রানিং এন্ড রানিং...
৮ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্পের পর ১০ মিটার উঁচু সুনামিতে ৫৭৩ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করেছে প্রশাসন। নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
শুক্রবারের ভয়াবহ ভূমিকম্প ও সুনামিতে ৮০ লাখের বেশি বাড়ি-ঘরের বিদ্যুত, মোবাইল ও ল্যান্ড ফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। গ্যাস সরবরাহ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে প্রচণ্ড শীতের মধ্যে তিন লাখেরও বেশি বাড়ি-ঘরে তাপ দিতে পারেনি অধিবাসীরা।
এদিকে উদ্ধারকাজ দ্রুত করতে জাপানের হাজার হাজার সেনা সদস্যকে দুর্গত এলাকায় পাঠানো হয়েছে।
সেনাবাহিনীর তিনশ’ বিমান এবং ৪০টি জাহাজ উদ্ধারকাজে অংশ নিয়েছে। এছাড়া প্রশান্ত মহাসাগরের উপকূলীয় দ্বীপ হানসুতে নৌবাহিনীর ২০টি ডেস্ট্রয়ার এবং বিমান বাহিনীর যুদ্ধবিমান উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেছে।
শুক্রবার জাপানে আঘাত হানা ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় উপকূল থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে এবং ২৪ কিলোমিটার গভীরে। এই ভূমিকম্প মাত্রার দিক থেকে ১৯২৩ সালের ৭ দশমিক ৯ মাত্রার গ্রেট কান্টো ভূমিকম্পকে ছাড়িয়ে গেছে। ওই ভূমিকম্পে টোকিও এলাকায় প্রায় এক লাখ ৪০ হাজার মানুষ নিহত হয়।
১) ক্ষতিগ্রস্থ সেন্দাই শহরের কিছু ছবিঃ
২) জাপানের অন্য শহরের কিছু ছবিঃ
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।