Digital Bangladesh Warriors - fb.com/openbd
কার আপত্তি আছে বলেন ? তাহলে একটা বিকল্প দেখান ! তারেক রহমানই হতে পারে এই মুহুর্তে জাতির হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ সন্তান কারন আর কারও পক্ষে তারচেয়ে অধিক সংখ্যক লোক সমর্থন করবে না। তাই যত তারাতারি তারেক বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবে ততই এ জাতির মঙ্গল। তারেক রহমান ছাড়া বাংলাদেশের আর কোন নেতা এত ব্যপক ভাবে সারাদেশ জুড়ে রাজনৈতিক সফর করেন নি। তিনি ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত এদেশের জনগণ, মানুষের জীবন ধারন ও মানুষের চিত্র দেখেছেন। বিষয়টি কে হালকা ভাবে দেখার সুযোগ নেই।

দেশ ও মানুষ না দেখলে দেশকে ভালোবাসা যায় না। তারেক রহমান দেশব্যাপী দলের মাঠপর্যায়ের নেতা, কর্মী ও সমর্থকদের সাথে ব্যাপক গণসংযোগ শুরু করেন ২০০৩ ও ২০০৪ সালে। তিনি তৃনমূল পর্যায়ে মূল সংগঠন সহ জাতীয়তাবাদী যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ইত্যাদি আয়োজিত অসংখ্য উল্লেখযোগ্য সংখ্যক মতবিনিময় সভায় অংশ নিয়ে কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন ও মাঠপর্যায়ের নেতৃবৃন্দের বক্তব্য ও মতামত গ্রহণ করেন। এ সভাগুলোতে মূলত দলের গঠনতন্ত্র, উদ্দেশ্য ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে নেতাকর্মীদের সাথে দীর্ঘ মতবিনিময় করেন। বিস্তারিত মতবিনিময়ের বিষয়বস্তুর মাঝে আরও ছিল দেশ ও জাতির স্বার্থে দলের করণীয় ও দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন- অগ্রগতি নিশ্চিতকরণে বিএনপির করণীয়।

এই জনসংযোগ কার্যক্রমের ফলে দলের নেতাকর্মীদের তরুণ অংশটির মনোবল অসামান্য বৃদ্ধি পায়। তারেক রহমান শুধুমাত্র বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধানমন্ত্রীর সন্তানের পরিচিত থেকে বেরিয়ে এসে দলের একজন দক্ষ সংগঠক ও সক্রিয় নেতা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। আমরা আশা করবো তারেক শিঘ্রী দেশে ফিরে এসে এদেশের প্রধানমন্ত্র হয়ে বাংলার মানুষকে প্রকৃত স্বাধীনতা ও মুক্তির পথ দেখাবেন। জনগণ কি চায় ! ১. মধ্যবর্তী নির্বাচন দিয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে তারেক রহমানকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে চায়। ২. বিএনপিকে এখনি ঘোষনা দিতে হবে দলের চেয়ারম্যান যেই থাকুক এবার ক্ষমতায় এলে তারক রহমানই হবে প্রধানমন্ত্রী।

৩. দেশের তরুন প্রজন্মের স্বপ্নের বাংলাদেশের রুপকার হওয়ার শপথ নিতে হবে তারেক রহমান কে। । ৪. আগামী এক মাসের মধ্যে তারেক রহমানকে দেশে ফিরে আসতে হবে -দেশে এলে সরকার তাঁর গায়ে একটা ফুলের টোকা দিতে চাইলেও সারাদেশ অচল হয়ে যাবে।
 
।