amra shudu klanto na ,We are dead .Our bodies are walking , eating , sleeping and doing other biological activity just on animal instinct .Our souls have been lost some where ,Trust and faiths just vanished .Our behavior becomes worse than dog .One dog ca
(কি /বি ? )ভিন্ন ধারার চলচিত্র (চিত্রকল্প / কল্প চিত্র)
চলচিত্রের (অন্তত বাংলাদেশে দুটি ঘরানা )আছে । বানিজ্যিক আর ভিন্ন ধারার চলচিত্র । আজকে আমি এ ধারার বা ঘরানার তর্ক বিতর্কে না গিয়ে আমার বুঝার জন্য চলচিত্র গুলোকে মোটা দাগে ২ ধারায় ভাগ করি যে সকল চলচিত্র মুলত সারা দেশের সিনেমা হলে মুক্তি পায় এবং সিনেমার সবচে বড় দর্শক অংশ দেখতে পায় এবং যায় এবং যার নির্মান এবং নানাবিধ কর্মকান্ড এফডিসি কে ঘিরে এবংএ সকল ছবির নির্মাতা পেশাদার চলচিত্র নির্মাতা (অপেশাদার বুদ্ধি জীবী ) ঝন্টু পল্টু রা
আরেক ধারায় এফ ডিসির বাইরের অপেশাদার চলচিত্র নির্মাতা (পেশাদার বুদ্ধি জীবী ) যারা ছ্যানেল , কিংবা আর্ন্তজাতিক চলচিত্র উঃসব , স্বপ্ন পূরন (নচিকেতার আমি ডিরেক্টর গান মনের ব্যাকগ্রাউন্ডে বাজে সবসময় ) কিংবা একাডেমিক বা বুদ্ধি বিত্তিক চুলকানি থেকে ছবি নির্মান করেন
প্রথম গ্রুপ (নির্মাতা) মুখে কিছু বলেন না যা বলার ওনাদের চলচিত্রে ই দেখান
আর দ্বিতীয় গ্রুপ মুখে বলেন বিস্তর কিন্তু চলচিত্রে দেখান কিছুই না
এবং প্রথম গ্রুপকে অভিযুক্ত করেন বাস্তব বিবর্জিত, স্থান কাল হীন , উদ্ভট পোষাক এবং আরো নানা বিধ কু দোষে দুষ্ট হিসেবে । কিন্তু তাহার যা প্রসব করেন সে রকম সাম্প্রতিক একটি হলো মেহেরজান। এর কাহিনি এবং অন্যান্য আংগিক নিয়ে ইতমধ্যে পর্যাপ্ত আলোচনা হয়েছে সুতরাং এটি উপরের কোন দোষ হতে মুক্ত সেদিকে গেলাম না
একপিছ মেহেরজান
চলচিত্র ইতিহাস নয় সুতরাং একপিছ মেহেরজান নির্মিত হইতেই পারে ।
তাহাতে কাহারো আপত্তি থাকিতে পারিত না যদি না এ ছবির নির্মাতা দ্বিতীয় গ্রুপ এর না হতেন । যদি পেশাদার চলচিত্র নির্মাতা (অপেশাদার বুদ্ধি জীবী ) হতেন;
না তিনি অপেশাদার চলচিত্র নির্মাতা (যিনি বিয়া পুক আন্ত এবং আর্ন্তর জাতিক গবেষনা করিয়া ) এ চলচিত্র খানা উপহার দিয়াছেন ।
এখানে ব্যপক গোলযোগ উপস্থিত হইলো ।
তাহা হইলে বিবেক ও চিন্তার স্বাধীনতা কিংবা ডিম তা দিয়ে তাহা হইতে বাচ্চা ফুটানোর মতো কৌতুহলের (টমাস আলভা এডিসন নাকি বাল্য কালে এবমবিধ করিয়াছিলেন বলিয়া জনশ্রুতি আছে ) াথবা ভিন্ণ আংগিকে দেখার প্রচেষ্টার কি হইবেক?
