এই রায়ে প্রমানিত হল জামাত শিবির কোন ইসলামিক দল নয়। এরা হল ধর্ম ব্যাবসায়ী। একটি ফ্যাসিস্ট সন্ত্রাসি দল।
এটা নতুন কিছু না।
জামাত পাকিস্তান আমলেও দু দুবার নিষিদ্ধ হয়েছিল! দাঙ্গা বাধিয়ে আহমদিয়া হত্যার দায়ে।
ফাঁসির রায় হয়েছিল জামাতের আমির মাওলানা মাউদুদির। ভারতে ভারতীয় জামাতও কয়েক বার নিষিদ্ধ হয়েছিল। লন্ডন জামাতও নিষিদ্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছিল।
বাংলাদেশ অনেক উদার রাষ্ট্র
এই রায়ে শুধু নিবন্ধন বাতিল হয়েছে, নিষিদ্ধ হয়নি।
জামাত আপত্তিকর অংশগুলো সংসোধন করে আবার নিবন্ধন চেয়ে আবেদন করলে নিবন্ধন পাবে।
তাদের কাছে এটা কোন ব্যাপার না। ২০০৮ এও নাম পরিবর্তন করে ও শর্ত পুরনের অংগিকার করে নিবন্ধন রক্ষা করতে হয়েছিল। এরা প্রয়জনে বাপের নামও পরিবর্তন করতে পারে!
আলোচিত রায়টি আপিলযোগ্য, অর্থাৎ আপিল দায়ের করেও তারা চলতে পারবে।
নির্বাচন কমিশন বলছে রায় পেয়ে পড়ে বুঝে নিবন্ধন বাতিল করবেন। বা আপিল রায় পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন।
পুর্নাংগ রায় এখনো হয় নি, ৩ জজের ১ জনের ভার্ডিক্ট এখনো বাকি।
ইতিমধ্যে জামাত আপিল করার সময় পাচ্ছে। আপিলে হারলেও সমস্যা নেই, শর্তগুলো সংসোধনের সময় চেয়ে স্টে অর্ডার পেলে নির্বাচনও করতে পারবে।
জামাত আবার ফিরে এলেও এটি একটি ফ্যাসিস্ট সন্ত্রাসি দল হিসেবেই চিহ্নিত থাকবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।