আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দিব্যি বহাল তবিয়তে তিনি --- কপি পেসট---প্রথম আলো



চিকিটসকেরা তাঁর নাড়ি পরীক্ষা করতে গিয়ে অবাক। হূৎকম্পন কই? অথচ তিনি দিব্যি বহাল তবিয়তে আছেন। চিকিৎসকদের ভিরমি খাওয়ানো এই ব্রিটিশ যুবকের নাম অ্যালান বেলমন্ট (২৪)। তিনি এত মোটা যে, চিকিৎসকেরা স্টেথোস্কোপ ও আলট্রা-সাউন্ড মেশিনের মাধ্যমে তাঁর নাড়ির স্পন্দন পাননি। এ কথা বেলমন্টকে জানানোর পর তিনি নিজেই আঁতকে ওঠেন।

অবাক হয়ে ভাবেন, হূৎকম্পন ছাড়া বেঁচে আছেন কী করে? যুক্তরাজ্যের ওরসেস্টারের বাসিন্দা বেলমন্ট সম্প্রতি স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে গেলে এ ঘটনা ঘটে। অস্বাভাবিক মোটা বেলমন্টের ওজন এখন ২১৬ কেজি। তাঁর শরীরে এত পুরু হয়ে চর্বি জমেছে যে, এই পুরুত্ব ভেদ করে হূৎপিণ্ডের স্পন্দন উদ্ধার করা আধুনিক চিকিৎসাযন্ত্রের পক্ষে সম্ভব হয়নি। বেলমন্ট বলেন, ‘গত মাসে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে রয়্যাল ওরসেস্টারশায়ার হাসপাতালে যাই। চিকিৎসকেরা আমাকে পরীক্ষা করে জানান, নাড়ি পাওয়া যাচ্ছে না।

এতে ভীষণ ভড়কে যাই। আতঙ্ক ছেঁকে ধরে—মারা গেলাম নাকি! আমাকে আশ্বস্ত করতে চিকিৎসকেরা শেষে আলট্রা-সাউন্ড যন্ত্র দিয়ে হূপিণ্ড পরীক্ষা করেন। অন্তঃসত্ত্বা নারীর বেলায় এ যন্ত্র ব্যবহার করা হয়। তবে ওই ঘটনা আমার জীবনে ব্যাপক পরিবর্তন এনে দিয়েছে। ’ বেলমন্ট এখন ওজন কমিয়ে আবার স্বাভাবিক জীবনে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

অস্বাভাবিক স্বাস্থ্যের জন্য কোথাও চাকরি হচ্ছে না তাঁর। অক্ষম ব্যক্তির পুনর্বাসন ভাতা হিসিবে প্রতি মাসে তিনি ২৬৭ পাউন্ড করে পাচ্ছেন। ডেইলি মেইল অনলাইন।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।