আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ডঃ ইউনুসের কেইস নিয়া আইনজীবিদের অতি আবেগ এবং অযথা বয়ান



কি কারনে ডঃ ইউনুস কোর্টে গেলেন তা আমার বোধগম্য নয়। এই ধরনের একটা কেইস যা বয়সের উপড়ে নির্ভরশীল তার আইনি লড়াই সরাসরি বলে দেয়া যায় এবং তা করাই ভাল। ধরুন বাংলাদেশের চাকুরীজীবীদের নিয়ম মতে ৬০ বছরের বেশী থাকা আইনত না। এই বিষয়ে সিদ্বান্ত নিতে কোর্টের কাছে যেতে হয় না। বাসায় বসেই নেয়া যায়।

আমাদের আইনজীবিরা এই ধরনের কেইস নেন মিডিয়াতে ফোকাস করার জন্য। সেই কেইসের কোন মেরিট নাই উন্নত বিশ্বে সেই কেইস আদালতে উপস্থাপনা করেন না আইনজীবিরা। কারণ একজন আইনজীবির সুনাম হ্য় তার প্রোফাইল দেখে কতটা কেইস করেছেন এবং কতটায় জয়ী হয়েছেন। আমাদের দেশে এর বালাই নাই। উন্নত বিশ্বে মেরিটলেস কেইস আনলে আদালত আইনজীবিদের ভর্সনা করে তা দেখার সৌভাগ্য আমার হয়েছে।

সাথে জরিমানা। এই জরিমানা হয় কতজন লোক কেইসের পক্ষে কাজ করেছে এবং বিচারপতিদের খরচও হারু পার্টির দিতে হয়। আমাদেরে বিচারপতিরা যুক্তিতর্কের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন এই কেইসে যার দরকার ছিলনা। আপিল দেখে যদি সরাসরি দেশের আইন বিরুদ্বে হয় একটি কথা না বলেই রায় দিয়ে দেয়াই ভাল। কিন্তু আমাদের বিচারপতিরা এরকম একটা মেরিট লেইস কেইস কে ৩ দিন ঝুলিয়েছেন কি কারণে।

আইনজীবি সারা হোসেন বলেন আজ দেশের মানুষের দূঃখের দিন--কেন গো আপা কেন-একটু বলেন। রোকনউদ্দিন মাহমুদ নোবেল বিজয়ী আমেরিকান রাষ্ট্রদূত কি বলেছেন এই সব অপ্রোয়জনীয় কথা বলে রাষ্ট্রের অর্থ নষ্ট করেছেন। সবচেয়ে বেশী হাস্যকর ছিল আমাদের এর্টনী জেনারেল মাহবুব আলমের অযোচিত কথা তিনি কেন যে অপ্রাসাঙ্গিকভাবে শেখ হাসিনা এবং সন্তু লারমার নোবেল পাওয়া উচিত ছিল বলেছেন তা ভাবলে এই লোকটাকে আবুল ছাড়া আর কি বলা যায়।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।