শিল্প সাহিত্য বা চলচিত্রের বিষয় (subject) আমার মতে দু ধরনের :
এক অতি সাধারন ব্যক্তি বা বস্তুটি যাহা নিত্যদিন চোখের সামনে থাকলে ও চোখে পড়ে না শিল্প সাহিত্যিক রা তাকে চোখের সামনে তুলে ধরেন
আরেক সবচে ব্যতিক্রম যে ব্যাক্তি বা বস্তু তা ।
এইখানে মনে হয় এ চলচিত্রের নির্মাতা "আরেক " এর দিকে গিয়াছেন ।
কিন্তু যেখানে এখন ও এক নিয়ে যথার্থ কিছু হয়নি আরেক নিয়ে মাতামাতি টা হযম করা প্রগতিশীলদের পক্ষে ও কটিন হওয়াটা স্বাভাবিক । আর তিনি একই চলচিত্রে এত বেশী আরেক এর বিন্যাস এবং সমাবেশ ঘটিয়েছেন যে এ টি চলচিত্র না থেকে আরেক এর সংগ্রহশালা (Museum ) এ পরিনত হয়েছে ।
মুক্তি যুদ্ধ কদুর তেল
আগেও হয়তো ব্লগে উক্তিটি চালু ছিল কিন্তু মেহেরজান নিয়ে বিতর্কে (আলোচনা কিংবা সমালোচনা বলা ভালো ) যে উক্তিটি সামনে এসেছিল
"মুক্তিযুদ্ধ কদুর তেল না যে ইচ্ছা হলো মাথায় মাখবেন, আর ইচ্ছা হলো হস্তমৈথুন করবেন। "
তা হলে মুক্তিযুদ্ধ কি ? মুক্তিযোদ্ধা কারা ?
তার উত্তরে পেলাম
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা পাইলস ও পলিপ চিকিৎসালয়
সুতরাং রুবাইয়াত না হয় উনার পিতার এবং তার দলের মুক্তিযুদ্ধের অবদান স্বরুপ এক খানা ফানটাসি না হয় বানাইলেন ই ।
ভক্তের বন্দনা যদি ভূল হয় তার সমস্ত ভক্তিই কি বৃথা যায় ???????????/
০ ডিগ্রী ও ৩৬০ ডিগ্রীর পার্থক্য
এবং বরাবরের মত আবার প্রমানিত হইল কি সুশিল কি মোল্লা বিরুদ্ধ বাদিদের গলা টিপিয়া হত্যা কিংবা কতল প্রক্রিয়ায় ভিন্নতা ব্যতীত সকলের ভাব আবেগ সবই একই রকম ।
শুধুমাত্র বিরোধী পক্স যখন এ রকম আচরন করে তখন তাকে মানবতা বিরোধী , অমানবিক কিংবা মুক্ত চিন্তা কিংবা সত্যের কন্ঠরুদ্ধ করার প্রচেষ্টা মনে হয় ?
বাস্তব জগতে বৃত্তের ০ ডিগ্রী ও ৩৬০ ডিগ্রী পাশাপাশি থাকে যদিও তারা পুরোই আলাদা
আমার কৈফিয়ত :
১. চলচিত্র খানা দেখা ছাড়া এ নিয়ে কোন মন্তব্য করা উচিত নয় কিন্তু (চলচিত্র খানা প্রদর্শন যেহেতু আপাতত বন্ধ সেহেতু না দেখে মন্তব্য করলাম )
২. মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কোন কথায় ( কথায় নন কু কথায় )যারা আবেগের ভারে ভারাক্রান্ত হন তাদের কে বলি মুক্তিযুদ্ধকে কদুর তেল আর বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা পাইলস ও পলিপ চিকিৎসালয় এ না রেখে যথাযথ স্থানে রাখতে সাহায্য করুন ( মাকসুদের একটা গানে ছিল মাবুদ অনেক কাল কেটেছে তোমার মসজিদ মন্দিরে এ বার ফিরে এসো অন্তরে)। কারন সামনে নাস্তিক কিন্তু মুক্তিযুদ্ধে র বিরোধী ( সাধারন কনসেপ্ট এখন উল্টা ) আবার এ চলচিত্র নির্মাতার মতো মুক্তিযুদ্ধে র বন্ধু লোকজন ( যে রকম বন্ধু থাকলে শত্রু দরকার হয় না ) জেনারেশন আসতে থাকবে্ এদের গৌরবের উতিহাস জানানোর দায়িত্ব আমাদের সকলের
৩. মেহেরজান চলচিত্র খানা নিয়ে কি করা যেতে পারে : চলচিত্রটি প্রথমে নিষিদ্ধ না করে চলচিত্রকার কে সুযোগ দেয়া যদি তিনি চলচিত্রের প্রথমে জুড়ে দেন যে এটি একটি ফ্যানটাসি তাহলে এর প্রদর্শন চলতে পারে
নতুবা এর প্রদর্শন বন্ধ করা যেতে পারে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।