দেশের সার্বিক অবস্থা তুলে ধরে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুক্রবার গণভবনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় ১১টি নির্দেশ দিয়েছেন। এগুলো হল ঃ ১. ১৯৯১ থেকে ২০০৯ সাল পর্যনত্ম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নেতিবাচক কর্মকাণ্ডের চিত্র জনগণের কাছে ব্যাপকভাবে তুলে ধরা ২. নির্বাচিত সরকারের অধীনেও যে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে পারে_ তথ্যপ্রমাণসহ তা জনগণের কাছে তুলে ধরা ৩. নারীনীতির সুফল ব্যাপকভাবে নারী সমাজের কাছে তুলে ধরতে দেশব্যাপী দলীয়পর্যায়ে প্রচার জোরদার করা ৪. যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করতে বিরোধী দলের ষড়যন্ত্র জনগণের সামনে তুলে ধরা ৫. গত আড়াই বছরে বিদু্যৎ খাতসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের চিত্র জনগণের সামনে তুলে ধরা ৬. যেসব এলাকায় বিরোধীদলীয় এমপি আছে তাদের সংসদে যেতে স্থানীয় জনগণের মাধ্যমে চাপ সৃষ্টি ৭. ইউপি নির্বাচনের পর দলের সব সত্মরে দলীয় কাউন্সিলের প্রস্তুতি নেয়া ৮. স্থানীয় পর্যায়ে দলে কোনো সাংগঠনিক বিরোধ থাকলে তা দ্রুত মিটিয়ে ফেলা ৯. বিভিন্ন কারণে নেতাকর্মীদের মধ্যে যে ক্ষোভ আছে তা দ্রুত মিটিয়ে ফেলা ১০. দলে সুযোগ সন্ধানীদের বিষয়ে সতর্কর্ থাকা এবং ১১. স্থানীয় পর্যায়ে সাংগঠনিক ভিত মজবুত করতে কার্যকর সাংগঠনিক পদক্ষেপ গ্রহণ।