falgun দেশের এই কঠিন বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে গত চার বছর টেন্ডারবাজি, অস্ত্রবাজিতে জড়িত ছাত্রলীগ, যুবলীগ কোথায়? হাইব্রিড আওয়ামী লীগাররা কী করছেন? যারা টিভির লাইসেন্স ব্যবসা, ব্যাংকের লাইসেন্স, শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারি করেছেন তারা কোথায়? তারা কেন নিরীহ মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারছেন না। মানুষের মনে অনেক প্রশ্ন। আমার এক বন্ধু বললেন, দেশের মানুষ এখন চার পক্ষের কাছে জিম্মি। প্রথম. জামায়াত-শিবির, দুই. শাহবাগ, তিন. আওয়ামী লীগ, চার. বিএনপি। সবাই যার যার রাজনীতি করছে।
নিরীহ মানুষের পক্ষে কেউ নেই। আইনকানুনের বালাই নেই। সাধারণ মানুষ কোনো বাড়াবাড়ি পছন্দ করছে না। মানুষ শান্তি চায়। স্থিতিশীলতা চায়।
অব্যাহত গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা চায়। বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িক চেতনা যে কোনো মূল্যে ধরে রাখতে হবে। কোনো মহলের উসকানি-হানাহানি-সংঘাত কাম্য নয়। দেশটা কোনো ব্যক্তি-গোষ্ঠীর নয়। ১৬ কোটি মানুষের।
মনে রাখতে হবে, ইসলাম শান্তি ও স্থিতিশীলতার ধর্ম। সবাইকে সহনশীল হতে হবে। পরমতসহিষ্ণু হতে হবে। কোনো পক্ষের কোনো বাড়াবাড়ি মেনে নেওয়া যায় না। জনগণের জানমালের নিরাপত্তার দায়িত্ব সরকারের।
নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব জনগণেরও। এ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই হবে। বিশেষ করে দেশের সংখ্যালঘু নাগরিক বাংলাদেশে যাদের সাংবিধানিকভাবে সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে এবং আমাদের ধর্ম ও মানবিকতা যাদের সুরক্ষা করার দায়িত্ব দিয়েছে, আসুন আমরা বিপদের দিনে তাদের পাশে দাঁড়াই। কবির কণ্ঠে কণ্ঠ মিলিয়ে বলি, মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।