মানুষ আসে মানুষ যায় কিন্তু সময় যায় চিরতরে
বার বার কেনো শফিউলকে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ এর দাবীদার থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে? বুঝিনা ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ এর মানদন্ড কি? ১০০বল খেলে ৬০রান করা নাকি দলের বিপর্যয়ে হাল ধরে গুরুত্বপুর্ন ২৪রান করে দলকে নিশ্চিত পরাজয় থেকে টেনে তুলে জয়ের স্বাধ পাইয়ে দেয়া? ইমরুলের ৬০রানের সঙ্গে ১টা ক্যাচ যদি বিবেচনায় আসে-তবে শফিউলের শিকার করা উইকেট কেনো বিবেচনা করা হবে না? গত ম্যাচেও দেখা গেলো একটা অসাধারন ক্যাচ নিয়ে তামিম ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ হলো, এ ম্যাচেও হলো ঠিক তাই।আয়ারল্যান্ডকে গুড়িয়ে দেয়া শফিউলের বোলিং কেনো উপেক্ষিত হলো তার কোনো কারন বুঝতে পারলাম না। আবার আজকের ম্যাচ যখন হাতছাড়া হতে চলেছিলো,আমাদের ব্যাটস্ম্যানেরা আসা যাওয়ার মাঝেই ব্যাস্ত হয়ে উঠাছিলো-গ্যালারী ছেড়ে দর্শকেরা বাইরে চলে যাচ্ছিলো-সর্বপরি বাংলাদেশের ১৬কোটি মানুষ যখন আরেকটি পরাজয়ের লজ্জায় ডুবতে যাচ্ছিলো-ঠিক তখনি জ্বলে ওঠে শফিউলের ব্যাট।হতাশার রঙ বদলে উড়িয়ে দেন বিজয়ের বারতা-এমন হার না মানা একটা ইনিংস খেলেও যদি বার বার শফিউলকে উপেক্ষিত হতে হয় ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ এর স্বীকৃতি পেতে,তাহলে কি ন্যায় বিচার বলে বিবেচিত হয়? জানিনা বিচারক যারা-যারা নির্বাচন করেন ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ-তারা কোন বিচারে একজন শফিউলের পাওনা পুরস্কার অন্যজনকে দেন।
শুধু এ টুকুই বলব-শফিউল,তোমাকে ওরা বঞ্চিত করলেও-জনতার বিচারে তুমিই ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ-তুমি ম্যান অফ দ্যা বাংলাদেশ
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।