এক.
সকলের ভালোবাসায় ড. মশিউর রহমানের প্রয়োজনীয় ১০ লাখ টাকা জোগাড় হয়ে যাবে আমি নিশ্চিত। কিন্তু তবুও এই লেখার মাধ্যমে আমি নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তথা পরিচালনা পরিষদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই। কারণ এই বিশ্ববিদ্যালয় মেধাবী শিক্ষার্থীদের প্রতি বছর গড়ে প্রায় দেড় কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় এযাবতকালে মেধাবী শিক্ষার্থীদের ২৫ কোটি টাকারও বেশি আর্থিক সহায়তা দিয়েছে। আর সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষককে মাত্র ১০ লাখ টাকার জন্য জনগণের কাছে হাত পাততে হচ্ছে কেন, সেই প্রশ্নটিই আমাকে তাড়া করছে? এটি যদি এইজন্য হয়ে থাকে যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের পলিসি-তে নেই।
সেক্ষেত্রে আমি বলব এটি পলিসি-তে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। এবং সেটি করা কঠিন কোন কাজ নয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি মেম্বারগণ নিশ্চয়ই প্রতিদিন ক্যান্সারে আক্রান্ত হবেন না যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ড নিঃশেষ হয়ে যাবে।
আমি কোনমতেই ড. মশিউর রহমানের হাত পাতা মেনে নিতে পারছি না। তিনি দেশ ও দশের জন্য কাজ করেছেন।
একদিনের জন্য হলেও নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো দেশ সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িয়েছেন। অতএব, তাঁর এই হাত পাতা আমি মনে করি নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের জন্য লজ্জার বিষয়। বিশেষ করে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সঙ্গে যারা জড়িত আছেন বিভিন্ন ধরনের জনহিতকর কাজে তাদের যে পরিচিতি সেটা যেন এই একটিমাত্র ঘটনায় ম্লান হয়ে যায়। আমি আশা করবো এই লেখাটি তাদের কেউ না কেউ পড়বেন কিংবা কেউ না কেউ তাদের নজরে বিষয়টি আনবেন যাতে করে দুয়েক দিনের মধ্যে বিশেষ বোর্ড সভা আয়োজনের মাধ্যমে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ড. মশিউর রহমানের চিকিৎসার পুরো খরচ বহন করার ঘোষণা দিতে পারেন।
পাশাপাশি, এই লেখার মাধ্যমে আমি রাষ্ট্র পরিচালকদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই।
ড. মশিউর রহমানদের মতো মানুষের জন্য রাষ্ট্রেরও করণীয় আছে। আমি নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অনেকেই ফেসবুকে আছেন, যারা এই লেখাটি পড়বেন। তাদের দায়িত্ব হলো সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ড. মশিউর রহমানের অসুস্থতার বার্তাটি পৌঁছে দেয়া যাতে করে প্রধানমন্ত্রী তাঁর তহবিল থেকে প্রয়োজনীয় অর্থ সাহায্য দিতে পারেন।
মনে রাখা দরকার যে, রাষ্ট্র ও বড় বড় প্রতিষ্ঠান যদি সেরা মেধাদের নির্বিঘ্নে ও নিশ্চিতে কাজ করার নিরাপত্তা না দিতে পারে তাহলে মেধাবীরা দেশকে ও প্রতিষ্ঠানকে সার্ভ করার সাহস দেখাতে পারবে না।
দুই.
