আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমার দেশ [ sb] কোকোর ৬ বছর জেল : সাবেক মন্ত্রী কর্নেল আকবরের ছেলে সায়মনকেও একই দণ্ড দেয়া হয়েছে

আমি মন্দ.... আমি ভাল.... সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো ও সাবেক মন্ত্রী কর্নেল আকবরের ছেলে ইসমাইল হোসেন সায়মনের বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ এনে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের দায়ের করা মামলায় ৬ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ১৯ কোটি ৪১ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়াও বিদেশের ব্যাংকে জমা করা অর্থ বাংলাদেশ সরকারের অনুকূলে ফিরিয়ে আনার জন্য সরকারকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ঢাকার ৩ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোজাম্মেল হোসেন গতকাল এ রায় দেন। কোকো ও সায়মন আত্মসমর্পণ বা তাদের আটকের তারিখ থেকে সাজা কার্যকর হবে বলে আদালতের রায়ে বলা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, মইন-ফখরুদ্দীনের তথাকথিত ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময়ে জাতীয় সংসদ ভবনে স্থাপিত বিশেষ আদালতই এখন ঢাকা জজকোর্ট প্রাঙ্গণে স্থানান্তর করা হয়েছে। ওই সময় বিশেষ ওই আদালতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও ব্যবসায়ীসহ কয়েকশ’ ব্যক্তির বিরুদ্ধে একতরফা সাজা হয়। পরে ক্যাঙ্গারু কোর্ট নামে পরিচিত বিশেষ আদালতে বিচারাধীন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার অর্ধডজন মামলাসহ সাজাপ্রাপ্তদের অধিকাংশের মামলা বাতিল করে দেন হাইকোর্ট। একই আদালত গতকাল কোকো ও সায়মনকে সাজা দেন। সরকারপক্ষে শুনানিও করেন একই আইনজীবীরা।

রায়ে জরিমানার বিষয়ে বিস্ময় প্রকাশ করে আইনজীবীরা বলেন, সরকার অভিযোগ করেছে তারা ২০ কোটি টাকা পাচার করেছে। আদালত জরিমানা করেছে প্রায় ৩৮ কোটি টাকা। এ অদ্ভুত রায় ক্যাঙ্গারু কোর্টেই সম্ভব। উর্বর মস্তিষ্ক থেকেই এ ধরনের রায় বের হতে পারে। গতকাল ঢাকার বিশেষ আদালতের এ রায়কে একতরফা ও অবৈধ উল্লেখ করে এর বিরুদ্ধে তাত্ক্ষণিকভাবে জজকোর্ট ও হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ করেন বিএনপি সমর্থক আইনজীবীরা।

বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে জজকোর্ট প্রাঙ্গণে আইনজীবীদের সঙ্গে পুলিশের ধাক্কাধাক্কিও হয়। বিক্ষোভ সমাবেশে আইনজীবীরা বলেন, ওয়ান-ইলেভেনের ক্যাঙ্গারু কোর্টকে সরকার এখনও বিরোধী দল দমনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। সংসদ ভবনের বিশেষ আদালতগুলোকে মইন আর ফখরুদ্দীন যেভাবে রাজনীতিবিদদের দমনের জন্য অবৈধভাবে ব্যবহার করেছে বর্তমান সরকারও সেই আদালতগুলো স্থানান্তর করে বিরোধী দলকে ধ্বংস করার জন্য ব্যবহার করছে। অথচ এ ক্যাঙ্গারু কোর্টে তাদের বিচারাধীন মামলাগুলো বাতিল করে নিয়েছে। অপরদিকে বিশেষ আদালতের এ রায়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান আইনজীবী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক সাংবাদিকদের বলেন, আদালতের রায়ের ব্যাপারে সরকারের কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ ছিল না।

আদালত তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতেই রায় দিয়েছেন। বিশেষ আদালতের কোনো রায়ই উচ্চ আদালতে বহাল থাকেনি। এ মামলা টিকবে কিনা? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেটা ভবিষ্যত্ই বলে দেবে। আগাম কিছু বলা যায় না। কোকোর শাস্তি সংক্রান্ত আদালতের রায় একতরফা উল্লেখ করে সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময় আমরা দেখেছি— এই বিশেষ কোর্টকে ব্যবহার করে সরকার কীভাবে রাজনীতিবিদদের দমন করেছে।

ওই সময় এ আদালতের নামই পাল্টে গিয়েছিল। সবাই তখন এটাকে ক্যাঙ্গারু কোর্ট হিসেবেই জানত। বর্তমান সরকারও এই ক্যাঙ্গারু কোর্টকে জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে। কাজেই ওয়ান-ইলেভেন সরকারের মতো এ সরকারের জন্যও বেদনাদায়ক ভবিষ্যত্ অপেক্ষা করছে। মামলার পেছনের কথা : বিদেশে চিকিত্সাধীন গুরুতর অসুস্থ আরাফাত রহমান কোকো ও ইসমাইল হোসেন সায়মনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ২০০৯ সালের ১৭ মার্চ মামলাটি দায়ের করে।

