আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

এমন কের হারেত হেব কলপনা কির নাই,,,ইংেলনড অিধনায়ক

I am also expert in body builder.

অ্যাশেজ বিজয়ের পর সবাই ইংল্যান্ড দলকে বিশ্বকাপে ফেবারিটের মর্যাদা দিয়েছিল। এর সঙ্গে যোগ হয়েছিল গত বছর ক্যারিবীয় মাঠ থেকে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপার উদ্দীপনা। কিন্তু অ্যাশেজ জিতে দলটি যে ভেতরে ভেতরে কতটা ক্লান্ত ছিল, তা দিবালোকের মতোই উন্মোচিত হয়ে গেছে বিশ্বকাপের প্রতিটি ম্যাচে। প্রথমে আয়ারল্যান্ডের কাছে পরাজয়, এরপর বাংলাদেশের কাছে হেরে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল যাত্রাকেই বন্ধুর করে ফেলেছিল অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের দল। ভারতের বিপক্ষে দুর্দান্ত এক টাই এবং দক্ষিণ আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে কৃতিত্বপূর্ণ জয় দিয়ে শেষ পর্যন্ত কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে এলেও দলের শেষটা হলো বজ্রাহতের মতোই।

কলম্বোয় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১০ উইকেটে হেরে যেন ক্লান্ত-শ্রান্ত ইংলিশ দল হাঁপ ছেড়ে বেঁচেছে। ‘হাঁপ ছেড়ে বাঁচা’র প্রসঙ্গটি হঠাত্ করে আসেনি। কালকের ম্যাচে সব সময়ই মনে হয়েছে, খেলাটি শেষ হলেই যেন বাঁচেন স্ট্রাউস, সোয়ানরা। ইংলিশদের শরীরী ভাষাতেই ফুটে উঠছিল ক্লান্তির বলিরেখা। ম্যাচ শেষে প্রথাগত সংবাদ সম্মেলনে আলোচনারও বিষয় হয়ে উঠল ব্যাপারটি।

সবাই সবকিছুকে এক পাশে রেখে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন ইংলিশ দলের ক্লান্তি নিয়ে। অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসও আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়ে দিলেন, অ্যাশেজ সিরিজের পর শারীরিক ক্লান্তিই বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বাজে পারফরম্যান্সের মূল কারণ। স্ট্রাউস বলেন, ‘এ মৌসুমটা আমাদের জন্য খুবই ক্লান্তিকর ছিল। অ্যাশেজ সিরিজের জন্য তিন মাস অস্ট্রেলিয়া কাটাতে হয়েছে। এরপর দেশে ফিরে মাত্র চার দিনের ব্যবধানে বিশ্বকাপের জন্য উপমহাদেশ আমাদের রওনা দিতে হয়েছে।

আমরা পরিবারের সঙ্গে বেশি দিন সময় কাটাতে পারিনি। এটার একটা প্রভাব পড়েছে দলের পারফরম্যান্সে। ’ বাংলাদেশের বিপক্ষে পরাজয়ের পরপরই কথা উঠেছিল, ওয়ানডে দলের অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিচ্ছেন স্ট্রাউস। ব্যাপারটি নিয়ে এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেননি বলেই জানালেন স্ট্রাউস। তিনি বলেছেন, ‘ইংল্যান্ড ও ক্রিকেটকে এখনো আমার অনেক কিছু দেওয়ার আছে।

তবে দেশে ফিরে আমি নির্বাচকদের সঙ্গে বসে সবকিছু চূড়ান্ত করব। দেশের জন্য যেটা সবচেয়ে ভালো হবে, সেই সিদ্ধান্তটি নিতে পারব বলে আশা রাখি। ’ রয়টার্স।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।