আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আমাদের দুই নেত্রী যদি সেদিন বাংলাদেশ ইংল্যান্ড খেলাটা পাশাপাশি বসে দেখতেন তাহলে কি না হত?

এখানে উদ্ভট কিছু লেখা পাওয়া যেতে পারে। ভালো না খারাপ লাগলো জানাবেন প্লিজ।
ভারত পাকিস্তান সম্পর্কটা ১৯৪৭ এর সময়ও ভাল ছিলনা! সেটা পরবর্তীতে ১৯৬৫,১৯৭১ আর কাশ্মীর সহ অন্যান্য কারনে সম্পর্কটা আরও খারাপ ই হয়েছে। এখনো তাদের মাঝে মাঝেমাঝে যুদ্ধ হয়; সে যুদ্ধ অস্ত্রের নয়, ক্রিকেটের। যা তাদেরকে নিয়ে যায়, এক ময়দানে।

আর যে যুদ্ধে অস্ত্র নেই, সেখানে কিভাবে অমঙ্গল হয়? তাইতো যখন ভারত পাকিস্তান ক্রিকেট হয় তখন এ দুদেশের মানুষের মাঝে আসে এক অন্যরকম আনন্দ। তার সব ভুলে একসাথে হয়। বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সেমিফাইনালে ভারত-পাকিস্তানের খেলা একসঙ্গে বসে দেখবেন মনমোহন সিং ও ইউসুফ রাজা গিলানি। আগামী বুধবার পাঞ্জাবের মোহালি স্টেডিয়ামে এ খেলা হবে। খেলা উপভোগের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানান।

(Click This Link) এর আগেও বেশ কয়েক বার এমনটা হয়েছে। নিশ্চয়ই এমন আসরে পাশাপাশি বসে থাকা প্রধানমন্ত্রী দের মাঝে এক ভাল সম্পর্ক তৈরি হবার সম্ভাবনা থাকে। আশা করি এমন মুহূর্ত ভারত পাকিস্তান সম্পর্ক এর উন্নতি সাধনে সক্ষম হবে। এতোটা ভাব্বার পরে মনে হয়, আমরা কি কিছু মিস করলাম? আমাদের দুই নেত্রী যদি সেদিন বাংলাদেশ ইংল্যান্ড খেলাটা পাশাপাশি বসে দেখতেন, তাহলে কি না হত? অনেক কিছুই হতে পারতো; পাশাপাশি বসে থাকা দুই জন মানুষের চাওয়া গুলা যদি এক হয়, তবে তাদের মাঝে অবশ্যই একটা বন্ধুত্ব হবার সম্ভাবনা থাকে। সত্যি আমরা সেই সুযোগটা মিস করেছি।

আশা রাখি বাংলাদেশের ক্রিকেট তাদের দুজনকে ভবিষ্যতে পাশাপাশি বসে একি কামনা করার মত ক্ষণের সৃষ্টি করবে এবং তাদের মাঝে তৈরি হবে নিবিড় সখ্যতা। (আশা ত করা যায় তাদের মাঝে দন্দের কিছুটা অবসান হত বা হতে পারে এভাবে)।
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।