মামলায় সিঙ্গাপুরে ২৮ লাখ ৮৪ হাজার ৬০৩ সিঙ্গাপুর ডলার এবং ৯ লাখ ৩২ হাজার ৬৭২ মার্কিন ডলার (সে সময়ের বাজারদর অনুযায়ী ২০ কোটি ৮৫ লাখ ৮৪ হাজার ৫১৮ টাকা) বিদেশে পাচারের অভিযোগ আনা হয়। গত বছর ৩০ নভেম্বর কোকো এবং সায়মনের বিরুদ্ধে এ মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়। অভিযোগ গঠনের আগে তাদের বিরুদ্ধে আদালত সমনও জারি করেননি। তড়িঘড়ি করে এর শুনানির আয়োজন করেন আদালত। তারা উভয়ে বিদেশে থাকায় আদালত তাদের পক্ষে কোনো আইনজীবী নিয়োগের অনুমতি দেননি।

ফলে একতরফা শুনানি হয় এ মামলায়। আদালত শুধু সরকারপক্ষের একতরফা বক্তব্য শুনেই রায় দেন। এর আগে মইন-ফখরুদ্দীন নিয়ন্ত্রিত অসাংবিধানিক সরকারের সময় ২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর কোনো ধরনের অভিযোগ ছাড়াই সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে আরাফাত রহমান কোকোকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে বিভিন্ন মামলায় আটক দেখিয়ে কয়েক দফা রিমান্ডে নিয়ে অমানবিক নির্যাতন করা হয়। গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে ২০০৮ সালের মে মাসে সরকারের নির্বাহী আদেশে প্যারোলে সাময়িক মুক্তি দিয়ে চিকিত্সার জন্য তাকে বিদেশে পাঠানো হয়।

এরপর কয়েক দফা প্যারোলে মুক্তির মেয়াদ বাড়ানো হয়। গত বছর ১৯ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কোকোর প্যারোল বাতিল করে তাকে দেশে ফিরতে চিঠি দেয়। এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে কোকোর পক্ষে রিট করা হলে ১১ অক্টোবর হাইকোর্ট সেটি নাকচ করে রায় দেন। পরে কোকো আত্মসমর্পণ না করায় আদালত তার অনুপস্থিতিতেই চলতি বছরের ৪ জানুয়ারি বিচার কাজ শুরু করেন। মামলাটি ২০০৯ সালের আইনে দায়ের করা হয়।

মামলাটি ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় পরে সরকারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত ২০০২ সালের আইনে অভিযোগ গঠন করে। এটিকে অভিনব প্রতারণা হিসেবে উল্লেখ করেছেন কোকোর আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন। আদালত চত্বরে উত্তেজনা : কোকোর বিরুদ্ধে আদালত রায় দেন গতকল। সরকারপক্ষ ও কোকোর আইনজীবীরা আগে থেকেই ধরে নিয়েছেন, এ মামলায় তাদের সাজা হবে। রায় ঘোষণা উপলক্ষে আদালতে বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।

দুপুর সোয়া ১২টায় আদালত রায় ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে সরকারপক্ষে নিযুক্ত আওয়ামী লীগ সমর্থিত আইনজীবীরা উল্লাস প্রকাশ করেন। একই সঙ্গে বিএনপি সমর্থিত কয়েকশ’ আইনজীবী তাত্ক্ষণিকভাবে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে তারা জজকোর্ট চত্বরে প্রবেশ করতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। আদালত চত্বরে প্রবেশের গেট পুলিশ আগেই বন্ধ করে দেয়। আইনজীবীরা গেট খুলে আদালত চত্বরে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ সিনিয়র আইনজীবীদের ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়।

অতি উত্সাহী কয়েকজন পুলিশ সিনিয়র আইনজীবীর শার্টের কলার ধরে টানাহেঁচড়া করে। এতে আইনজীবীরা আরও বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। পুলিশ ব্যারিকেডের মধ্যেই সমাবেশ করেন আইনজীবীরা। এতে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, সিনিয়র আইনজীবী মাসুদ আহমদ তালুকদার, ঢাকা বারের সাবেক সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম তালুকদার প্রমুখ। এ সময় আইনজীবী নেতাদের মধ্যে মোসলেহউদ্দিন জসিম, ওমর ফারুক ফারুকি, মোহাম্মদ আলী, জাকির হোসেন, রফিকুল ইসলাম, মহসিন মিয়া, তাহেরুল ইসলাম তৌহিদ, জয়নাল আবেদিন মেজবাহ, খোরশেদ মিয়া আলম, বোরহানউদ্দিন, সুলতান আহমদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, ওয়ান-ইলেভেনের ক্যাঙ্গারু কোর্টকে আবার জনগণের বিপক্ষে ব্যবহার শুরু করেছে সরকার। সরকারের ফরমায়েশ অনুযায়ী বিচার কাজ পরিচালনা করেছেন বিশেষ এই আদালত। অবৈধ এ রায় আমরা মানি না। জনগণ সরকারের এ চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র প্রতিহত করবে। সরকারের দালালদের একদিন এ দেশেই বিচার হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, সরকার অভিযোগ করেছে তারা ২০ কোটি টাকা পাচার করেছে। অথচ জরিমানা করেছে ৩৮ কোটি টাকা। এটা বড়ই অদ্ভুত রায়। উর্বর মস্তিষ্ক ছাড়া কোনো স্বাভাবিক বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের পক্ষে এ ধরনের সাজা দেয়া সম্ভব নয়। সুপ্রিমকোর্টে সমাবেশ : তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে গতকাল সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের পূর্বনির্ধারিত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

