১৯৯২ সালে ১৬১ কিমি গতি সম্পন্ন যাত্রীবাহী ট্রেন ইংলিশ চ্যানেলের নিচ দিয়ে প্রথম বারের মতো ফ্রান্স থেকে ইংল্যান্ডে পেঁৗছানোর মধ্যদিয়ে শুরু হয় 'ইউরো টানেলের রেলপথের যাত্রা। এটি চ্যানেল টানেল নামেও পরিচিত। ১৯৮৬ সালে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী মার্গারেট থ্যাচার ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মিঁকেতরা এক যৌথ ঘোষণার মাধ্যমে ৫০ কিমি প্রশস্ত ইউরো চ্যানেলের নিচ দিয়ে পৃথিবীর বৃহত্তম রেল সুড়ঙ্গ ইউরো টানেল নির্মাণের অনুমোদন দেন। এই সুড়ঙ্গ পথে যাত্রীবাহী ও মালবাহী ট্রেন চলাচলের জন্য দুটি মূল টানেল সমবেত তিনটি টানেল রয়েছে। তৃতীয় টানেলটি সার্ভিস ও নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ব্যবহূত হয়। ট্রেনগুলো চলে বিদু্যৎশক্তিতে এবং এ টানেল অতিক্রম করতে সময় লাগে মাত্র ৩০ মিনিট। মাটির তলদেশ থেকে ১৩০ ফুট মাটির নিচে সমুদ্রতলের উপরিভাগ থেকে সর্বোচ্চ ৩২০ ফুট নিচ দিয়ে এ টানেলটি নির্মিত।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।