তার আইনজীবী কবির হোসাইন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, সাংসদ রনির পক্ষে রোবাবর এই আবেদন জমা দেয়া হয়।   
মহানগর দায়রা জজ মো. জহুরুল হক এই আবেদনের শুনানির জন্য ১৩ অগাস্ট দিন রেখেছেন বলে আইনজীবী জানান।
ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের সাংবাদিক ইমতিয়াজ মমিন সনি ও ক্যামেরাম্যান মহসিন মুকুল অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের তথ্য সংগ্রহের জন্য গত ২০ জুলাই পল্টনে রনির কার্যালয়ে গিয়ে মারধরের শিকার হন। ভিডিওচিত্রে দেখা যায়, সংসদ সদস্য রনি নিজেই প্রতিবেদক ও ক্যামেরাপার্সনের ওপর চড়াও হয়ে লাথি মারছেন।
ঘটনার পর ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ রনিকে আসামি করে শাহবাগ থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে একটি মামলা করে।

রনি পরদিন বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন নিলেও টেলিফোনে হুমকির অভিযোগে ইনডিপেন্ডেন্ট কর্তৃপক্ষ একটি জিডি করার পর গত বুধবার জামিন বাতিল করে তাকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেয় আদালত।  
এর দুই ঘণ্টার মাথায় গোয়েন্দা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে বৃহস্পতিবার আদালতে হাজির করে। সেদিন মহানগর হাকিম এস এম আশিকুর রহমান রনির জামিন আবেদন নাকট করে তাকে কারাগারে পাঠাতে বলেন।
পটুয়াখালীর সাংসদ রনি বর্তমানে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগারের সুরমা ভবনে আছেন।
গত বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে রনি বলেন, “ঘটনার পূর্বাপর বিশ্লেষণে বোঝা যায়, আমি মূলত পরিস্থিতির শিকার।

এই ঘটনায় সাংবাদিক বন্ধুদের সঙ্গে অসংযত আচরণের দায় পুরোপুরি আমার।
।