ড. মশিউর রহমান অসুস্থ।
তিনি নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। তাঁর আর কোনো পরিচয় দেয়ার দরকার আছে বলে আমি মনে করি না। কারণ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় এদেশের প্রথম ও সেরা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক। যোগদান করেছেন ২০০৮ সালে।
পড়ানোর বিষয় হলো সেমিকন্ডাক্টর ডিভাইস টেকনোলজি, ন্যানো টেকনোলজি এবং আইপি টেলিফোনি। তাঁর চিকিৎসার জন্য মোট ২০ লাখ টাকা দরকার। তাঁর জমানো ১০ লাখ টাকা আছে। বাকি ১০ লাখ টাকার জন্য তিনি ফেসবুকে সাহায্যের আবেদন করেছেন। অথচ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় ফাউন্ডেশনের পরিষদবর্গ বলে থাকেন, “সেরা ফ্যাকাল্টি মেম্বারদের জন্যই আজকে এই বিশ্ববিদ্যালয় এই পর্যায়ে উন্নীত হতে পেরেছে।
” তারপরও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি মেম্বারকে জনসাধারণের কাছে অর্থ সাহায্য চাইতে হয়। যে অর্থের পরিমাণ ১০ লাখ টাকা।
তিন.
ব্যাংকক হসপিটাল থেকে ২৯ এপ্রিল ড. মশিউর ফেসবুকে নোটে লিখেছেন- “কখনও স্বার্থপরের মত এমন একটি চিঠি লিখতে হবে তা ভাবিনি। কিন্তু আল্লাহ মানুষকে এমন কিছু মুহুর্তের মুখোমুখি করায় যার জন্য সে প্রস্তুত থাকে না। সারাটি জীবন ভেবে এসেছি, কিভাবে মানুষের ও দেশের উপকার করা যায়।
নিজের ব্যাক্তিগত প্রয়োজনে সবারকাছে হাত পাততে, সত্যিই খুব খারাপ লাগছে। মার্চের শুরুতে জাপানের একটি গবেষনার কাজ গুছিয়ে যখন দেশে ফিরবার জন্য প্রস্তুত নিচ্ছি, তখন জানতে পারলাম আমার মুত্রথলিতে একটি পাথর ও টিউমার আছে। এর পর জাপানের সুনামি ও তেজস্ক্রিয়তার কারণে আর এটি নিয়ে ভাবার সময় পাইনি। জাপানের কাজ শেষ করে মে মাসে যথারীতি বাংলাদেশে আমার কর্মস্থল নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করার কথা। ভাবলাম বাংলাদেশে যাই, তারপরে সেখানেই অপারেশন করা যাবে।
একটু খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারলাম পাথরের অপারেশন বাংলাদেশে নিয়োমিত হচ্ছে এবং খুব একটি সমস্যা হবার কথা নয়। বাংলাদেশে ফিরে পিজির প্রোফেসর সালামের কাছে গেলাম এবং এপ্রিলের ১০ তারিখে অপারেশন করে পাথর ও টিউমার সরানো হলো। তবে ভয়াবহ খবরটি জানতে পারলাম তার তিনদিন পরে, টিউমার এর কোষগুলি টেস্ট করে সেখানে ক্যানসার ধরা পড়েছে। সবার পরামর্শে ব্যাংককে আসি উন্নত চিকিৎসা করার জন্য। ব্যাংককে এসে তারাও জানায় যে ক্যানসার আছে।
ক্যানসার থেকে রক্ষা পাবার জন্য খুব দ্রুত একটি জটিল অপারেশন করে মূত্রথলিটি সরিয়ে ফেলতে হবে। এই অপারেশন বাবদ প্রায় ২০ লক্ষ টাকা প্রয়োজন। হাতে আছে ১০ লক্ষ টাকা। এখন আমার আরো ১০ লক্ষ টাকার প্রয়োজন। এখন আমি আপনাদের কাছে হাত পাতছি, বাকি অর্থ সংগ্রহ করবার জন্য সহায়তা করার জন্য।
” Click This Link
চার.
