খান জাহান আলী বিমান বন্দর, মংলা- খুলনার মাঝামাঝি স্থানে ১৯৯২ সালে তৎকালীন সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেছিলেন তার পর ১৯৯৬ সালের সরকার ক্ষমতায় আসার পর অর্ধেক কাজ করে। ২০০১ এ আবার নতুন সরকার আসালো আবার তারা চলে গেল, কেটে গেল ২০ বছর। আবার নতুন সরকার ক্ষমতায় কিন্তু খানজাহান আলী বিমান বন্দরের কাজ আর এই জীবনে হবে কিনা তা উপর ওয়ালা জানে। আর আমরা ঐ এলাকার জনগন মনে করি এই প্রকল্পের অর্থ যা লুট করার দরকার ছিল তা সবাই মনে হয় হরি লুট করে ফেলছে । এতো একটা উদাহনর দিলাম, হয়ত এমন আরো অনেক উদাহরন আপনাদের কাছে আছে।
তাই পুরাণো যে সব বিমান বন্দর অথবা যে সব উন্নয়ন প্রকল্প অর্ধেক কাজ হবার পর বন্ধ হয়ে আছে তা বাদ দিয়ে নতুন করে বিমান বন্দর করার মানে হলো রাষ্ট্রের টাকা আবার লুটপাটের পায়তারা। যে দেশে প্রতি বছর লক্ষ্ লক্ষ বেকারত্ব সৃষ্টি হয়, সেখানে নতুন কর্মসংস্থানের কথা না ভেবে অমূলক উন্নয়নের কথা ভাবনা চরম স্বার্থপরতা ও মূর্খতার নিদর্শন। বিগত সরকার লুট করেছে তাই আমাদের ও তার চেয়ে বেশী লুটপাট চালাতে হবে তা না হলে রেকর্ড ভাঙ্গবে কি করে এমন মানসিকতা যারা পরিহার করতে পারেনা তারা আমাদের দেশের রাজনীতিবিধ (!) বা রাজনীতিক (!)। তাই আমার মনে হয় তাদের নামটা পরিবর্তন করা দরকার। জাত ও জাতির সাথে বেইমানি যারা করে তাদের রাজনীতিক বলা যায় না।
বড় জোর জাতীয় কুত্তারবাচ্চা অথবা জাতীয় বেজম্মা রাখা সমীচিন বলে মনে হয়। সুতরাং আর একটা নাম পরিবর্তন করার দাবী তুলতে চাই ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।