কি চমৎকার এতদিন মা বলেছেন এখন যোগ হয়েছে ছেলে>>>>>>>>
এটি ইউনূসের এক বিশাল প্রতারণা'বলেছেন সজীব আহমেদ ওয়াজেদ।
কি মনে করেন ওনরা নিজেদের???
নিম্নে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়ের বক্তব্য তুলে ধরা হলঃ
'অননুমোদিত' পুনঃনিয়োগের কারণে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে অপসারণের সরকারি সিদ্ধান্তের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেছেন প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ।
অপসারণ বিষয়ে সরকারের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে বহু সংখ্যক ব্যক্তিকে ইমেইল করেছেন সজীব আহমেদ।
বেআইনিভাবে পদে থাকার অভিযোগে গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে নোবেলজয়ী ইউনূসকে অপসারণে বুধবার আদেশ দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে অপসারণের বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে বৃহস্পতিবার রিট আবেদন করেন ইউনূস।
ইউনূসের পাশাপাশি গ্রামীণ ব্যাংকের ১২ জন পরিচালকের নয় জন একই দিন হাইকোর্টের একই বেঞ্চে আরেকটি রিট আবেদন করেন। ওই আবেদনেও ইউনূসকে অপসারণের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়।
মুহাম্মদ ইউনূস গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তার প্রতি ব্যক্তিগত ক্ষোভ রয়েছে- প্রচলিত এরকম ধারণা ঠিক নয় বলে ইমেইলে মন্তব্য করেন সজীব।
তিনি বলেন, "[ব্যাংকটি] প্রতিষ্ঠা করেছিলো বাংলাদেশ সরকার। শুরুতে সরকারের ৬৫ শতাংশ মালিকানা থাকলেও ইউনূস তা ধীরে ধীরে কমিয়েছেন।
সরকারের এখনো ২৫ শতাংশ মালিকানা আছে এবং সরকার এর পরিচালনা পর্ষদের সিদ্ধান্তে ভেটো দেওয়ার অধিকার রাখে। "
নরওয়ের রাষ্ট্রীয় টেলিশিনে 'ইউনূসের অধীনে গ্রামীণ ব্যাংকে ব্যাপক আথির্ক অনিয়মের' খবর গতবছর প্রকাশ হয়- বলেন সজীব আহমেদ।
তিনি বলেন, গ্রামীণ ব্যাংককে দাতাদের দেওয়া প্রায় ১০ কোটি ডলার ইউনূসের তৈরি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ কল্যাণে স্থানান্তরের প্রামাণিক নথি প্রকাশ করে এই টেলিভিশন।
"নরওয়ে সরকার এ বিষয়টিকে প্রবল আপত্তি তোলে এবং সমঝোতা হিসেবে তিন কোটি ডলার ফেরত যায় [গ্রামীণ ব্যাংকে]। বাকি প্রায় সাত কোটি ডলার কখনো ফেরত যায়নি।
এ বিষয়ে সব যোগাযোগ করেছিলেন ইউনূস নিজে। "
এটি কোন ধরনের যুক্তি??????
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।