RAB কে নিয়ে সব সময় ব্লগে,পএিকায় হইচই হয়। কিন্তু তাদের সবাই তো খারাপ নয়। তারা ভাল কাজও করে। কিন্তু আমরা তা জানতে পারিনা। তা পএিকায় আসেনা,আসলেও ছোট করে ভিতরের পাতায়।
কারন তাতে তো আর পএিকার কাটতি বাড়েনা।
ভাই আমি RAB এর পক্ষে নই। তবে সবকিছুতেই RAB এর দোষ খোজাও ঠিক না। আজকের প্রথম আলো পড়লেই বুঝবেন;
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অভিযানের সময় প্রথমে র্যাব সদস্যরা ইদু মিয়ার ছেলে ফারুক মিয়াকে (৩৫) গ্রেপ্তার করে পাশের আলম মিয়ার বাড়িতে নিয়ে যান। গুলিবিদ্ধ রহিমার বাড়ি আলম মিয়ার বাড়ি থেকে প্রায় ৫০০ গজ দূরে।
আলম মিয়ার বাড়ির পাশের বাড়িটি রহিমার ভাশুর রমজান মিয়ার। ঘটনার সময় রমজান মিয়ার বাড়িতে ছিলেন রহিমা। ওই বাড়িতে ফারুককে নিয়ে ঢোকার পর রহিমা বেগম র্যাব সদস্যদের পরিচয় জানতে চান এবং ফারুক মিয়াকে ধরে নেওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করেন। রমজান মিয়ার দাবি, এতে ক্ষুব্ধ হয়েই র্যাবের এক সদস্য রহিমাকে লক্ষ্য করে গুলি করেন।
এত সামান্য কারনে গুলি করা কারো পক্ষে অসম্ভব, সে RAB হলেও।
আর সূএ বলতে কোনো নিরপেক্ষ সূএ থাকা, এমনকি প্রত্যক্ষদর্শী থাকাও অসম্ভব মনেহয়। কারন কেউ সাক্ষী রেখে ঠান্ডা মাথায় অপরাধ করবে না।
এলাকাবাসী জানান, পঞ্চবটী এলাকাটি স্থানীয়ভাবে মাদকপল্লি হিসেবে পরিচিত। ভৈরবের বেশির ভাগ মাদক ব্যবসা পঞ্চবটী পুকুরপাড় থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়। রহিমা বেগম একসময় মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে স্থানীয় মানুষ জানান।
এলাকাবাসীর বাড়িও পঞ্চবটী এলাকায়, আর স্থানীয় মানুষ কারা বুঝতেই পারছেন !!!
রহিমার স্বামী ধন মিয়ার দাবি, ১০ বছর আগে কিছু সময়ের জন্য মাদক ব্যবসা করেছেন তাঁরা। এখন আর করছেন না।
কথাটি কতটা বিশ্বাসযোগ্য ???
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।