-------------------শেখ হাসিনার সভানেত্রীত্বে অনুষ্ঠিত সভার প্রস্তাবে বলা হয়, সংসদ তইতে শতকরা ৬৯ ভাগ ভোটারের প্রতিনিধিত্বকারী জনপ্রতিনিধিরা পদত্যাগ করার পর সংসদের কোন বৈধতা বা অস্তিত্ব নাই। সভায় বলা হয়, বিএনপির ক্ষমতা লিন্সাই দেশে আজ রাজনৈতিক সংকট সৃষ্টি করিয়াছে। সরাকার বর্তমান সাংবিধানিক পরিস্থিতি উপলব্ধি না করিয়া ক্ষমতা আকড়াইয়া রাখিতে চাহিলে দেশ আরও গভীর সংকটে নিমজ্জিত হইবে। ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী সর্বক্ষণই সংবিধান রক্ষা, সংবিধানের ভিত্তিতে কার্যক্রম প্রহণ এবং সংবিধান সমুন্নত রাখার কথা বলিতেছেন। কিন্তু বাস্তবে তিনি পদে পদে সংবিধান, সাংবিধানিক অনুচ্ছেদ ও ধারা সমূহ লংঘন করিয়া সংবিধানের অবমাননা, সংবিধানের নীতিমালাকে ভুলুন্ঠিত করিয়া সংবিধানের পরিত্রতা নষ্ট করিতেছেন ।
সরকার সংবিধানে প্রজাতন্ত্রেও কর্যে নিয়োগ বা পদ লাভের ক্ষেত্রে সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা থাকিবে বিধান সম্পর্কিত ২৯(১)(২) অনুচ্ছেদ লংঘন করিয়া দলতন্ত্র কায়েম করিয়াছে । -----------------------------
রবি বার জানুয়ারি ১, ১৯৯৫ দৈনিক ইত্তেফাক । বর্তমান ডঃ কামাল হোসেন ।
গতকাল শনিবার ভৈরব টিনপট্টিতে এক জনসভায় গণফোরামের সভাপতি ডঃকামাল হোসেন বলেন, লাগাতার হরতাল অবরোধ দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়া যাইবে। তিনি বলেন, সংলাপ ব্যর্থ হওয়ার জন্য কে দায়ী উহা খুঁজিয়া বাহির করিতে হইবে।
বাংলার মানুষ জাগিয়া উঠিলে সকল ষড়যন্ত্র চক্রান্ত ব্যর্থ হইয়া যাইবে। তিনি দেশের স্বার্থে জাতীয় সরকার গঠনের আহবান জানান। ডঃ কামাল হোসেন বলেন, আমরা কোন ব্যক্তির পক্ষে নয়, জনগনের পক্ষে রাজনীতি করি । মনসুর হোসেন সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় পঙ্কজ ভট্টাচার্য, মোস্তফা মোহসিন মন্টু, এডভোকেট জহিরুল ইসলাম, আবদুর রউফ, ফিরোজ খান প্রমুখ বক্তৃতা করেন ।
যে ইতিহাসের কোন মূল্য নেই ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।