আসুন এবার নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে জানি। এটি এই দেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এখনো পর্যন্ত নাম্বার ওয়ান প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে আপনাদের জন্য কিছু তথ্য দিচ্ছি। ওয়েবসাইটের ঠিকানা হলো: http://www.northsouth.edu/
সম্প্রতি তারা বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নিজেদের ক্যাম্পাসে গিয়েছে।
এই ক্যাম্পাসটি গড়ে উঠেছে মোট ১৮ বিঘা জমির উপর। ৬টি ৮ থেকে ১০ তলা বিল্ডিংয়ের সমন্বয়ে সর্বমোট ১২ লাখ ৫০ হাজার বর্গফুট ফ্লোরস্পেসের এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ধারণ ক্ষমতা ১২ হাজার। বসুন্ধরাতে এক কাঠা জমির দাম ৫০ লাখ টাকা হিসেবে ১৮০ কোটি টাকার জমির উপর এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস গড়ে উঠেছে। প্রতি স্কোয়ার ফুটের নির্মাণ খরচ ৫০০০ টাকা ধরলে ৬২৫ কোটি টাকার ভবন ওই জমির উপর দাঁড়িয়ে আছে। তারমানে প্রায় ৮০০ কোটি টাকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়।
যে বিশ্ববিদ্যালয়ে অফেরতযোগ্য ভর্তি ফি হলো জনপ্রতি প্রায় ২০,০০০ টাকা। তাহলে, ১২০০০ শিক্ষার্থীর জন্য প্রতিবছর শুধুমাত্র ভর্তি ফি বাবদ পাওয়া যায় ২৪ কোটি টাকা। যার ব্যাংক ইন্টারেস্ট আসে বছরে আরো প্রায় ৩ কোটি টাকা। টিউশন ফি প্রতি ক্রেডিটের জন্য সাড়ে চার হাজার থেকে আট হাজার টাকা। এভাবেই এই বিশ্ববিদ্যালয়টি টাকা বানানোর মেশিনে পরিণত হয়েছে।
এবং নিজেদের এই বিশাল ক্যাম্পাসে যেতে পেরেছে। অর্থ আয় করা অন্যায় নয়। বড় প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি করাও অন্যায় নয়। বরং এসবই প্রশংসার যোগ্য। কিন্তু যে বা যারা এই প্রতিষ্ঠান গড়ায় অবদান রেখেছেন বা রাখছেন বা রাখবেন তাদের জন্য প্রতিষ্ঠান কি করছে সেই প্রশ্নটিও আসতেই পারে।
এই বিশ্ববিদ্যালয় দাবী করে যে, তারা মানব কল্যাণে ভূমিকা রাখছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইফ সায়েন্স বিভাগের মাধ্যমে ক্যান্সারসহ বিভিন্ন ধরনের বিষয়ভিত্তিক সেমিনারের আয়োজন করা হয়ে থাকে। আর ড. মশিউর ক্যান্সারেই আক্রান্ত হয়ে ব্যাংকক হসপিটাল থেকে ১০ লাখ টাকার আবেদন জানান জনগণের কাছে। আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে, তাঁর এই সাহায্য চাওয়ার ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুভূতি কী? কারণ, এই বিশ্ববিদ্যালয়টি যারা প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং যারা বিশ্ববিদ্যালয় ফাউন্ডেশনের সদস্য তারা সবাই স্বনামখ্যাত শিল্পপতি ও সমাজের অভিজাত শ্রেণী। তারা ও তাদের প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন সেবামূলক কর্মকান্ডে অঢেল অর্থ ব্যয় করে থাকেন, যা আমরা বিভিন্ন সময়ে পত্র-পত্রিকায় দেখতে পাই।
যেমন:
১. নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান হলেন মি. আজিম উদ্দিন আহমেদ যিনি মিউচুয়াল গ্রুপ অফ কোম্পানিজেরও চেয়ারম্যান। এছাড়াও সদস্যরা হলেন,
২. রেমন্ড গ্রুপের এমডি মি. বেনজির আহমেদ
৩. স্পার্ক লিঃ ও ওমনিচেম লিঃ এর চেয়ারম্যান ও এমডি মি. ইফতেখারুল আলম
৪. লিবরা ফার্মাসিউটিক্যালের এমডি ড. রওশন আলম
৫. সিলেট টি কোম্পানি লিঃ এর এমডি মি. রাগিব আলী
৬. প্রাইম গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান ও এমডি মি. আবদুল আওয়াল
