কম আছে! এখন এই ১০০ টাকা কোথায় পায়!! ভাবতে ভাবতে চলে গেল নিজের বাড়িতে! ঘরে গিয়ে দেখল তার বড় ভাই ড্রয়িং রুমে বসে মনযোগ সহকারে পেপার পড়ছেন, চুপচাপ তার কাছে গিয়ে বল্ল -ভাইয়া মুরগি নেবে? মাত্র ১০০ টাকা!! ভাইয়াঃ হারামজাদা বাটে ফালাইয়া ৫বার বিক্রি করছিস এখন আবার আসছিস? আজ তোর একদিন কি আমার একদিন!! ৪। এক রেস্টুরেন্টে এক ভদ্র লোক এসে বসল!! বসেই সে ওয়েটার কে বল্ল -এসি টা বাড়িয়ে দাও! ওয়েটার গেলেন এসি বড়িয়ে দিতে! তার কিছুক্ষন পর সে খাবারের অর্ডার দিলেন! দিয়েই বল্লেন -শিত শিত লাগছে এসিটা ইকটু কমিয়ে দাও! ওয়েটারও যথারিতি তার আদেশ পালন করতে চলে গেলেন! ৫মিনিট পর ভদ্র লোকটি আবার বল্লেন -এসিটা বাড়িয়ে দাও তো ওয়েটার! ওয়েটার ক্লান্তিহীন ভাবে চলে গেল এসি বাড়ানোর জন্য! এভাবে লোকটি বারবার এসি বাড়াচ্ছেন আর কমাচ্ছেন! পাশের টেবিলে বসা এক ভদ্রলোক অনেকক্ষণ ধরে লক্ষ করলেন ব্যপারটি! বিরক্ত হয়ে তিনি ওয়েটার কে ডেকে বল্লেন -এই ধরনের লোকগুলোকে কেন এখানে ঢুকতে দাও বলতো!! আমারতো ইচ্ছে করছে ওর গলা ধরে একটা কিক মেরে বের করে দেই! বেটা বারবার এসি বাড়াবে কমাবে যেন ওর বাপ দাদার এসি!! ওয়েটারঃ কিন্তু স্যার এই এসি বাড়ানো কমানোর কাজটি করতে আমার কিন্তু মোটেই কষ্ট হচ্ছে না!! কারন আমাদের এই রেস্টুরেন্টে কোন এসির ব্যবস্থাই নেই।  

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।