আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এতো কিছুর পড়েও রোমানা সাইদকে ডিভোর্স দেয়নি

সভাপতি- বিক্রমপুর সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ, সম্পাদক ঢেউ, সভাপতি- জাতীয় সাহিত্য পরিষদ মুন্সীগঞ্জ শাখা একটি এনজিওর প্রধান কার্যালয়ে কিছুদিন চাকুরি করেছিলাম। আমার এক সহকর্মী কানাডা থেকে মেয়েদের কিভাবে না বলতে হবে সে বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে আসলেন। তিনি আমাদের সাথে প্রশিক্ষণে প্রাপ্ত তথ্য/জ্ঞান শেয়ার করলেন। আমাদের দেশের মেয়েরা সাহসী নয়, না বলতে পারে না, ভাঙ্গতে পারে না। রোমানা বলেছিলেন, সংসার ও সন্তানের কথা ভেবে একসাথে ছিলেন।

সাঈদ যে কিছু করে না, পড়াশোনা শেষ করতে পারেনি, চোখে দেখে ৫ শতাংশ। এমন একটি অপদার্থ ছেলের সাথে সুন্দরী, চৌকশ, আকর্ষণীয়া রোমানার সংসার চলে কি করে? এই কি কোন জুটি হয়। এখানে সাঈদ ঈর্ষাপরায়ন হতে বাধ্য। চরম হীনমন্যতায় ভোগার কথা। এই আক্রোশের শিকার আজ না হলেও কাল হতোই রোমানা।

রোমানারা সাহসী হয় না, আকড়ে থাকে লেংড়া খোড়া অপদার্থ পতিকে। আমি আরো কয়েকটি মেয়েকে চিনি যারা উচ্চ পদস্ত, কিন্তু স্বামীরা অপদার্থ। এইসব মেয়েদের কপালেও রোমানার মতো ঘটনা ঘটতে পারে। এই মেয়েগুলো তবুও ডিভোর্স দিবে না। কোথায় যেন পড়েছি একটি মেয়ের কথা যে সাত দিনেই তার স্বামীকে ডিভোর্স দিয়েছে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিয়ে করার জন্য।

হ্যাঁ এভাবেই একা থাকতে হবে, বন্ধুদের সাথে ভাল থাকতে হবে। প্রয়োজনে আবারো বিয়ে করতে হবে, আবারো বিয়ে করতে হবে...। এরপরেও একটি ভাল জুটি হতে হবে। প্রত্যেক মেয়েই সাহসী হয়ে উঠুক, আর কেউ যেন রোমানার পরিনতি ভোগ না করে। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।