তিন পাহাড় তিন ঝর্নার দেশে- পর্ব এক
সকাল সকাল উঠেই রওনা দিলাম কেওক্রাডং এর দিকে । সাথে নিলাম রর্বাট নামের একটি মজার গাইড । প্রায় আড়াই ঘন্টায় পৌছালাম দার্জিলিংপাড়াতে । নাস্তা খেলাম সাথে চা আর কফিও পান করলাম । সুন্দর পাড়াটিকে বিদায় দিয়ে এগিয়ে গেলাম কেওক্রাডং এর দিকে ।
কেওক্রাডং যেন মহাসড়ক হয়ে গেছে । দেড় বছর পর গেলাম কেওক্রাডং এ । রীতিমত দোকান পাট হয়ে একাকার । কোন এক গর্ধবের কল্যানে সিড়ি হয়েছিল আগেই । এবার দেখলাম রেষ্টুরেন্ট ।
মিষ্টি কুমড়া আর ভাত খেলাম সবাই মিলে । আমাদের গাইড খেল মুরগী । দাম ভাত আর মিষ্টি কুমড়া ৫০/-টাকা আর ভাত আর মুরগী / খাশি মাত্র ১২০/- । ভাত শেষ করে কিছুটা সময় রেষ্ট করে রওনা দিলাম পাসিং পাড়ার পাস দিয়ে বাকলাই এর উদ্দেশ্যে ।
পাসিংপাড়াটি অনেক বড় জায়গা জুড়ে ।
পাড়াটি পাড় হবার পর দেখা যায় পাহাড়ের রুক্ষ রুপ ।
পাহাড়ি অনেক পথ পাড়ি দিতে যেয়ে ভুল করে ক্যাপিটাল পিকটি বাদ দিতে হলো । যদিও মাত্র ৫০০ ফিট দূর দিয়ে গেলাম আমরা ।
বাকলাই পাড়াতে যাবার আগে গোসল করলাম হিমশীতল ঠান্ডা পানিতে ।
পাড়াতে যেয়ে প্রথমেই ঘর ঠিক করলাম ।
এরপর চা পানের পালা । চা আর মিষ্টি টোষ্ট সাথে চানাচুর ।
আমাদের গাইড সিয়াম থানদুই পাড়া চেনেনা । তাই আমাদের একজন গাইড জোগাড় করতে হলো বাকলাপাড়া থেকে । সিমন নামের ছোট একটি ছেলেকে নিলাম গাইড হিসেবে ।
সন্ধ্যায় রান্নার আয়োজন করতে গেলাম । পেঁয়াজ কাটাতে সাহায্য করলো সবাই । আমি আবুবকর আর মৌরি মিলে রান্না বরলাম মজার খিচুরি আর সাথে ডিম ভাজা আর সালাদ ।
এবার ঘুমানোর পালা । আবার ঘুম...................( লেখাটি এডিট হবে ।
)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।