all in one
পৃথিবীর নানা রকম প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য সে যে শুধু তার বাবা-মাকে প্রশ্ন করে আর হাতে-কলমে পরীক্ষা করে দেখে সেটা সত্যি নয়,সে খাঁটি বিজ্ঞানীর মতো অনেক পড়াশোনা করে। মা তাকে গল্প শোনালে সে চোখ বড় বড় করে মুগ্ধ হয়ে গল্প শুনে। বানিয়ে বানিয়ে গল্প বলতে একসময় রিতুর রসদ ফুরিয়ে গেল। তখন সে বই থেকে বল্টুকে গল্প শোনাতে শুরু করল,আর সেটাই হল সর্বনাশ। বইয়ের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে গল্পটা শুনতে শুনতে কিভাবে কিভাবে যেন বল্টু পড়া শিখে গেল,সে কোনো অক্ষর চেনে না কিন্তু পড়তে পারে।
এর থেকেও বিচিত্র ব্যাপার আর কি হতে পারে।
বল্টুর সব সময়ের সঙ্গী নান্টু কখনো রাগ করে না। তার ভেতর রাগ-ক্রোধ এসব কিছু নেই। ছয় বছরের এই ছোটখাটো মানুষ পুরোপুরি একজন দার্শনিক। যদি ছোট বাচ্চাদের দাড়ি গজানোর উপায় থাকত,তাহলে দেখা যেত করি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মত নান্টুর লম্বা লম্বা পাকা দাড়ি।
নান্টুর পাকা দাড়ি নেই সত্যি,কিন্তু তার কথাবার্তা-ভাবভঙ্গি কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের থেকে কোন অংশে কম নয়।
এই দুই ক্ষুদে বিজ্ঞানী আর দার্শনিককে নিয়ে নানা বিস্ময়কর ঘটনায় সাজানো মজার উপন্যাস "নাট বল্টু"।
ডাউনলোড
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।