ধর্ম ব্যবসায়ীদের কাছে ধর্ম নিরাপদ না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ব্যবসায়ীদের কাছে দেশ নিরাপদ না। নাস্তিকেরা মৌলবাদীদের থেকে উন্নত মানুষ না।
জনেনেত্রী ৬০ বছর পরে রাজনীতি করবেন না কইছিলেন। কিন্তু তিনি কথা রাখেন নাই!!
এই দুই বছর আগে তিনি বলে ছিলেন ১০ টা দরে চাল দিবেন কিন্তু দুই বছর পর জননেত্রী অস্বীকার করিলেন!
আরেকবার তিনি (১৯৯৬) মক্কাতে হজ্জ করতে যাইয়া কইলেন নির্দিষ্ট সময়ের পুর্বে-ই নির্বাচন দিবেন কিন্তু পরে অস্বীকার করিলেন!!
এখন প্রশ্ন হইলো বঙ্গবন্ধুর পরিবার কি কখনো অবসরে যাইবে?? নাকি রাজনৈতিক ব্যবসা চালিয়ে যাইবে? রাজনীতি যদি ব্যবসা না হয় তাহলে ১৯৭১ সালে শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, শেখ সেলিম, শেখ জয়, শেখ আব্দুল্লাহ, শেখ তোফায়েল, শেখ জলিল মোটা কথা শেখ পরিবারের লেহনকারীরা তখন কত টাকার মালিক ছিলো এখন কত টাকার মালিক।
অথবা শেখ সুইস ব্যাংকে কত টাকা জমা হয়েছে? চেতনার নাম দিয়ে লুটপাট হবে আর সব কিছু শুধু তারিক ভাতিজার নামের উপর দিয়ে চলে যাবে তা তো হইবে না! শুনতাছি ভাগিনা শেখ জয় এয়ারটেলের লগে ডিল মারা মারি করে দেশের ুন মারছে।
আইন কারো উর্ধ্বে যে নয় তা ডা. ইউনুসের মাধ্যমে প্রমানিত হইলো কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো শেখ হাসিনা এবং তার পরিবারের দুর্নীতির মামলা গুলা কিভাবে আইনের উর্ধ্বে চলে যায়?
মামলার আগে-ই সুধাসদন থেকে গনভবনে রায় লিখা হয়ে যায়। আর কুদ্দুস মাখন শুধু পড়ে শুনায়। তাই ইউনুসের উচিত নয় মামলা মামলা খেলা। কত চাটুকার চাটতাছে চেতনার নাম লয়ে শেখ হাসিনা ফুটুস( ক্ষমতাহারা ) সব গুলাই হারিয়ে যাবে ভারত মাতার আচলে আবার ফিরিয়া আসার জন্য বিডিআর নয়তো আর্মি হত্যার লিজ লয়ে আসিবে চেতনার বগল বাজিয়ে.......
পরিবারতন্ত্র নিপাত যাক।
গনতন্ত্র মুক্তিপাক।
চাটুকারতন্ত্র নিপাত যাক।
মানুষের অধিকার মুক্তিপাক।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।