৭. মাল্টি অয়েল রিফাইনারি লিঃ এর চেয়ারম্যান মি. ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন
৮. পারটেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান মি. এম এ হাশেম
৯. টি কে গ্রুপ এন্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজের এমডি মি. এম এ কালাম
১০. কনকর্ড ইঞ্জিনিয়ার্স এন্ড কনস্ট্রাকশনসের চেয়ারম্যান মি. এসএম কামালউদ্দিন
১১. মিউচুয়াল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান এম এ কাশেম
১২. আবুল খায়ের গ্রুপের এমডি মি. আবুল কাশেম
১৩. বেঙ্গল ট্রেডওয়েজ লিঃ এর এমডি মিসেস রেহানা রহমান
১৪. বেক্সিমকো গ্রুপ অব ইন্ড্রাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মি. সোহেল এফ. রহমান
১৫. শাহ ফতেহউল্লাহ টেক্সটাইল মিল লিঃ এর এমডি মি. মোঃ শাহজাহান
১৬. বিশ্ব ব্যাংকের দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সেক্টর ম্যানেজার ড. জুনায়েদ কামাল আহমেদ এবং আরো কয়েকজন।
তারা হয়তো বলবেন যে, আমাদের পলিসিতে নেই বলে আমরা কিছু করতে পারছি না। আমি বলবো পলিসিতে নেই, সেতো নাই থাকতে পারে। পলিসি তো আর বাইবেল বা কোরআন নয় যে, পরিবর্তন করা যাবে না।
বোর্ড মিটিং ডাকুন।
এমন তো নয় যে, এই বিশ্ববিদ্যালয়টি কাউকে আর্থিক সহায়তা দেয় না। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা দেওয়ার কর্মসূচি চালু আছে। শুধুমাত্র ২০১০ সালের সামার সেমিস্টারে ৬১৮ জন শিক্ষার্থীকে আর্থিক সহায়তা দেয়া হয়েছে। এই খাতে মোট ব্যয় করা হয়েছে ১ কোটি ৫৭ লাখ টাকা।
কর্তৃপক্ষ মনে করে যে, তাদের এই অর্থ মেধাবী শিক্ষার্থীদের উচ্চতর শিক্ষাগ্রহণ ও দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে। এযাবতকালে বিশ্ববিদ্যালয় সর্বমোট ২৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা দিয়েছে।
শেষ কথা:
একটি আহ্বান জানানোর মধ্য দিয়ে আমি এই লেখাটি শেষ করতে চাই। সেই আহ্বানটি হলো নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতি। আমি তাদেরকে বলতে চাই: তোমরা ১২০০০ শিক্ষার্থী যদি একটি বার্গার না খাও তাহলে গড়ে ১০০ টাকা করে ১২ লাখ টাকা উঠতে পারে শুধুমাত্র তোমাদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই।
অন্যের কাছে হাত পাতার আগেই তোমাদের দায়িত্ব ছিলো নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের পাশে দাঁড়ানো। আর একটি কাজ তোমরা করতে পারো সেটি হলো প্রিয় শিক্ষকের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে সজাগ করতে ও প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দ করা এবং আগামীতেও যাতে শিক্ষকগণ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ গুরুতর অসুস্থতায় আর্থিক সাহায্য পান সেই ব্যবস্থা নিতে ৫ মিনিটের শিক্ষাগ্রহণ বিরতি পালন করতে পারো। ভিসি ও বোর্ড চেয়ারম্যান বরাবর স্মারকলিপি দিতে পারো। আর তোমাদের বক্তব্যের সপক্ষে বড় বড় পোস্টার পেপার লাগিয়ে তাতে স্বাক্ষর সংগ্রহ করতে পারো। মনে রেখো তরুণরাই সমাজ বদলের হাতিয়ার।
সকালে পোষ্টটা পড়লাম মনে হল বড় কোন প্লাটফরমে শেয়ার করা প্রয়োজন টাই এখানে কপি করে দিলাম। শেষে বলতে চাই নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য এটা একটা সুযোগ তাদের নতুন কোন পরিচয় তৈরির।
মেইন ব্লগ : Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।