একজন ইউনুস খান বেঁচে থাকতে চান গণ মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং উদ্যেগ গ্রহণের মাঝে।
বিমানবন্দর আমাদের জাতীয় দাবি। প্রতিটা থানায় থানায় বিমানবন্দর করা হোক। এই দাবিতে সোচ্চার হওয়া প্রতিটা দেশপ্রেমিক সুনাগরিকের একান্ত কর্তব্য বলে আমি মনে করি।
ভেবে দেখুন বিমানবন্দর দেখার জন্য কাউকে আর কষ্ট করতে হবে না।
বাড়ির পাশে বিমানবন্দর। আহা! ভাবতেই মনটা ভরে উঠে। আকাশ জুড়ে বিমান আর বিমান।
দুর্মোখেরা বলে যে দেশের বিমান রানওয়ে ছেড়ে ধান ক্ষেতে ধান চাষ করতে চলে যায় সেই দেশের বিমানবন্দর গুলোর সংস্কার না করে নতুন করে বিমানবন্দর কেনো?
এই সব কথায় কান দিবেন না। দুর্মোখেরা এমন বলেই থেকে।
ভেবে দেখুন বিমানের পুওওওওওও শব্দ শুনে সকালে ঘুম ভাঙবে আবার রাতে পাউওউওউওউওউও শব্দ শুবে ঘুমাতে যাবেন। আহা! কিনা সমধুর সে সুর!
যে দেশে জনসংখ্যার চাপে কৃষি জমি কমে যাচ্ছে সেখানে আবার কৃষি জমি কমানোর হেতু কি?
কৃষি জমি কমে গেলে আমরা খাবারের অভাবে বিমানের ঝলকানী দেখে কাটাবো। বিমানের কাবাব খাবো, চাকাগুলো দিয়া নেহারী খাবো। পাখাগুলো দিয়ে স্যুপ বানালে কতইনা চমৎকার হবে।
দুর্মোখেরা হয়তো বলবে যে দেশে বিমানের অভাবে ফ্লাইট শিডিউল ঠিক থাকেনা সেখানে নতুন বিমান ক্রয় না করে নতুন বিমানবন্দর কেনো?
শিডিউলের খেতা পুড়েন।
তা-না হয় পুড়লাম কিন্তু বিমান না থাকলে স্যুপ, নেহারীর কি হবেগো? আহা ভড়কান কেনো? তখন না হয় বিমান বন্দরের রানওয়েতে রৌদ্রস্নান করবেন। ইটগুলো খুলে সাভারের ঐ যৌনডাক্তারের কাছে বিক্রি করে দিবেন। যে ডাক্তার কিনা ইটের গুড়া দিয়ে যৌনরোগের সালশা বানাতো। আমি নিশ্চিত সে ডাক্তার আপনাকে বিনামূল্যে কয়েকটা সালশাও দিবে।
এত্তোসব সুবিধা চিন্তা করে আমাদের এক দাবি, এক স্লোগানের দাবি তোলা উচিত।
খাই বা না খাই
বিমানবন্দর চাইই চাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।