সমাবেশে আইনজীবী নেতারা বিশেষ আদালতে আরাফাত রহমানের সাজার বিষয়ে বলেন, জিয়া পরিবারকে পরিকল্পিতভাবে হেয় করার জন্যই সরকার ক্যাঙ্গারু কোর্টকে ব্যবহার করছে। বেলা ১টায় অনুষ্ঠিত এ সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল সুপ্রিমকোর্ট চত্বর প্রদক্ষিণ করে। সমাবেশে ফোরামের সভাপতি ও বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া বলেন, এ রায় অবৈধ ও বেআইনি। আইনজীবীরা এ সাজা মানে না। তিনি সবাইকে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, বিচার বিভাগের ওপর আওয়ামী কালো মেঘ ভর করেছে।

এতে করে দেশে গণতন্ত্র, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার পাওয়ার আশা শেষ হয়ে গিয়েছে। অতীতের মতো জাতির ঘাড়ে একদলীয় বাকশাল জেঁকে বসতে যাচ্ছে। এ অবস্থায় গণআন্দোলনের মাধ্যমে এ সরকারের পতন ঘটাতে হবে। ফোরামের সুপ্রিমকোর্ট শাখা সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক মন্ত্রী নিতাই রায় চৌধুরী, সুপ্রিমকোর্ট বারের সেক্রেটারি ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, তৈমূর আলম খন্দকার, ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন, ফাহিমা নাসরিন মুন্নি, বেগম খালেদা পান্না, গোলাম কিবরিয়া, মো. আক্তারুজ্জামান, জামিল আখতার এলাহী, গাজী কামরুল ইসলাম সজল, ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী, মির্জা আল মাহমুদ, সালমা সুলতানা সোমা, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল প্রমুখ। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল চেষ্টার প্রতিবাদ জানিয়ে ব্যারিস্টার রফিক বলেন, চারদিকে পরাজয় দেখে আওয়ামী লীগ বেসামাল হয়ে পড়েছে।

এখন তারা নিজেদের অধীন নির্বাচন করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। কিন্তু তাদের সে স্বপ্ন কোনো দিন পূরণ হবে না। বিদেশি প্রভুদের খুশি করে ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন সফল হবে না। বার সভাপতির প্রতিক্রিয়া : কোকোর বিরুদ্ধে দেয়া রায় রাজনৈতিক বলে আখ্যায়িত করেছেন সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ওয়ান-ইলেভেন সরকারের সময়ও জাতি দেখেছে এই বিশেষ আদালতের কাণ্ডকীর্তি।

এখন শুধু স্থান পরিবর্তন হয়েছে। ওই সময়ও আদালত সরকারের নির্দেশেই রায় দিত। এখনও সরকারের নির্দেশেই রায় দিয়েছে। সময় হলে উচ্চ আদালতে এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল হবে। এখন যেভাবে উচ্চ আদালত বিশেষ আদালতের সব রায় বাতিল করে দিচ্ছে তখনও কোকোর রায়ও বাতিল হয়ে যাবে।

কেননা শুধু আইনজীবীরাই নয়, দেশের সমগ্র মানুষ মনে করে কোকোর বিরুদ্ধে দেয়া রায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এই রায়ের কোনো আইনগত ভিত্তি নেই। অ্যাডভোকেট আনিসুল হকের প্রতিক্রিয়া : দুদকের প্রধান আইনজীবী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক বলেন, এ মামলার সঙ্গে সরকারের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই’র কাগজপত্রের আলোকেই দুদক অনুসন্ধান করে মামলাটি দায়ের ও চার্জশিট দাখিল করে। তথ্যপ্রমাণে সত্যতা পাওয়ায় আদালত রায় দিয়েছেন।

একই আদালতে অতীতে দেয়া সব সাজা উচ্চ আদালতে বাতিল হয়ে গেছে। কোকোর সাজা বাতিল হবে কিনা? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সেটা ভবিষ্যত্ই বলে দেবে। তবে ওয়ান-ইলেভেন-পরবর্তী ঘটনা আর এখনকার ঘটনা এক নয়। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।