আমার এই লেখা রসবাষ্পহীন শুষ্ক নাম পূর্ণিমাকে ভিত্তি করে লিখিনি । অকৃত্রিম সৌন্দর্য , লাস্যময়ী যৌবনা এক প্রাণ পূ___র___ণি___মা___কে উদ্দেশ্য করে লিখেছি । একে উপলক্ষ্য করে আমি আমার অস্ফূট ভালবাসাকে মাচার উপর লাউ ডগার মতো লতিয়ে দিতে চেষ্টা করেছি জানিনা এর বিস্তৃতি কতটুকু হবে । লক্ষ্য করো “বোধ” কবিতায় জীবনান্দ দাশের সেই সতেজ লেখাটি “ ভালবেসে দেখিয়াছি মেয়ে মানুষেরে , অবহেলা করে দেখিয়াছি মেয়ে মানুষেরে , ঘৃণা করে দেখিয়াছি মেয়ে মানুষেরে আমার ক্ষেত্রে সেই কথাগুলোর প্রতোত্তরে ব্যর্থতা নেমেছিল । আমার এই ব্যর্থতা কি শুধু আমার একচেটিয়া ভাবনার জন্য হয়েছিল ? নাকি তুমি তা করেছ ? তুমি কি বহুরুপী ? তোমার কি সত্যি কি কোন বয়স নেই ? যখন আমি আমার অন্যসব চিন্তাকে গ্রাস করে তোমার কথা ভাবতাম তখন আমার হৃদয়ে রঙ্গগুলো রংধনুর মত রচিত হত ।
তোমার জন্য আমার এ ভাবনা নতুন নয় । এ বয়সে আমার ভাবনার ভোর হবার আগেই তোমাকে নিয়ে ভাবনাগুলো বাশির মতো এসে আমাকে ডাকত আর আমি বাশি বাজাতে বাজাতে ভাবনার ভেলায় ভাসতাম । সেই ভাবনার মোম কান্নার মতো গলে সন্ধ্যার মতো এই অন্ধকারকে (আমার নিঃসঙ্গতা কে ) ভরে দিত ।
পুষ্পমাল্য নাহি মোর, রিক্ত বক্ষতল
নাহি বর্ম অঙ্গদ কুন্ডল ।
তবুও বাড়ায়েছি হাত ,
যা দিবার দাও অচিরাৎ ।
চলবে............................
( এটা আমার শেষ চিঠির চতুর্থ পাতা , যেই চিঠির পৃষ্ঠা সংখা ১২ আমি পাঠাতে পারি নাই পূর্নচন্দ্রকে যার উদ্দেশ্যে লিখা এই লেখাটি ) আপনাদের ভালো লাগলে ক্রমান্বয়ে দেওয়া হবে । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।