নিজের ব্যাপ্যারে কিছু বলতে চাইনা শুধু এতটুকু বলবযে খুব ছোট বেলার ইচ্ছা আমার সাত রংয়ের রংধনুকে ছুতে চাই ।

দীর্ঘদিন পর অনলাইনে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় শীর্ষস্থান অর্জন করলেন বাংলাদেশের প্রোগ্রামাররা। স্পেনের ভ্যালাদোলিদ বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত ভ্যালাদোলিদ অনলাইন জাজ সাইটে (http://uva.onlinejudge.org) ৩ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ‘মেক্সিকো অক্সিডেন্টাল অ্যান্ড প্যাসিফিক ২০১০’ প্রতিযোগিতায় শীর্ষস্থানে দেখা যায় বাংলাদেশের নাম। প্রতিযোগিতায় নয়টি প্রোগ্রামিং সমস্যার মধ্যে সব কটি সমাধান করে প্রথম স্থান অর্জন করেন বাংলাদেশের আরিফুজ্জামান ও সোহেল হাফিজ। প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের বেশ কজন কম্পিউটার প্রোগ্রামার অংশ নেন।

সাতটি দীর্ঘদিন পর অনলাইনে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় শীর্ষস্থান অর্জন করলেন বাংলাদেশের প্রোগ্রামাররা। স্পেনের ভ্যালাদোলিদ বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত ভ্যালাদোলিদ অনলাইন জাজ সাইটে (http://uva.onlinejudge.org) ৩ এপ্রিল অনুষ্ঠিত ‘মেক্সিকো অক্সিডেন্টাল অ্যান্ড প্যাসিফিক ২০১০’ প্রতিযোগিতায় শীর্ষস্থানে দেখা যায় বাংলাদেশের নাম। প্রতিযোগিতায় নয়টি প্রোগ্রামিং সমস্যার মধ্যে সব কটি সমাধান করে প্রথম স্থান অর্জন করেন বাংলাদেশের আরিফুজ্জামান ও সোহেল হাফিজ। প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের বেশ কজন কম্পিউটার প্রোগ্রামার অংশ নেন। সাতটি সমস্যার সমাধান করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজোনেন্স দশম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাইমস দল ১৩তম স্থান অর্জন করে।

পাঁচটির সমাধান দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইল্যুমিনেটর ২৬তম ও নভিস দল আছে ২৮তম স্থানে। চারটি সমস্যার সমাধান করেছেন দুই জন। তিনটি সমাধান দিয়েছেন বাংলাদেশের আরও দুইটি দল। আরিফুজ্জামান ও সোহেল হাফিজ দুজনই ২০০৮ সালের এসিএম আন্তর্জাতিক কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার (আইসিপিসি) চূড়ান্ত পর্বে অংশ নেন। সোহেল বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে পিএইচডি করছেন।

আর বাংলাদেশে অবস্থানরত সফটওয়্যার প্রকৌশলী আরিফ কিছুদিনের মধ্যেই গুগলের মাউন্টেন ভিউ কার্যালয়ে যোগ দেবেন। এসিএম আইসিপিসির চূড়ান্ত পর্বের তরুণ বিচারক শাহরিয়ার মঞ্জুর তাঁদের অভিনন্দন জানিয়েছেন। বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের প্রোগ্রামাররা তাঁদের এই সাফল্যে অনুপ্রাণিত হবে, এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
।